খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বোয়ালখালীতে গৃহহারা ৭ পরিবার পেলেন মাথা গোঁজার ঠাঁই

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২, ৩:৫৫ অপরাহ্ণ
বোয়ালখালীতে গৃহহারা ৭ পরিবার পেলেন মাথা গোঁজার ঠাঁই

বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে ভূমিহীন ও গৃহহীন ৭টি পরিবার পেয়েছেন মাথা গোঁজার ঠাঁই। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে ঈদ উপহার হিসেবে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত ঘর ও জমির দলিল আজ মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) আনুষ্ঠানিকভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন।

এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো.নুরুল আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব অসহায় মানুষের আবাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এ মহৎ সিদ্ধান্তে স্থায়ী ঠিকানা খুঁজে পাচ্ছেন গৃহহারা পরিবারগুলো।

এর আগে সকাল ১১টায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি ঘর হস্তান্তর কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উপজেলা পরিষদ চত্বরের গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের সদস্যদের হাতে জমির দলিল ও নতুন ঘরের চাবি তুলে দেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আকতার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম সেলিম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীম আরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরী ও শাকপুরা ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান মোনাফ।

উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা সুজন কান্তি দাশ বলেন, বোয়ালখালী উপজেলায় প্রথম পর্যায়ে ২০টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ১০টি ও তৃতীয় পর্যায়ে ৭টি ঘরের চাবি ও জমির দলিল বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে তৃতীয় পর্যায়ের আরো ৩৮টি ঘরের কাজ শেষ না হওয়ায় বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি। আগামী জুন মাসের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

তিনি জানান, তৃতীয় পর্যায়ের ৬০টি ঘরের মধ্যে ৩০টি দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ও অপর ৩০টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় নির্মিত।

ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আকতার জানান, তৃতীয় পর্যায়ে ৬০টি ঘরের মধ্যে ৪৫টি ঘর ও দলিল উপকারভোগীদের বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাকি ১৫ ঘরের কাজ শেষ হওয়ার পর বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ২ শতাংশ জায়গায় নির্মিত প্রতিটি ঘরে দুটি কক্ষ রয়েছে, সঙ্গে রয়েছে রান্নাঘর ও শৌচাগার। ঘরের চারপাশে খোলা জায়গা রয়েছে, যেখানে উপকারভোগীরা শাকসবজি আবাদ করতে পারবেন।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।