Tag: হুইপ

  • প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নবনিযুক্ত হুইপরা

    প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নবনিযুক্ত হুইপরা

    সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে নবনিযুক্ত হুইপরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাস ভবন গণভবনে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    অন্য হুইপরা হলেন— ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩ আসন), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২ আসন), মো. নজরুল ইসলাম বাবু ( নারায়ণগঞ্জ-২ আসন), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩) এবং মাশরাফী বিন মুর্তজা (নড়াইল-২ আসন)।

    চিফ হুইপ ও হুইপের কাজ

    চিফ হুইফ হলেন সংসদে সরকারি দলের মুখপাত্র। চিফ হুইপের সঙ্গে কয়েকজন হুইপ থাকেন। তারা সবাই সংসদ সদস্য। চিফ হুইপ ও হুইপের প্রধান কাজ সংসদে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করা।

    হুইপের দায়িত্বের মধ্যে আরও রয়েছে- নিজ দলের সদস্যদের পার্লামেন্ট বা আইনসভায় নিয়মিত হাজির করার ব্যবস্থা করা, সংসদে কোনো বিল উত্থাপিত হলে দলীয় সব সদস্যরা যেন দলের পক্ষে ভোট দেন তা নিশ্চিত করা ইত্যাদি।

    রাষ্ট্রীয় মর্যাদাক্রম অনুযায়ী, চিফ হুইপ পূর্ণমন্ত্রীর পদমর্যাদা ভোগ করেন। আর হুইপ ভোগ করেন প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা।

  • হুইপ হচ্ছেন মাশরাফীসহ ৫ জন

    হুইপ হচ্ছেন মাশরাফীসহ ৫ জন

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদের হুইপ হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফী বিন মুর্তজাসহ ৫ জন।

    সোমবার (২২ জানুয়ারি) রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে চিফ হুইপসহ সরকার দলীয় হুইপদের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয় সূত্র।

    ১০ জানুয়ারি সংসদ সদস্যেদের শপথের দিন ক্ষমতাসীন দল থেকে জানানো হয়েছিল, চিফ হুইপ পদে নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন বহাল থাকছেন। এছাড়া বর্তমান সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম ও আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বহাল থাকছেন।

    নতুন মুখ হিসেবে মাশরাফী ছাড়া আরও আছেন নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২) এবং সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩)।

    সংসদ সচিবালয় সূত্র জানিয়েছে, চিফ হুইপসহ হুইপ নিয়োগের ফাইল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। সেখানে সম্মতি মিললে রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি হবে।

  • এবার করোনায় আক্রান্ত হলেন পটিয়ার সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক

    এবার করোনায় আক্রান্ত হলেন পটিয়ার সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : এবার প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে জাতীয় সংসদের হুইপ ও চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া আসনের সাংসদ সামশুল হক চৌধুরীর শরীরেও।

    নানা ব্যস্ততায় থাকা হুইপের শারীরিক অসুস্থতা দুর্বল হওয়ায় গত ২৩ ডিসেম্বর করোনা পরীক্ষার জন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের মাধ্যমে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ফলাফলে তার করোনা পজেটিভ আসে।

    হুইপের করোনা পজেটিভ হওয়ার তথ্যটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সাংসদ সামশুল হকের ছেলে ও চট্টগ্রাম চেম্বার পরিচালক নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন।

    তিনি জানান, বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম শহরের নিজ বাসায় আইসোলেশনে আছেন। তার শারিরীক অবস্থা আগের চেয়েও ভাল মন্তব্য করে তার পিতার সুস্থতার জন্য সকলের দোয়া কামনা করেছেন নাজমুল করিম শারুন।

    উল্লেখ্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি সর্বশেষ গত ২০ ডিসেম্বর বন্দর উপদেস্টা কমিটির সভায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে হুইপের ব্যাতিক্রমি উদ্যোগ ১০০ রোগিকে হুইল চেয়ার বিতরণ

    মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে হুইপের ব্যাতিক্রমি উদ্যোগ ১০০ রোগিকে হুইল চেয়ার বিতরণ

    পটিয়া প্রতিনিধিঃ পটিয়ার সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী মুজিববর্ষের প্রথম দিন মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) সকালো একশ প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার বিতরণ করেছেন।

    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে ব্যতিক্রমী ও মানবিক এই কাজটি করা হয়। পটিয়া পৌরসভা ও উপজেলার ১৭ ইউনিয়নের ১শ শারীরিক প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার বিতরণ করেন হুইপ।

    এর আগে উপজেলা চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-পটিয়া মুজিববর্ষ উদযাপন পরিষদের চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, উদযাপন পরিষদের কো-চেয়ারম্যান ও পটিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, পটিয়া পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক হারুনুর রশিদ, পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহানা জাহান উপমা, পটিয়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার শামসুদ্দিন আহমদ, পটিয়া থানার ওসি বোরহান উদ্দিন, সহকারী কমিশনার (ভুমি) ইনামুল হাসান, পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আ.ক.ম. শামসুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান দেবব্রত দাশ দেবু, পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি রাশেদ মনোয়ার, হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর পুত্র নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন, পটিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তিমির বরণ চৌধুরী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাজেদা বেগম শিরু, দক্ষিণ জেলা আ’লীগ নেতা বিজন চক্রবর্ত্তী, দক্ষিণ জেলা যুবলীগ সভাপতি আ.ম.ম. টিপু সুলতান চৌধুরী, হুইপের পিএ হাবিবুল হক চৌধুরী, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম, চেয়ারম্যান ইনজামুল হক জসিম, চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম, চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ছৈয়দ, চেয়ারম্যান ইব্রাহিম বাচ্চু, পটিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলমগীর আলম, সাধারণ সম্পাদক এমএনএ নাছির, পটিয়া উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক হাসান উল্লাহ, যুগ্ম আহবায়ক ইমরান উদ্দিন বশির, মাষ্টার লিটন নাথ প্রমুখ।

    দুপুরে মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরেন।

  • পুলিশ পরিদর্শক সাইফের বিরুদ্ধে হুইপের মামলা, সাময়িক বহিস্কার

    পুলিশ পরিদর্শক সাইফের বিরুদ্ধে হুইপের মামলা, সাময়িক বহিস্কার

    ২৪ ঘন্টা ডেস্ক : জাতীয় সংসদের হুইপের বিরুদ্ধে ১৮০ কোটি টাকা জুয়ার আয়ের অভিযোগ তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়া সে আলোচিত পুলিশ পরিদর্শক সাইফ আমিনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী।

    আজ বিকেল ৪টা ২২ মিনিটে হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর ছেলে ও চট্টগ্রাম আবাহনীর পরিচালক এন করিম চৌধুরী শারুন তার ফেসবুক টাইমলাইনে সাইবার ক্রাইম আইনে মামলা দায়েরের বিষয়টি উল্লেখ করেন।

    শারুন তার স্ট্যাটাসে লেখেন, মিথ্যা তথ্য প্রদান ও অসদাচরনের দায়ে পুলিশ পরিদর্শক বরখাস্ত। সত্যকে মিথ্যা দিয়ে বেশিক্ষন ঢেকে রাখা যায়না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত গুজবে কান না দেওয়ার জন্য প্রিয় সাংবাদিক ভাইদের ও সবাইকে আহবান জানান তরুণ এ রাজনীতিবীদ ও ক্রীড়া সংগঠক।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী বলেন, বুধবার সাইবার ট্রাইবুন্যালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর কয়েকটি ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

    তিনি বলেন,চট্টগ্রাম আবাহনী ক্লাবের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ক্লাবটির উন্নয়নে যেখানে আমি আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি ঠিক তখনই ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে স্ট্যাটাস দিয়ে তা ভুন্ডল করতে একটি শ্রেণী ষড়যন্ত্রে মেতেছে।

    তিনি আরো বলেন, যেখানে কোন জুয়ায় চলে না সেখান থেকে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের তথ্য তিনি পেলেন কোথায়? এতে তার মানহানি হয়েছে উল্লেখ করে এ ষড়যন্ত্রের প্রতিকার চেয়ে সাইবার ট্রাইবুন্যালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছি।

    এদিকে গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-পারসোনাল ম্যানেজমেন্ট-২) এর পক্ষে এআইজি (পিআইও-১) আনোয়ার হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল আমিনকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দেওয়া হয়।

    পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ওই চিঠিতে বলা হয়, বিভাগীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপ, জনসম্মুখে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুণœ করা তথা অসদাচরণের দায়ে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ১২(১) মোতাবেক এতদ্বারা চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।

    সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি ডিআইজি, রংপুর রেঞ্জ, বাংলাদেশ পুলিশ, রংপুরের কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং প্রচলিত বিধি মোতাবেক খোরাকি ভাতা প্রাপ্য হবেন।

    উল্লেখ্য,গত ২০ সেপ্টেম্বর পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল আমিন তার ফেসবুক টাইমলাইনে স্ট্যাটাস দিয়ে হুইপের বিরুদ্ধে জুয়া থেকে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ তুলেন। এছাড়া চট্টগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন পদে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও তিনি নানাভাবে অর্থ আদায়ের বিভিন্ন অভিযোগ তুলেন।

    পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল আমিন ফেসবুক স্ট্যাটাসে যা বলেছিলেন
    ক্লাব-জুয়া-সাংসদ এবং ওসি ঃ
    ‘‘ক্যসিনো, ফ্লাশ, হাউজি, হাজারি, কাইট, পয়শা (চাঁন তারা) এগুলো আবহমান কাল থেকেই মহানগর ও জেলা সদরের ওসিদের বিনা ঝামেলায় মোটা টাকা পাওয়ার পথ।

    মহানগরের ফ্ল্যাটকেন্দ্রিক দেহ ব্যবসা, ম্যাসেজ পার্লারগুলো ওসি সাহেবদের ২য় ইনকাম জেনারেটিং এসিসট্যান্স করে, থানার ক্যাশিয়ার কালেকশন করে ওসির প্রতিনিধি হিসেবে। ক্লাবপাড়ার ওসিরা এই দুই খাত থেকেই দৈনিক ৫ লাখ করে নিলেও মাসে সেটা দেড় কোটিতে পৌছায়। এবার আছে থানার সিভিল টিম, সিয়েরা ডে/নাইট, লিমা ডে/ নাইট/ গল্ফ ডে নাইট।

    এরপর ডিবি। ডিবি একসঙ্গে নেয় না, তালিকা অনুযায়ী ব্যক্তিগতভাবে সংগ্রহ করা হয়। প্রতি মাসেই স্ব স্ব ইউনিট থেকে কর্মরত অফিসারদের তালিকা আপডেট করে হাউজগুলোতে পাঠানো হয়।

    বাকি থাকে মাদক, ওসিরা এখন মাদকের টাকা নেয় না।
    মফস্বলের ওসিরা চায় সারা বছর মেলা। মেলা মানে ধামাকা ধামাকা নৃত্য, জুয়া, হাউজি, ওয়ান/টেন আর ডাব্বা খেলা। দৈনিক ওসির ৫০ হাজার, মাসান্তে ১৫ লক্ষ, তিন মাস চললে ৪৫। ব্যস! আগের পোস্টিং ফ্রি, আর পরেরটা মজুদ। বাকি দিনে যা পান সব বোনাস।

    ঢাকায় মেনন সাহেব একটির চেয়ার অলঙ্কৃত করেছেন। দোষের কিছু নাই। রাজনীতি বলে নকশালীরা টাকশালি। অর্থাৎ টাকশালের মালিক তারা হন।
    চট্টগ্রামে শামসুল হক মাস্টার (!)। ছিঃ ধিক্কার জানাই।

    আমার নিজের হিসেবে তিনি আজ ৫ বছর চট্টগ্রাম আবাহনীর জুয়ার বোর্ডের মালিক, তত্ত্বাবধায়ক এবং গডফাদার। দৈনিক সর্বনিম্ন ১০ লাখ করে নিলেও আজ ৫ বছরে শুধু জুয়া থেকে নিয়েছেন প্রায় ১৮০ কোটি টাকা। ক্লাবটি হালিশহর থানায়, এমপি সাহেব ওসির জন্য মাসে হাজার দশেক টাকা পাঠান ছিঁচকে ছিনতাইকারী ও মাদকসেবী দীঘলের মারফত ( তথাকথিত যুবলীগ নেতা)।

    টাকার এত অবনয়নে হালিশহরের ওসিরা সেই টাকা নেন না। যদিও ওই থানায় ১৩০০টি দেহ ব্যবসার আলয় আছে। ওসি দৈনিক বাসা প্রতি ৫০০ টাকা করে ৬০ হাজার পান। মাসে এখানে ১৮ লাখ পান, তাই মাস্টারের জুয়ার আখড়া মুফতে চললেও রা করেন না।

    এই হক মাস্টারের অর্থশালী হয়ে ধরা কে সরা জ্ঞান করার অন্য কারবার হলো ইয়াবা ট্রানজিট। সরকারের কড়াকড়ি আরোপের আগ পর্যন্ত টেকনাফ থেকে আসা ইয়াবার ৮০ ভাগ তার পটিয়ায় ট্রানজিট নিতো। এবং র্যাব এর এনকাউন্টারে মাস্টার সাবের ইয়াবা উইং কমান্ডার নিহত হলে দীর্ঘ একযুগ পর চট্টগ্রামের স্টেশন কলোনি ইয়াবা ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হয়।

    শত অভিযান আর আন্তরিকতা স্বত্তেও যা বন্ধ করতে পারেননি সিএমপির সাবেক কমিশনার জনাব মোহাঃ সফিকুল ইসলাম, জনাব জলিল, জনাব ইকবাল বাহার চৌঃ। অথচ হক মাস্টার ধোয়া তুলশী রয়ে গেলেন।

    জুয়া দিয়ে এবং নিয়ে দেশময় প্রায় একই অবস্থা। আগের সরকারে করেছেন খোকা, আব্বাস, ফালু, এখন করছেন মেনন, শামসু মাস্টার, খালিদ। কিন্তু সব আমলেই কমন আছেন ব্রাত্য ওসি সাহেব। ’’

    জানা যায়, পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল আমিন এক সময় হালিশহর থানা, চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানাসহ বিভিন্ন থানায় কর্মরত ছিলেন।

    ২৪ ঘন্টা/রাজীব প্রিন্স