খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করলে অন্য কারও কাছে যেতে হয় না : কাদের

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩, ৩:২৪ অপরাহ্ণ
ভারত সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করলে অন্য কারও কাছে যেতে হয় না : কাদের

লাইন অফ ক্রেডিটের (এলওসি) মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশে বেশ কিছু ইনভেস্টমেন্ট (বিনিয়োগ) নিয়ে এগিয়ে এসেছে জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারত যদি বাংলাদেশে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করে, তাহলে আমাদের অন্য কারও কাছে যেতে হয় না।

তিনি বলেন, বারৈয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর যে স্থাপন, সেটাও এলওসির একটি প্রজেক্ট। একইসঙ্গে রামগড়ের মৈত্রী সেতু হয়ে গেছে। এর ফলে চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযোগ বাড়বে। পাশাপাশি কক্সবাজার এয়ারপোর্টের বর্ধিতকরণের কাজ প্রায় শেষের দিকে। ঢাকায় যে তৃতীয় টার্মিনাল করা হয়েছে, তা অক্টোবরের দিকে সফট ওপেনিং করার সম্ভাবনা আছে।

বুধবার (২৪ মে) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সড়ক ভবনের চিফ ইঞ্জিনিয়ার কনফারেন্স হলে ‘বারৈয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করে, তাহলে আমাদের অন্য কারও কাছে যেতে হয় না। আমাদের রোড কানেক্টিভিটি ও রেল সেক্টরে দুই দিক থেকেই কানেক্টিভিটি অনেক দূর এগিয়ে গেছে। পাশাপাশি আরও নতুন নতুন দুয়ার উন্মোচিত হচ্ছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও লেনদেন বেড়েছে। এর ফলে উভয় দেশই লাভবান হয়েছে। এই কথাগুলো আমাদের আজকে স্বীকার করতে হবে। আমি ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই আমাদের নিজেদের স্বার্থে, আমাদের জাতীয় স্বার্থে ও আমাদের উন্নয়নের স্বার্থে।

‘আমরা যদি ভারতকে হোস্টাইল (প্রতিদ্বন্দ্বী ) করার নীতি অব্যাহত রাখতাম, তাহলে আমরা আরও পিছিয়ে যেতাম। আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই। বর্তমান পৃথিবীতে সম্পর্কের যে বাস্তবতা… সেখানে ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের যে সেতুবন্ধন, তার ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও উন্নয়ন সবদিক থেকে উভয়েরই সুবিধা হয়েছে।’

‘বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা হতো, তা এখন করার কোনও সুযোগ নেই। পাশাপাশি ভারতও সেই সুযোগ দিচ্ছে না। আমাদের মতো তারাও এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতিতে অগ্রসর হচ্ছে। আজকে সীমান্তে ক্রস বর্ডার টেরোরিজমের ফলে উভয় দেশের জন্য যতটা ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আসত, সেটা এখন আর হচ্ছে না। তবে দুই দেশের মধ্যে যদি মুখ দেখাদেখি বন্ধ হয়, তাহলে আমরা আর সামনে এগোতে পারব না, আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য পিছিয়ে থাকবে।’

সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে ভারতের পক্ষ থেকে কোনও বাধা দেওয়া হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি যখন ক্ষমতায় আসেন, তখন ভারতের পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন অনুমোদন হয়েছে। তখন কেউ এই বিষয়ে কোনও আপত্তি করেনি। ভারত সর্বসম্মতিক্রমে আমাদের সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন করেছে। এটা একটা ঐতিহাসিক কাজ। আমরা যদি পারস্পরিক সম্পর্কের সংশয়ের দেয়ালটা না ভাঙতাম, তাহলে কিন্তু এটা করা সম্ভব ছিল না।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশের কানেক্টিভিটির বন্ধন রচিত হয়েছিল। কিন্তু ৭৫ এর পরে থেকে দীর্ঘ ২১ বছরে সন্দেহ আর অবিশ্বাসের কারণে বাংলাদেশ ও ভারতের কানেক্টিভিটিতে ছেদ পড়েছিল। আর এই ছেদ দূর হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দুর্দান্ত বিদেশ নীতির কারণে। বর্তমানে ভারত বাংলাদেশের সেই ব্যবধান আমরা অনেকটা দূর করতে পেরেছি। তবে এখনও কিছু সমস্যা আমাদের মধ্যে আছে। আমি মনে করি, আমাদের দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক যদি বন্ধুত্বপূর্ণ থাকে ও আলাপ আলোচনা আরও বিস্তৃতি ঘটে, তাহলে যত সমস্যা আছে তা দূর হবে।’

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক, ঢাকা বিআরটি কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলাম ও ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ নাজিবুল বশর মাইজভান্ডারি।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।