Tag: চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব

  • ফ্যাসিবাদের দোসরদের চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কারের দাবী সমন্বয়কদের

    ফ্যাসিবাদের দোসরদের চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কারের দাবী সমন্বয়কদের

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির সাথে মতবিনিময় করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ছাত্র প্রতিনিধিরা।

    প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই মত বিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তবর্তী কমিটির সদস্য সচিব দৈনিক আমার দেশের আবাসিক সম্পাদক জাহিদুল করিম কচি।বক্তব্য রাখেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমন্বয়ক রাসেল আহমদ, চট্টগ্রামের সমন্বয়ক রিদোয়োন সিদ্দিকী, আরিফ মঈনুদ্দিন, তানভীর শরীফ,সাইফুর রুদ্র, পুষ্পিতা নাথ, নাফিজা সুলতানা অমিসহ অন্য সমন্বয়ক ও ছাত্র প্রতিনিধিরা।

    সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব অন্তবর্তী কমিটির সদস্য দৈনিক কালের কন্ঠের ব্যুরো প্রধান মুস্তাফা নঈম, অন্তবর্তী কমিটির সদস্য গ্লোবাল টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান গোলাম মাওলা মুরাদ, চট্টগ্রাম মেট্রেপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন সিএমইউজে সভাপতি মোহাম্মদ শাহ নওয়াজ, সিএমইউজে’র সাধারন সম্পাদক সালেহ নোমান, একাত্তর টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান সাইফুল ইসলাম শিল্পী, শাহনেওয়াজ রিটন, ওয়াহিদ জামান এবং আরিয়ান লেনিন।

    মত বিনিময় কালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অন্তবর্তী কমিটির সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি বলেন, ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। প্রেস ক্লাবসহ গণমাধ্যমকে ফ্যসিবাদ মুক্ত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এই বিষয়ে তিনি ছাত্র নেতৃত্বকে সজাগ থাকার আহবান জানান।

    বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রিয় সমন্বয়ক রাসেল আহমদ বলেন, ছাত্র-জনতার অনেক রক্তের বিনিময়ে দেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে।চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে ফ্যাসিবাদের দোসরদের আর ফিরে আসতে দেয়া হবেনা। তাদের স্থান বীর চট্টলার প্রেস ক্লাবে হবেনা। যে সব সাংবাদিক নামধারী ফ্যাসিবাদের দোসরের ভুমিকায় ছিলো এবং আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিলো তাদেরকে প্রেস ক্লাব থেকে বহিষ্কারের জন্য অন্তবর্তী কমিটির প্রতি দাবি জানান তিনি। একই সাথে জুলাই বিপ্লবের সাথে সংগতি রেখে প্রেস ক্লাবের মিলনায়তনের নাম রাখার আহবানও জানান ছাত্র আন্দোলনের এই কেন্দ্রিয় সমন্বয়ক।জুলাই বিপ্লবে যেসকল সাংবাদিক শহীদ হয়েছেন তাদের নামে প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণের আহবান জানান সমন্বয়কদের অনেকে।

  • চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

    চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

    ছাত্রজনতা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসনে সরকার কর্তৃক তদন্ত এবং পরবর্তীতে সরকারের নির্দেশে গঠিত প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটি আজ বুধবার সকালে দায়িত্ব গ্রহন করেছে।

    প্রেস ক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটির আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফরিদা খানম।

    সদস্য সচিব হয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার চট্টগ্রামের আবাসিক সম্পাদক জাহিদুল করিম কচি। অপর দুই সদস্য হচ্ছেন দৈনিক কালের কন্ঠ চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান মুস্তফা নঈম ও গ্লোবাল টেলিভিশন চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান গোলাম মওলা মুরাদ।

    দীর্ঘ তিনমাস বন্ধ থাকার পর পুনরায় সচল হওয়ায় স্বস্থি ফিরে এসেছে ক্লাবের সকল সদস্যদের মাঝে।

    ক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির প্রথম সভা বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে আহ্বায়ক ও জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় ছাত্রজনতার গণআন্দোলন পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সৃষ্টি সংকট নিরসনে সরকারের নির্দেশে তদন্ত কার্যক্রম পরবর্তী প্রেসক্লাবের অন্তবর্তী কমিটি গঠনের পূর্ববর্তী সংশ্লিষ্ট সকল কার্যক্রমের অনুমোদন দেওয়া হয়।
    অগ্রণী ব্যাংক প্রেসক্লাব শাখায় ক্লাবের চলমান সকল ব্যাংকের হিসাব পরিচালনার জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন করা হয়।

    চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের নতুন সদস্য পদ প্রদান ও স্থায়ী সদস্যদের যাচাই-বাছাই পূর্বক সদস্য পদ বিষয়ক চার সদস্যের একটি যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
    সভায় সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি, মুস্তফা নঈম ও গোলাম মওলা মুরাদ উপস্থিত ছিলেন।

  • চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের করোনা টেস্টের নমুনা সংগ্রহ শুরু

    চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের করোনা টেস্টের নমুনা সংগ্রহ শুরু

    চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে)র যৌথ উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে মঙ্গলবার (১৯ মে) থেকে সাংবাদিকদের করোনা টেস্টের নমুনা সংগ্রহ শুরু করা হয়েছে।

    উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির।

    সেসময় সংক্ষিপ্ত সভায় তিনি বলেন, ভয়াবহ করোনা ভাইরাসে সারা বিশ্ব আক্রান্ত। এই মহামারীতে চট্টগ্রামসহ দেশের সাংবাদিক বন্ধুরা সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছেন। ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের কয়েকজন সাংবাদিক আক্রান্ত হয়েছেন।

    তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিত নিয়মাবলী পালন করে কঠোর সতর্কতার সাথে সাংবাদিক বন্ধুদের দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

    প্রেস ক্লাব সভাপতি আলহাজ্ব আলী আব্বাসের সভাপতিত্বে স্বগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ। যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলী।

    এ সময় প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি সালাহউদ্দিন মো. রেজা, সিইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম, প্রেস ক্লাবের সাংস্কৃতিক সম্পাদক রূপম চক্রবর্তী, কার্যকরী সদস্য স ম ইব্রাহীম, সিনিয়র সদস্য মোয়াজ্জেমুল হক, মাখন লাল সরকার, দেবপ্রসাদ দাস দেবু, জামালুদ্দীন ইউছুফ, যিশু রায় চৌধুরী, মিহরাজ রায়হান, বিশ্বজিৎ বড়ুয়া, অমিত বড়ুয়া, খোরশেদুল আলম শামীম, মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

    নমুনা সংগ্রহ করেন বিআইটিআইডি, চট্টগ্রামের সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিস্ট মো. শামসুল আলম এবং টেকনোলজিস্ট মো. ফখরুদ্দিন সুমন।

    একদিন আগে ক্লাবের ০৩১- ৬৩০৪৬০ নাম্বার ফোনে নাম অন্তর্ভুক্তি সাপেক্ষে একদিন পর পর এ টেস্ট করা হবে।

    প্রয়োজনে ক্লাবের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রাজন বড়ুয়া এবং হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা রবিউল হোসাইনের সাথে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের নিকট ফারাজ করিম প্রদত্ত পণ্যসামগ্রী হস্তান্তর

    চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের নিকট ফারাজ করিম প্রদত্ত পণ্যসামগ্রী হস্তান্তর

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট লকডাউন পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়া চট্টগ্রাম শহরের ছিন্নমূল ও কর্মহীন মানুষের জন্য চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের নিকট পণ্যসামগ্রী পাঠিয়েছেন রাউজানের সাংসদ ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ.বি.এম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ সন্তান ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য ফারাজ করিম চৌধুরী।

    আজ শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে প্রায় শতাধিক মানুষের জন্য দেওয়া এসব পণ্যসামগ্রী বুঝে নেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সেন্ট্রাল বয়েজ অব রাউজান এর সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুদ্দিন জামাল চিশতী, সদস্য জোনায়েদ উল্লাহ তুষার ও তামিম সিকদার সাইফ।

  • ভাটিয়ারীতে সাংগঠনিক নিয়ম ভঙ্গ করে অগণতান্ত্রিকভাবে কমিটি ঘোষণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

    ভাটিয়ারীতে সাংগঠনিক নিয়ম ভঙ্গ করে অগণতান্ত্রিকভাবে কমিটি ঘোষণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধিঃ সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অগঠনতান্ত্রিকভাবে গঠিত কমিটি বাতিল করে নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে সকলের মতামতের ভিক্তিতে কমিটি গঠনের জন্য আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী সাব্বির আহমদ চৌধুরী। অন্যথায় আইনী প্রক্রিয়ার আশ্রয় নেয়া হবে বলে তিনি হুঁসিয়ারী দেন।

    আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব মিলনায়তনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহবান জানিয়ে বলেন, গত ১৭ নভেবম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী গোপন ব্যালেটের মাধ্যমে নির্বাচন না করে নির্লজ্জ প্রক্রিয়ায় কণ্ঠ ভোটে নির্বাচনের নামে প্রহসনের কমিটি দিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত তৃণমূল সম্মেলনের সমন্বয়ক এ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন।

    সংবাদ সংম্মেলনে তিনি বলেন, আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান, ছোটকাল থেকে মুজিব আদর্শের লড়াকু সৈনিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছি। স্কুল জীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। আমার মরহুম পিতাসহ আমার পরিবারের সবাই আওয়ামী রাজনীতির জন্য নিবেদিত প্রাণ। সে সুবাদে আমি একজন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলাম। কেন্দ্রের নির্দেশে সীতাতুণ্ড থানায় সম্মেলন প্রস্ততি শুরু হয়।

    তারই ধারাবাহিকতায় ২৫ অক্টোবর ভাটিয়ারী ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড সম্মেলন হয়।

    কিন্তু নানান অনিয়ম অসংগতি প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে যেনতেনভাবে সম্মেলন শেষ হয়। ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ হওয়ার পর শুরু হবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন। এতে নতুন নেতৃত্বের আশায় প্রস্তুতি নিতে থাকি নিজেকে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে। এর পরপরই শুরু হয় ষড়যন্ত্র। কাউন্সিলর তালিকা না দেয়া, দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে নিজেদের ইচ্ছামত লোক দিয়ে করা হয় কাউন্সিলর তালিকা। সব মেনে নিয়ে কাউন্সিলর তালিকা চাইলাম বর্তমান সভাপতি সাধারণ সম্পাদকদ্বয়ের কাছে। তারা দিল না। এ ব্যাপারে উর্দ্ধতন নেতাদের কাছে প্রতিকার চেয়েও পাইনি।

    দায়িত্বপ্রাপ্ত তৃণমূল সম্মেলনের সমন্বয়ক এ্যাডভোকেট ফখরুল উদ্দিনের কাছে প্রতিকার চেয়ে পেলাম না। তাদের তৈরী তালিকা মেনে নিয়েই সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হলাম। এবার কাউন্সিলর তালিকাও দেবে না। নির্বাচনের ২৪ ঘন্টা আগে দেয়া হল তালিকা। কিন্তু এ অল্প সময়ে ২৫০ জন কাউন্সিলরের কাছে ভোট চাওয়া সম্ভব নয়। তবু নেমে পড়লাম নির্বাচনে। সভাপতি পদে অন্য কোন প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সভাপতি হয়। কিন্তু সাধারণ সম্পাদকে নির্বাচন করতে গিয়ে তারা গঠনতন্ত্র অনুসরণ না করে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে বেআইনি কণ্ঠভোটে প্রার্থী নির্বাচনের কথা বললে সবাই প্রতিবাদ করে।

    কিন্তু সমস্বয়কের দায়িত্বে থাকা এ্যাডভোকেট ফখরুল উদ্দিন ধমক দিয়ে বলে আমি যেভাবে করবো সেভাবেই হবে। অথচ সীতাকুণ্ড অন্যান্য ইউনিয়ন ও পৌরসভার কমিটি গঠন হয়েছে নিয়মতান্ত্রিক গোপন ব্যালটের মাধ্যমে।পরবর্তিতে তারা আমার প্রতিদ্বন্ধি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীকে কণ্ঠভোটে মনোনীত করেন।

    সংবাদ সম্মেলনে সাব্বির আহমদ এই অসংবিধানিক অগঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত কমিটি বয়কট করেন।

    সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিএনপি জামায়াত শিবির সমর্থিত অনেকেই কাউন্সিলর হয়েছে বলে দাবী করে তাদের তালিকা কেন্দ্রিয় নেতাদের কাছে পাঠানো হবে বলে জানান। এবং অবিলম্বে গঠিত কমিটি বাতিল না করলে আইনের আশ্রয় নেবেন বলে ঘোষণা দেন।

    সংবাদ সন্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য নুরুল ইসলাম, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক শাহরিয়ার চৌধুরী, আওয়ামীলীগ নেতা ফরিদুল আলমসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা উপস্থিন ছিলেন।