খুঁজুন
শনিবার, ৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেনিন ছাড়ছে ইসরায়েলি বাহিনী

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ জুলাই, ২০২৩, ১১:১৮ পূর্বাহ্ণ
জেনিন ছাড়ছে ইসরায়েলি বাহিনী

দখলকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শহরে টানা দুদিন সামরিক অভিযান চালানোর পর সেনা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৪ জুলাই) মধ্যরাতে ইসরায়েলি সেনাদের বহনকারী গাড়িগুলো জেনিন ছাড়তে শুরু করেছে। তবে ইসরায়েলি বাহিনীর পক্ষ থেকে অভিযান শেষ করার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কিছুই জানানো হয়নি। খবর রয়টার্স ও বিবিসি।

দুজন প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলি সেনাদের ফিরতি কনভয় দেখেছেন। রাতের অন্ধকারে সেনারা সামরিক বাহিনীর গাড়িতে চড়ে জেনিন থেকে পর্যায়ক্রমে বেরিয়ে যাচ্ছেন।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুদিনের এ সামরিক অভিযানে ১২ ফিলিস্তিনি ও একজন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন। জীবন বাঁচাতে জেনিনের শরণার্থী শিবির ছেড়েছেন তিন হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি সেনারা যদি ফিরে যান, তাহলে রোববার (২ জুলাই) মধ্যরাতে পশ্চিম তীরের জেনিন শহরে শুরু হওয়া এ অভিযান শেষ হতে পারে। এটি ছিল কয়েক বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বাহিনীর সবচেয়ে বড় হামলা ও অনুপ্রবেশ।

অন্যদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সূত্রের বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম তীরের জেনিন শহরের শরণার্থী শিবিরে সামরিক অভিযানে যাওয়া সেনাদের ফিরিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল।

এদিকে, সেনা প্রত্যাহারের খবরের মধ্যেই গাজা উপত্যাকা থেকে ইসরায়েলের দিকে রকেট ছোড়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। স্থানীয় সময় বুধবার (৫ জুলাই) ভোররাতে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চল লক্ষ্য করে এ রকেট ছোড়া হয়, যা আয়রন ডোমের মাধ্যমে ধ্বংস করা হয়েছে বলেও জানায় ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সেস।

এক টুইটবার্তায় ইসরায়েলি বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘গাজা উপত্যাকা থেকে একের পর এক রকেট ছোড়া হচ্ছে। ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের দিকে নিরাপত্তা সতর্কতায় ব্যবহৃত সাইরেন বাজতে শোনা যাচ্ছে। আয়রন ডোম সক্রিয় রয়েছে।’

গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যায় জেনিনে ফিলিস্তিনের পাল্টা হামলায় এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন। এর আগে বিকেলে তেল আবিবের পিনচাস রোজেন স্ট্রিটের একটি শপিং সেন্টারের সামনে হামলায় অন্তত ৮ ইসরায়েলি আহত হয়।

ইসরায়েলি বাহিনী তাদের একজন সেনা কর্মকর্তা নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছে। ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সেস তাদের ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট থেকে টুইট করে এ তথ্য জানিয়েছে।

টুইটবার্তায় বলা হয়, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেনিনে অবৈধ অবকাঠামো উচ্ছেদ অভিযানের সময় গোলাগুলিতে আমাদের একজন নন-কমিশনড সেনা কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। আমরা তার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।’

দুদিনে ১২ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি
অন্যদিকে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের নৃশংস সামরিক অভিযান শুরুর পর এ পর্যন্ত ১২ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন শতাধিক। জেনিনের ডেপুটি গভর্নর কামাল আবু আল-রউফ জানিয়েছেন, প্রায় তিন হাজার মানুষ শরণার্থী শিবির ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয়ে ছুটছেন।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে জেনিন শহরের দোকানপাট ছিল বন্ধ। খুব কম লোকজনকে চলাচল করতে দেখা গেছে। আগের দিন ইসরায়েলি বাহিনী ও ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের লড়াইয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন স্থাপনা ও বিদ্যুতের তার রাস্তায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল। আকাশে ড্রোন ওড়ার শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল।

রোববার (২ জুলাই) রাত থেকে পশ্চিম তীরে জেনিনের শরণার্থী শিবিরে ড্রোন হামলার পাশাপাশি বড় ধরনের সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী। এটি গত ২০ বছরের মধ্যে ওই অঞ্চলে ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় হামলা ও অনুপ্রবেশের ঘটনা।

জেনিন শরণার্থী শিবিরে প্রায় ১৮ হাজার ফিলিস্তিনির বসবাস। অভিযানের সময় সেখানকার সড়কগুলো খুঁড়ে ফেলে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বোমাবিরোধী বুলডোজার। এতে পুরো এলাকায় পরিণত হয়েছে ধ্বংসযজ্ঞে।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর