খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান জসিমের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩, ৪:৫৫ অপরাহ্ণ
মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান জসিমের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা

মিরসরাই প্রতিনিধি:::মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন ও তার ছোট ভাই রুবেল সহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করে জবর দখল ও হত্যা চেষ্টায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় প্রথম আসামি উপজেলা চেয়ারম্যানের ভাই রুবেল ও দ্বিতীয় আসামি উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনকে রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৮ জুন) চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে ১৪৭ নং মামলাটি দায়ের করা হয়। একটি গোয়েন্দা সংস্থাকে মামলার তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

মামলার এজাহারে বিবরণে জানা যায়, মিরসরাই সদর ইউনিয়নের ঘড়িয়াইশ এলাকার গাজি নুরআহম্মদের ছেলে কাজী মোঃ নুরুল মোস্তফার পৈতৃক সম্পত্তি (বিএস দাগ ২১৩৪) রয়েছে মিঠাছড়া বাজারে। তার পাশেই জমি খরিদ করেছেন জোরারগঞ্জ থানার দুর্গাপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর এলাকার মৃত মজিবুল হকের ছেলে মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন। জমি ক্রয়ের পর উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন আশপাশের গরীব অসহায় মানুষ ও সরকারী খাস জমি দখল করতে থাকেন। পরবর্তীতে নুরুল মোস্তফার পৈতৃক সম্পত্তিতে পুরাতন দোকান ঘরের পাশে খালি জায়গা দখলের ফন্দী করেন তিনি। এই সময় জায়গা দখলের মতলবে নুরুল মোস্তফার খালি জায়গায় জনগণের গভীর নলকূপ জনগণকে না দিয়ে অবৈধভাবে বসানোর চেষ্টা করেন। এসময় চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনকে বাধা দিলে উভয়ের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হয় ও নলকূপটি সরিয়ে নিজের জায়গায় বসাতে বাধ্য হন তিনি। এতে চেয়ারম্যান জসিম ক্ষিপ্তহয়ে দেখে নেয়ার হুমকি দেন বলে নুরুল মোস্তফার অভিযোগ।

পরবর্তীতে গত ৬ জুন নুরুল মোস্তফা নিজের খালি জায়গায় নতুন দোকান ঘর নির্মাণ করতে গেলে চেয়ারম্যান জসিমের নির্দেশে তার ছোট ভাই নাজিম উদ্দিন রুবেলের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী মেজবাহ উদ্দিন, মনিরুল ইসলাম ইয়াহিয়া, আলাউদ্দিন, সামছুদ্দিন ও সবুজ সহ ২০ থেকে ২৫ জনের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল তার উপর হামলা চালায়। এসময় চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন এর ছোট ভাই নাজিম উদ্দিন রুবেল কোমর থেকে একটি চাইনিজ কুড়াল বের করে নুরুল মোস্তফার মাথায় উপর্যুপরি এলোপাথাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম করে। এসময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। উন্নত চিকিৎসা চলাকালীন নুরুল মোস্তফা গত ৮ জুন হামলা ও জবর দখলের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন।

ভুক্তভোগী নুরুল মোস্তফা জানান, উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার লালিত সন্ত্রাসি বাহিনীর মাধ্যমে বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। সরকারী মূল্যবান খাস জমি ও হতদরিদ্রের সম্পত্তি দখল করছেন। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কোন আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। থানায় গেলে মামলা নেয় না প্রশাসন। ফলে ব্যাপরোয়া হয়ে উঠেছেন তিনি।

নুরুল মোস্তফা জানান, তার পৈতৃক সম্পত্তিতে অবৈধভাবে গভীর নলকূপ বসিয়ে দখল করতে চেষ্টা করেছিল চেয়ারম্যান জসিম। বাধা দেয়ার সেটি করতে পারেনি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্য ছোটভাই ও সন্ত্রাসী পাঠিয়ে হামলা করেছে। স্থানীয় লোকজন এগিয়ে না আসলে আমাকে হত্যা করে ফেলতো।

এব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন জানান, আমার ক্রয়কৃত জমি অবৈধভাবে দোকান নির্মাণ করছে জানতে পেরে আমি আমার ছোট ভাই রুবেলকে থানায় পাঠাই পুলিশের কাছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে নুরুল মোস্তফা পুলিশ দেখে পালানোর সময় পড়ে গিয়ে আহত হয়েছে। এর বাইরে আমি কিছু জানিনা।

চেয়ারম্যান জসিমের ছোট ভাই নাজিম উদ্দিন রুবেল জানান, আমাদের ক্রয়কৃত সম্পত্তির সীমানা নিয়ে পাশ্ববর্তী জায়গার মালিক নুরুল মোস্তফার সাথে মতবিরোধ রয়েছে। সেটি নিরসনের জন্য নুরুল মোস্তফাকে বার বার বৈঠক বসাতে চেষ্টা করে আমরা ব্যার্থ হয়েছি। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ও ভুমি অফিসের মাধ্যমে জমি পরিমাপ করে সীমানা নির্ধারণ করার জন্য চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি। স্থাপনা নির্মাণের জন্য আমাদের জায়গায় মালামাল রাখার হলে সেগুলো দিয়ে নুরুল মোস্তফা অমিমাংসিত স্থানে কাজ করা শুরু করেন। খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার পথে পুলিশ জ্বালানি নিতে আমাকে অগ্রসর হতে বলে ফিলিং স্টেশনে যায়। আমি ঘটনাস্থলে প্রবেশ করতেই নুরুল মোস্তফা বাধা দেয়। এসময় নুরুল মোস্তফা একটি লোহার রড় নিয়ে এগিয়ে আসতে চাইলে স্থানীয় লোকজনের সাথে হাতাহাতি হয়। তখন নুরুল মোস্তফার মাথায় লোহার আঁচড় লাগে। এব্যাপারে মিরসরাই থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি এবং পরদিন সকল সাংবাদিকদের ডেকে সংবাদ সম্মেলন করেছি।

মিরসরাই থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি কবির হোসেন জানান, এব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন আমাকে কোন প্রকার ফোন করেননি। এমনকি থানায় ও কেউ আসে নাই। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।