খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘরে ঘরে ওষুধ ও অক্সিজেন পৌঁছে দিবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন:ডা. শাহাদাত

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০, ৪:২৫ অপরাহ্ণ
ঘরে ঘরে ওষুধ ও অক্সিজেন পৌঁছে দিবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন:ডা. শাহাদাত

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ঘরে ঘরে ওষুধ ও অক্সিজেন পৌঁছে দিবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আত্ম মানবতার সেবায় প্রতিটি জেলায় জেলায় কাজ করে আসছে।

এ করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে অনলাইন চিকিৎসা সেবা থেকে শুরু করে
দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে পিপিই ও চিকিৎসা সরঞ্জাম দিয়ে আসছে। এখন ভাল কাজেও সরকারের বাঁধা। করোনা রোগীদের জীবন বাঁচাতে আমরা বাকলিয়াস্থ কুইন্স কমিউনিটি সেন্টারে করোনা আইসোলেশন সেন্টার করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছিলাম। কিন্তু সরকার প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়াতে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সুবিধার্থে ফ্রি হোম সার্ভিস কার্যক্রম দলীয় কার্যালয়ে চালু করতে হচ্ছে।

আমরা এই অনলাইন সেবার মাধ্যমে করোনা রোগীদের অনলাইন চিকিৎসা সেবা ফ্রি অক্সিজেন ও ঔষুধ ঘরে ঘরে পৌঁছে দিব।

তিনি আজ বুধবার (১৫ জুলাই) দুপুরে দলীয় কার্যালয়স্থ নাসিমন ভবনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন’র উদ্যোগে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সুবিধার্থে ফ্রি হোম সার্ভিস উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।

ডা. শাহাদাত আরো বলেন, আমাদের হটলাইন-০৯৬৭৮১০২১০২ নম্বরে আপনারা ফোন করে ফ্রি চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন। স্বাস্থ্যসেবা প্রত্যাশীদের চাহিদামাফিক অক্সিজেন এবং ঔষুধ পৌঁছে দেয়া হবে। জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন’র প্রতিষ্ঠাতা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন এই সেবা কার্যক্রম চালু করেছে। যতদিন করোনা মহামারি থাকবে এই সেবা ততদিন পর্যন্ত চালু থাকবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা দিতে সম্পূর্ণ রূপে ব্যর্থ হয়েছে। দেশের ক্লান্তিলগ্নে স্বাস্থ্যসেবার পরিবর্তে তাদের পুরনো রূপ ধারণ করো লুটপাটে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। নিজ দলীয় নেতাদের অপকর্ম সারাদেশের মানুষ এখন জেনে গেছে। সরকারের উপর জনগনের কোন আস্থা নেই। করোনা নমুনা পরীক্ষার জালিয়াতির কারণে উপসর্গ থাকার পরও মানুষ পরীক্ষা দিচ্ছে না। একদিকে তাদের নেতারা টাকা নিয়ে ভূয়া নমুনা রিপোর্ট দিচ্ছে, অপরদিকে সরকার ফি নির্ধারণ করে লুটপাটের সুযোগ দিয়েছে। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চোর ডাকাতদের পাঠশালায় পরিণত করেছে।

তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের দল হিসাবে করোনা দূর্যোগকালে অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে ছুটে গিয়েছে। জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ও ড্যাবের উদ্যোগে চট্টগ্রাম মহানগরে আইসোলেশন সেন্টার ও ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প করতে চাইলেও সরকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। তাই বাধ্য হয়ে আমরা দলীয় কার্যলয়ে অক্সিজেন ও মেডিসিন সেবা চালু করেছি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার করোনাকেও ব্যবসা হিসাবে নিয়েছে। রিজেন্ট হাসপাতালকে করোনা টেস্টের অনুমোদন দিলেও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে অনুমোদন দেয়নি। কারণ রিজেন্টের সাহেদ সরকারের মন্ত্রী, এমপি, সচিবকে টাকা দিলেও গণস্বাস্থ্য কাউকে টাকা দিবে না। যার কারণে তারা আওয়ামীলীগ নেতা সাহেদের রিজেন্টে ভুয়া করোনার নমুনা টেস্টের অনুমোদন দিয়েছে। এখন সরকারের মন্ত্রী এমপিরা এখন অস্বীকার করছে।সাহেদ এতদিন আওয়ামীলীগ করলেও চুরিতে ধরা খাওয়ার পর সাহেদকে রাতারাতি বিএনপির নেতা বানিয়ে দিচ্ছে। এখনো সরকার সবকিছু বিএনপির উপর দায় চাপিয়ে দেওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারেনি।

ড্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা.সরওয়ার আলমের পরিচালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন ড্যাব চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অধ্যাপক ডা. তমিজ উদ্দিন মানিক।

আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উপদেষ্টা জাহিদুল করিম কচি, ড্যাব নেতা ডা. আব্বাস উদ্দিন, ডা. মো. ফয়েজুর রহমান, ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালি, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির ইসকান্দর মির্জা, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, নগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা জেলী চৌধুরী, ড্যাব নেতা ডা. কাজী মাহবুবুল আলম, ডা. নুরুল কবীর চৌধুরী, ডা. লুসি খান, ডা. মো: মাঈন উদ্দিন, ডা. ওয়াছিফ কামাল নাদিম, বিএনপি নেতা আবদুল হালিম স্বপন, জিয়াউর রহমান জিয়া প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

২৪ ঘণ্টা/এম আর

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।