খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক্সপ্রেসওয়েসহ চট্টগ্রামের ১২ প্রকল্পের উদ্বোধন

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩, ১:১৬ অপরাহ্ণ
এক্সপ্রেসওয়েসহ চট্টগ্রামের ১২ প্রকল্পের উদ্বোধন

দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রকল্পটি উদ্বোধন করেন। একই সঙ্গে তিনি চট্টগ্রামের আরও ১১টি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।

এগুলো হলো— পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল, বে-টার্মিনাল মাস্টারপ্ল্যান, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এলাকায় সিজিএস কলোনিতে জরাজীর্ণ ১১টি ভবনের স্থলে ৯টি বহুতল ভবনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ৬৮৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ, চট্টগ্রাম শহরে পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি আবাসিক ফ্ল্যাট ও ডরমিটরি নির্মাণ, ফৌজদারহাট থেকে বায়েজিদ বোস্তামী পর্যন্ত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সড়ক নির্মাণ, সিরাজুদ্দৌলা রোড থেকে শাহ আমানত ব্রিজ সংযোগ সড়ক (বাকলিয়া এক্সেস রোড), চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, আনোয়ারা-ফৌজদারহাট গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ, চট্টগ্রাম-ফেনী-বাখরাবাদ গ্যাস সঞ্চালন সমান্তরাল পাইপলাইন নির্মাণ, মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য গ্যাস পাইপলাইন নির্মাণ ও কেজিডিসিএল গ্যাস বিতরণ নেটওয়ার্ক আপগ্রেডেশন ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের ২৫২ তম কিলোমিটারে মুরালী খালের ওপর ১২১ মিটার দীর্ঘ ভেল্লাপাড়া সেতু নির্মাণ।

জানা গেছে, উদ্বোধন হওয়া প্রকল্পগুলোর অন্যতম বৃহৎ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। নগরের লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার লম্বা এই এক্সপ্রেসওয়ে ৫৪ ফুট প্রশস্ত। তবে উদ্বোধন হলেও এই উড়ালসড়ক দিয়ে যানচলাচল শুরু হতে আরও মাসখানেক সময় লাগতে পারে।

সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন হলেও কিছু কাজ এখনও বাকি রয়েছে। এগুলো মাসখানেকের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এটি চালু হলে ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া যাবে মাত্র ২০ মিনিটে। এতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রুটের বিমান যাত্রীরা যেমন লাভবান হবেন তেমনি করে চট্টগ্রাম শহরের যানজটও কমবে। যানজটের কারণে জ্বালানি তেলের অপচয়, মানুষের কর্মঘণ্টার অপচয়, ফ্লাইট মিসহওয়াসহ যে ক্ষতি প্রতি বছর হয় তা টাকার অঙ্কে নিরূপণ করা যাবে না।

সিডিএ সূত্র জানায়, চার লেনের এক্সপ্রেসওয়েতে থাকবে ১৪টি র‌্যাম্প। এর মধ্যে জিইসি মোড়ে একটি, টাইগারপাসে দুটি, আগ্রাবাদে চারটি, ফকিরহাটে একটি, নিমতলায় দুটি, সিইপিজেডে দুটি এবং কেইপিজেড এলাকায় থাকবে দুটি র‌্যাম্প। তবে এসব র‍্যাম্প নির্মাণ কাজ এখনই শুরু হয়নি। আপাতত মূল ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করা হচ্ছে। এরপর শুরু হবে র‍্যাম্পসহ অন্যান্য নির্মাণ কাজ।

চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে প্রকল্পটি অনুমোদনের সময় প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। অনুমোদনের প্রায় দুই বছর পর ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২০ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।