খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি সিইউজের

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩, ৩:৫৪ অপরাহ্ণ
নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি সিইউজের

জামালপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমকে হত্যার প্রতিবাদে ও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে)।

সমাবেশ থেকে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান সাংবাদিক নেতারা। একই সাথে সাংবাদিক নাদিমের জীবনের নিরাপত্তা প্রদানে ব্যর্থ হওয়া জামালপুরের পুলিশ সুপার ও সংশ্লিষ্ট থানার ওসিকে বরখাস্তের দাবি জানান তারা।

শনিবার (১৭ জুন) সকাল সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে বৈরি আবহাওয়া ও বৃষ্টি উপক্ষো করে বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেন সর্বস্তরের সাংবাদিকরা।

সিইউজে সভাপতি তপন চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আলী আব্বাস, সিইউজের সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক, সিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ রুবেল খান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাহী সদস্য আজহার মাহমুদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের যুগ্ম-সম্পাদক শহীদুল্লাহ শাহরিয়ার, সিইউজের সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক সবুর শুভ, সিইউজের অর্থ সম্পাদক মো. মুজাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের গ্রন্থাগার সম্পাদক আহমেদ কুতুব, সিইউজের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সরওয়ার কামাল, টিভি ইউনিট প্রধান মাসুদুল হক, প্রতিনিধি ইউনিট প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) সোহেল সরওয়ার, দৈনিক পূর্বকোণ ইউনিট প্রধান মিহরাজ রায়হান, সিইউজের সদস্য হামিদ উল্লাহ এবং সুবল বড়ুয়া।

সাংবাদিক নাদিমের জীবনের নিরাপত্তা প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় জামালপুরের পুলিশ সুপার ও সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বরখাস্তপূর্বক গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে সিইউজে সভাপতি তপন চক্রবর্তী বলেন, জামালপুরের পুলিশ সুপার একটি টকশোতে বলেছেন, সাংবাদিক নাদিম হত্যাকাণ্ড নাকি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। পুলিশ চাইলে হত্যাকাণ্ডের এক ঘণ্টার মধ্যে জড়িত সকলকে গ্রেফতার করতে পারতো। সাংবাদিক নাদিম এর আগে লাইভে এসে তার জীবনের নিরাপত্তা চেয়েছিল পুলিশ ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে কিন্তু প্রশাসন নীরব ছিল।

সিইউজের সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম বলেন, আমাদের সহকর্মী বাংলানিউজটোয়েন্টি২৪.কমের জামালপুর প্রতিনিধি গোলাম রাব্বানী নাদিমকে গত বুধবার রাতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। একজন সাংবাদিকদের উপর যখন এ ধরনের নির্মম আচরণ হয় তখন সারাদেশের সাংবাদিকদের নিরাপত্তাহীনতার কথাটা সবার সামনে চলে আসে। সাংবাদিকদের স্বার্থে আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা দরকার।

সিইউজের যুগ্ম-সম্পাদক সাইদুল ইসলামের পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিইউজের নির্বাহী সদস্য আলাউদ্দিন হোসেন দুলাল, সিইউজের সাবেক অর্থ সম্পাদক উজ্জল ধর, টিভি ইউনিটের ডেপুটি প্রধান তৌহিদুল আলম, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সমাজসেবা ও আপ্যায়ন সম্পাদক আল রাহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খোরশেদুল আলম শামীম, টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লতিফা আনসারী রুনা, সিইউজের সদস্য মোহাম্মদ ফারুক, তুষার দেব, রাহুল দাশ নয়ন, আহসানুল কবির রিটন, হেলাল সিকদার, আজিজুল কদির, নুর উদ্দীন আহমেদ, গোলাম সরওয়ার, প্রীতম দাশ, প্রনবেশ চক্রবর্তী, ওমর ফারুক, হুমায়ুন মাসুদ, যিশু রায় চৌধুরী, সনজীব দে বাবু, আরিফুর রহমান সবুজ, বিশ্বজিৎ পাল, অনুজ দেব, চম্পক চক্রবর্তী, চৌধুরী আহসান খুররম, ইকবাল হোসেন, আহমেদ মুসা, শীতল মল্লিক, নয়ন চক্রবর্তী, কাজী মনজুরুল ইসলাম, এফ.এম মিজানুর রহমান, ফারুক আব্দুল্লাহ, বাবুন পাল, সাইমুন আল মুরাদ, ইফতেখার মারুফ, সেলিম উল্লাহ, গোলাম ছরওয়ার, জমির উদ্দীন, ইমরান এমি, মিনহাজুল ইসলাম, আকমাল হোসেন, মোরশেদ হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের এ নির্মম হত্যাকান্ড মুক্ত সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত। এ ঘটনা পেশাদার সাংবাদিকদের নিরাপত্তাহীনতাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। অতীতে বিভিন্ন সময় একাধিক সাংবাদিক খুনের ঘটনা ঘটলেও ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত না হওয়ায় বার বার সাংবাদিক নির্যাতন ও হত্যার মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত এখনও শেষ হয়নি।

গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িত স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ জড়িত সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন সাংবাদিক নেতারা।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর