Tag: হ্যান্ড স্যানিটাইজার

  • সংকট মোকাবেলায় সমালোচনায় নয়, সমাধান খুজতে হবে:চসিক মেয়র

    সংকট মোকাবেলায় সমালোচনায় নয়, সমাধান খুজতে হবে:চসিক মেয়র

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ. জ. ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, করোনা বৈশ্বিক সংকটময় একটি মহামারি। এটাকে সামাল দিতে বিশ্বের সরকার প্রধানরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন। আমাদেরমত উন্নয়নশীল দেশে জীবন ও জীবিকার সমন্বয়ে করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রনের প্রচেষ্টা চলছে। অথচ কেউ কেউ এর সমালোচনা করেই চলেছে।

    মেয়র বলেন, সমালোচনায় সংকট হতে উত্তরণ সম্ভব নয়। সমাধান খুঁজতে হবে সম্মিলিতভাবে দেশের সর্বস্তরের নাগরিককে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব যতটা সম্ভব বজায় রেখে আমরা যদি দেশের প্রতিটি প্রয়োজনীয় সেক্টরকে সচল রেখে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা করতে পারি তবেই বাঁচবে দেশ, বাঁচবে দেশের সর্বস্তরের মানুষ। সরকার সবদিক বিবেচনায় শপিংমল সহ অন্যান্য ব্যবসাকেন্দ্র সীমিত আকারে চালু রেখেছে। এতে করে কম বেশি সবাই উপকৃত হচ্ছেন। দেশের অর্থনীতি যদি দেউলিয়া হয়ে যায় বেঁচে থাকলেও আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে বেশ বেগ পেতে হবে। দেশ ও দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ঠিক রেখে গণস্বাস্থ্য সংরক্ষণ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    তিনি বলেন, আমরা আশাবাদী যে, সতর্কভাবে দেশের মানুষ সরকার ও প্রশাসনকে সহযোগিতা করলে সংকট উত্তরণ কঠিন হবে না। দোকান কর্মচারীদের পরিচ্ছন্ন হয়ে দোকানে বসার পাশাপাশি ক্রেতারা এলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। করোনা প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন থেকে কাজ করতে হবে। নিজেরা আক্রান্ত হলে অন্যের সেবার যে দায়িত্ব আমাদের কাঁধে, তা ভালোভাবে করতে পারবো না।

    আজ সোমবার সকালে নগরীর বিপনী বিতান কার্যালয়েবিপনী বিতান ব্যবসায়ী কল্যাণ সংস্থা ও বিপনী বিতান দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের উদ্যোগে বিপণী বিতানের কর্মচারীদের মাঝে করোনা প্রতিরোধক স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।

    এ সময় মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, বিপণী বিতান ব্যবসায়ী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মো. সাগির, বিপনী বিতান দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি নির্মল কান্তি শীল, সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, বেলাল আহমদ, এস এম মামুনুর রশীদ, আনিসুল ইসলাম আনিস, অনিল ধর, জনি ইসলাম, মো. ফরহাদ, আহমেদ রুবেল, তাজুল ইসলাম রিপন, আজাদ হোসেন, মনসুর আলম, মহিউদ্দিন, অনিক, আলী, ফজলুল, অরুন চৌধুরী ও সুভাশিষ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    পূর্ব মাদারবাড়ি সেবক কলোনী পরিদর্শনে- মেয়র
    যারা নগরীকে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখেন তাদের জীবনধারাও একই রকম হতে হবে
    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ. জ. ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন রোগ বালাই প্রতিরোধের প্রধান প্রতিষেধক। করোনাকালে এর গুরুত্ব অপরিসীম। পরিচ্ছন্ন আবাস ও দেহকে জীবাণু সহজে স্পর্শ করেনা। তাই চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ কর্মপরিকল্পনায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতাকে অধিকতর গুরত্ব দেয়া হয়েছে। সামাজিক সুরক্ষাবেষ্টনী নিশ্চিত হলে রোগ-ব্যাধি সংক্রমণের জীবানু নিস্তেজ ও নিষ্প্রান হতে বাধ্য।

    তিনি গতকাল পূর্বমাদারবাড়িতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মীদের আবাসিক কলোনী পরিদর্শনকালে একথা বলেন।

    তিনি আরো বলেন, নগরীকে যারা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখেন তাদের জীবনধারাও একই রকম হতে হবে। তাই তাদের জন্য বহুতল ভবন করার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে। ইতোমধ্যে ঝাউতলায় সেবক কলোনী বহুতল ভবন নির্মাণকাজ চলমান। বাকী কলোনীগুলোতেও একই ধরণের সুযোগ-সুবিধায় আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে চসিক। এইসব প্রকল্পে আবাসনের সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি হল ও উপাসনালয়ও থাকছে।

    এ সময় চসিক কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহমেদ, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জসিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করছে আইওএম

    জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করছে আইওএম

    কক্সবাজার প্রতিনিধি:চলতি বছর মার্চ মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশে প্রথম কোভিড-১৯ শনাক্ত হওয়ার পরপরই চাহিদা বাড়ার কারণে হাত জীবাণুনাশক ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যগত পণ্য দুষ্প্রাপ্য হয়ে ওঠে। এর ফলে বিশ্বের অন্যতম বড় শরণার্থী শিবিরের শহর কক্সবাজারের স্থানীয় বাজারগুলোতে এসব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়।

    স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত স্বাস্থ্যগত পণ্যের কার্যকারিতা নির্ধারণের জন্য বাজারের পরিস্থিতি মূল্যায়ন করার পর কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সাথে যুক্ত হয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম-জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের নির্দেশিকা মেনে স্থানীয়ভাবে হাত জীবাণুনাশক (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) উৎপাদন করার সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করে।

    এরই ধারাবাহিকতায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কাছ থেকে প্রায় ২০,০০০ লিটার হাত জীবাণুনাশক উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সংগ্রহ ও পরিবহণের প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হয়। আইওএম এবং এর সহযোগী সংস্থা প্রত্যাশী ও গ্রীন হোপ ২০০মিলিলিটারের প্রায় ১,০০,০০০ বোতল হাত জীবাণুনাশক উৎপাদন করবে।

    উৎপাদিত হাত জীবাণুনাশক স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ জনস্বার্থে নিয়োজিত সংস্থাগুলোর ৫০,০০০ সদস্যদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।

    কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন বলেন, “কক্সবাজার জেলা প্রশাসন এবং আইওএম-এর সমন্বিতভাবে কোভিড-১৯ মোকাবেলা কার্যক্রমে এই যৌথ প্রচেষ্টা অন্যতম। স্থানীয়ভাবে হাত জীবাণুনাশক উৎপাদনের মাধ্যমে জেলার জনগোষ্ঠিদের মধ্যে এই ভাইরাস সংক্রমণ রোধ হবে এবং আমাদের স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো আরো উন্নত হবে।“

    উৎপাদন কাজের জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং আইওএম ও এর সহযোগী সংস্থাদের মাধ্যমে পেশাদার ফার্মাসিস্টরা তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। নিয়োগকৃত অধিকাংশই কোভিড-১৯ এ লকডাউনের কারণে তাদের নিয়মিত জীবিকা ব্যবস্থা ব্যাহত হয় এবং তারা আর্থিকভাবে তারা চরম দুর্দশার মধ্যে ছিলেন। এই উৎপাদন কাজের মাধ্যমে তাদের আয়ের পথ আবার উন্মোচন হল।

    আইওএম-এর স্বাস্থ্য বিভাগ এই উৎপাদন কাজের মান নিয়ন্ত্রণ, পরীক্ষা এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম নিয়মিতভাবে মনিটরিং করছে।

    এই কার্যক্রমে নিয়োজিত উখিয়ার তাসলিমা আক্তার বলেন, “এই প্রথম আমি এ ধরণের প্রকল্পে কাজ করার সুযোগ পেলাম। এটা আমার প্রথম চাকরিও। তাই আমি খুব খুশি এবং লকডাউন পরিস্থিতে আমি আমার পরিবারকে আর্থিকভাবে সহায়তা করতে পারব বলে এখন নিশ্চিন্ত আছি।“

    আইওএম কক্সবাজার কার্যালয়ের ট্রানজিশন এন্ড রিকভারি ডিভিশনের প্রধান প্যাট্রিক শেরিগনন বলেন, “কক্সবাজার জেলা প্রশাসন এবং আইওএম-এর সমন্বিত এই প্রকল্পটি কোভিড-১৯ মোকাবেলা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। স্থানীয়ভাবে হাত জীবাণুনাশক উৎপাদনের মাধ্যমে জেলার জনগোষ্ঠিদের মধ্যে এই ভাইরাস সংক্রমণ রোধ হবে এবং আমাদের স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো আরো উন্নত হবে। নিয়মিতভাবে মাস্ক পরিধান করা, হাত ধোয়া এবং শারীরিক দুরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি আমাদের স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ জনস্বার্থে নিয়োজিত সংস্থাগুলোর সদস্যদের মধ্যে এই রোগের সংক্রমণ ঠেকানোই হাত জীবাণুনাশক উৎপাদনের উদ্দেশ্য।“

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • কেরু অ্যান্ড কোম্পানীর হ্যান্ড স্যানিটাইজারের বিপণন শুরু

    কেরু অ্যান্ড কোম্পানীর হ্যান্ড স্যানিটাইজারের বিপণন শুরু

    করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকল কেরু অ্যান্ড কোম্পানী লিমিটেড হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন ও বিপণন শুরু করেছে ।

    প্রতিদিন ৫ হাজার লিটার পর্যন্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করা হচ্ছে এ প্রতিষ্ঠানে।হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদনে কাজ করছে একদল দক্ষ কারিগর।

    প্রতিটি ১০০ এমএল বোতলের পাইকারী ও খুচরা মূল্য ৫০ টাকা রাখা হয়েছে। আর ১৮০ এমএল বোতলের পাইকারী ও খুচরা মূল্য ৯০ টাকা রাখা হয়েছে।

    বাজারের অন্যান্য হ্যান্ড স্যানিটাইজারের তুলনায় অনেক উন্নত ও কার্যকর হওয়ায় কেরুর উৎপাদিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনতে ভীড় জমাচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রথম পর্যায়ে শুধু সরকারি দপ্তরগুলোতে এ হ্যান্ড স্যানিটাইজার পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহেদ আলী আনছারী।

    তিনি জানিছেন, প্রথম দিন উৎপাদিত ৩ হাজার বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিএসফআইসির মাধ্যমে বিপণন করার বিষয়ে উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ায় পুরোটাই ঢাকায় পাঠানো হয়।

    প্রথম পর্যায়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সরকারি দপ্তরে এ হ্যান্ড স্যানিটাইজার পাঠানো হচ্ছে। পরবর্তীতে উৎপাদন বাড়িয়ে তা বাজারজাত করা হবে।

    করোনাভাইরাস নিয়ে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে কেরু অ্যান্ড কোম্পানি হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে জানান কেরুর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

  • বিনামূল্যে ২ হাজার বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করছে নোবিপ্রবি

    বিনামূল্যে ২ হাজার বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করছে নোবিপ্রবি

    নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাস সংক্রমণে এখন বাংলাদেশ। অন্যান্য দেশের মতো অতটা প্রকট আকার ধারণ না করলেও মারাত্মক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে প্রয়োজনীয় হ্যান্ড স্যানিটাইজার অভাব। যার ফলশ্রুতিতে ভুগছে দেশ।

    নোয়াখালীতে স্থানীয় মানুষদের করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করেছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

    হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত আইসোপ্রোপানল, গ্লিসারল, হাইড্রোজেন-পারক্সাইড।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর দিদার-উল-আলম এর পরিচালনায় ফলিত রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফাতেহ নূর রুবেল ও অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ ফয়সাল হোসেনের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন বিভাগের ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২০০০ বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করছে।

    এ ব্যাপারে ফলিত রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, “এই মুহূর্তে সারাবিশ্ব করোনায় স্থবির হয়ে পরেছে । আমাদের সকলের উচিত করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সচেতন থাকা। বিভিন্ন ভাবে সবাইকে করোনা থেকে মুক্ত রাখার জন্য কাজ করে যাওয়া।

    হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরী শেষে নোয়াখালী ডিসি অফিস, এসপি অফিস, সোনাপুর-মাইজদী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে স্থানীয় পর্যায়ে ফ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য, হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরীতে সহযোগিতা করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ক্লাব ও বিতরণে সহযোগিতা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।

  • হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ করলো দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ

    হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ করলো দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ

    করোনা ভাইরাস রোধে এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ কল্পে মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ করেছে।

    আজ রবিবার (২০ মার্চ) চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

    চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস.এম বোরহান উদ্দিনের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

    চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস.এম বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘কেন্দ্রের নির্দেশে আমরা করোনা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ করেছি। প্রশাসন, সাংবাদিক, সাধারণ মানুষের মাঝে এসব প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করেছি।’

    তিনি আরো বলেন, ‘আজ থেকে পর্যায়ক্রমে আমাদের জেলা ইউনিটের অন্তর্গত বিভিন্ন ইউনিটে এ সচেতনতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। আমরা ছাত্রলীগের প্রত্যেক নেতাকর্মী করোনা প্রতিরোধে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখবো।’

    এ সময় সর্ব ইউরোপীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিদ্যুৎ বড়ুয়া, জেলা ছাত্রলীগ নেতা নঈমুদ্দিন মাহফুজ, মোঃ এমরান, মোরশেদ আলম অভি, মোঃ মাইনুদ্দিন, আজিজ তুহিন,অজয় মহাজন,সৈকত দাশ, রাশেদুল ইসলাম, উত্তম বিশ্বাস, শাহেদুল ইসলাম, গাজী আমিন, মোঃ সাহাবুদ্দিন, সাজ্জাদ হোসেন, মোঃ রায়হান, আবরার ফাহিম, মানিক, মামুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • রাউজান সাংসদ পুত্র ফারাজের পক্ষে এক হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ

    রাউজান সাংসদ পুত্র ফারাজের পক্ষে এক হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। রাউজান প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষায় এলাকায় সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বিশেষ উদ্দ্যেগ নিয়েছে রাউজান সাংসদ ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ.বি.এম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী।

    তার পক্ষ থেকে রাউজানের বিভিন্ন এলাকায় এক হাজার মানুষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার।

    এর আগে গত ১৮ মার্চ বুধবার নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে রাউজানের মানুষকে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচানোর জন্য যারা বিভিন্নভাবে জীবাণুনাশ হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনতে অপারগ তাদেরকে বিনামূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রদান করার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন এবং কমেন্ট করতে বলেন।

    এরই প্রেক্ষিতে গতকাল ২০ মার্চ শুক্রবার সারাদিনব্যাপী এবং ২১ মার্চ শনিবার রাউজানের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় এক হাজার মানুষের নিকট বিনামূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার পৌঁছে দেওয়া হয়।

    সকাল থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন রাউজান পৌরসভার প্যানেল মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, ১৫ নং নোয়াজিষপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. সরোয়ার্দী সিকদার, ৩ নং চিকদাইর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ চৌধুরী, রাউজান উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মফজল হোসাইন, সোশ্যাল সার্ভিসেস ইউনিয়ন অব রাউজানের আহবায়ক মহিউদ্দীন ইমন, যুগ্ন আহবায়ক আহমেদ সৈয়্যদ, দিদারুল আলম, সেন্ট্রাল বয়েজ অব রাউজান এর সভাপতি মোঃ সাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ জামাল নকিব, সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুদ্দিন জামাল চিশতী, শাহরিয়ার হাসান সাকিব, আবু বক্কর আরাফাত, মোঃ মিজানুর রহমান, নোমান বিন আজিজি, অমিত দাশগুপ্ত, তাজনবী ইমন, সাজ্জাদ হোসাইন, সাকিবুল আনোয়ার, শাহরিয়ার আসিফ, নাহিয়া প্রমুখ।

    ২৪ ঘন্টা/নেজাম রানা/ আর এসপি

  • ‘করোনা’ ঠেকাতে মুজিব বর্ষে কুবির ফার্মেসি বিভাগের হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ

    ‘করোনা’ ঠেকাতে মুজিব বর্ষে কুবির ফার্মেসি বিভাগের হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ

    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ফার্মেসি বিভাগ মুজিব বর্ষের প্রথমদিনে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে বাঁচার লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের মাঝে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করেছে ।

    মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসে মাত্র ২৫ টাকা শুভেচ্ছা মূল্যে প্রতিটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়।

    মঙ্গলবার সকাল ১১.০০ টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী স্যানিটাইজার বিতরণপর্ব উদ্বোধন করেন । এসময় তিনি বলেন, ফার্মেসি বিভাগের জনকল্যাণকর এমন উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা আর্থিক সহযোগিতা করেছি। এটা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়।

    ফার্মেসি বিভাগের ল্যাবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও ল্যাব সহকারীর সহযোগিতায় গভীর রাত পর্যন্ত প্রায় ১০০০ হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া বিধি মেনে প্রতিটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার বোতলে ৫০ মি. লি. স্যানিটাইজার মিশ্রণ সরবরাহ করে এর নামমাত্র শুভেচ্ছা মূল্য ধরা হয়েছে ২৫ টাকা, যা বাজারের যেকোনো কোম্পানির স্যানিটাইজার পণ্যের তুলনায় অনেক কম। এসব প্রস্তুতে নেতৃত্ব দিয়েছেন বিভাগটির শিক্ষকবৃন্দ। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৫০ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছে।

    এর আগে ১৫ মার্চ রাতেও বিভাগটি নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় ৩০০টি হ্যান্ড সেনিটাইজার প্রস্তুত করেছিল। পরদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হ্যান্ড সেনিটাইজারগুলো সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করে তারা।

    প্রস্তুতকৃত এই স্যানিটাইজার ব্যাবহারে করোনাভাইরাসসহ যেকোনো ধরনের ভাইরাস থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব বলে জানিয়ে ফার্মেসি বিভাগের প্রধান সৈয়দ কৌশিক আহমেদ বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম বৃদ্ধি করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে। ফার্মেসি হেলথ রিলেটেড সাবজেক্ট হওয়ায় দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে জনস্বার্থে আমরা স্বল্পমূল্যের স্যানিটাইজার প্রস্তুত করেছি। প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা পেলে আরও বৃহৎ পরিসরে স্যানিটাইজার তৈরি সম্ভব হবে।

  • হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরী করতে ৫০ হাজার টাকা দিলো কুবি প্রশাসন

    হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরী করতে ৫০ হাজার টাকা দিলো কুবি প্রশাসন

    কুবি প্রতিনিধি: করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বাজারে তৈরী হয়েছে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের তীব্র সংকট। এ সংকট কমাতে ও অসাধু ব্যবসায়ীদের হাত হতে শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগ।

    রবিবার (১৫ মার্চ) ফার্মেসী বিভাগের ল্যাবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও ল্যাব সহকারীর সহযোগিতায় প্রাথমিকভাবে প্রায় ৩০০ হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করে বিতরণ করা হয়েছে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফার্মেসি বিভাগকে ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। যাতে আরো ১ হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা হয়। আগামীকাল ১৭ মার্চ এগুলো বিতরণ করা হবে। এ কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিভাগীয় প্রধান সৈয়দ কৌশিক আহমেদ বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম বৃদ্ধি কিংবা সংকট তৈরী করছে। ফার্মেসী হেলথ রিলেটেড সাবজেক্ট হওয়ায় দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে জনস্বার্থে আমরা এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।

    এ প্রসঙ্গে উপাচার্য ড.এমরান কবির চৌধুরী বলেন, ফার্মেসী ডিপার্টমেন্টের এমন উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। ফার্মেসী বিভাগের আরো হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করার জন্য যত আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন হবে, তা বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে। তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে আরো ১ হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করার জন্য।

  • আমিরাতে স্যানিটাইজারের দাম বাড়ালে ২৩ লাখ টাকা জরিমানা

    আমিরাতে স্যানিটাইজারের দাম বাড়ালে ২৩ লাখ টাকা জরিমানা

    আরব আমিরাত প্রতিনিধি : সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রি করলে ৫ হাজার থেকে ১ লাখ দিরহাম (১ লাখ ২৩ হাজার থেকে ২৩ লাখ টাকা) জরিমানা করা হবে। এছাড়া সাময়িক দোকান বন্ধ করা হতে পারে।

    সোমবার (৯ মার্চ) অর্থনীতি মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা জানিয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, “আমরা জানতে পেরেছে কিছু সংখ্যক জায়গায় সাবান, স্যানিটাইজার সহ কিছু দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে যা আইনবহির্ভূত। আশাকরি এমনটা চলবে না।”

    আমিরাতে এ পর্যন্ত ৩ জন বাংলাদেশিসহ ৫৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৫ জন চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন।