খুঁজুন
শনিবার, ৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত বোয়ালখালী

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ৫ জানুয়ারি, ২০২০, ১২:০১ পূর্বাহ্ণ
অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত বোয়ালখালী

বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : ঘনিয়ে আসছে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচন। বৃষ্টি ও শীত উপেক্ষা করে প্রচার প্রচারণায় মেতে আছেন প্রার্থীরা। এ নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র অভিযোগ- পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বোয়ালখালী। এতে সংঘাত-সংঘর্ষের আশংকা করছেন সাধারণ ভোটাররা। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠুৃ রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় প্রশাসন।

শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ও শীতে বোয়ালখালী উপজেলার জন জীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। সমান তালে আওয়ামী লীগ বিএনপি’র অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগে ভোটের আমেজ ম্রিয়মান হয়ে পড়েছে। থমথমে এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় রয়েছেন এলাকাবাসী।

গত বছরের ৭ নভেম্বর এ আসনের সাংসদ মঈন উদ্দীন খান বাদলের মৃত্যুতে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৩ জানুয়ারি। এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোছলেম উদ্দীন আহমদ (নৌকা), বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আবু সুফিয়ান (ধানের শীষ), বিএনএফ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ (টেলিভিশন), ইসলামিক ফ্রণ্ট বাংলাদেশের সৈয়দ মোহাম্মদ ফরিদ আহমদ (চেয়ার), ন্যাপের বাপন দাশগুপ্ত (কুঁড়েঘর) এবং স্বতন্ত্রপ্রার্থী মোহাম্মদ এমদাদুল হক (আপেল) প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন।

এ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোছলেম উদ্দীন আহমদকে পেয়ে উজ্জ্বীবিত দলীয় নেতাকর্মীরা। প্রচার প্রচারণায় মেতে আছেন তারা। বিএনপিও দলীয় প্রার্থী আবু সুফিয়ানকে বিজয়ী করতে গণসংযোগে নামেন। এছাড়া অন্যান্য প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় খুব বেশি সাড়া না জাগালেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র পাল্টাপাল্টি অভিযোগে আতংকিত এলাকাবাসী। সর্বত্র আলোচনা চলছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার।

শুরু থেকে শাসক দলের বিরুদ্ধে নিবার্চনী প্রচার-প্রচারণায় বাধা প্রদান, পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলা, গাড়ি ভাংচুর ও হামলার অভিযোগ আনছেন বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান। এছাড়া সরকার দলীয় সাংসদ, মেয়র ও এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধেও প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ আনেন তিনি।

একই সাথে বিএনপির বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোছলেম উদ্দীন আহমদ। তিনি বলেন নৌকার পক্ষে সাধারণ মানুষের জনজোয়ার দেখে বিএনপি’র নেতাকর্মীরা অপপ্রচার চালিয়ে ভোটারদের বিভ্রান্ত করছেন। তারা গুজব ছড়িয়ে আতংক সৃষ্টি করে সুন্দর নির্বাচনী পরিবেশ বানচালের চেষ্ঠা করছেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোকারম বলেন, একের পর এক গুজব ছড়িয়ে ভোটের সুষ্ট পরিবেশকে বিনষ্ট করতে উঠে পড়ে লেগেছেন বিএনপি। ৩ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে বোয়ালখালীতে বহিরাগত লোকজন এনে একটি এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়েছে বলে গুজব ছড়ায়। ওইদিন রাতের আধাঁরে পৌরসভার কয়েকটি স্থানে নৌকার নির্বাচনী কার্যালয়ে থাকা পোস্টার-ব্যানার ও নৌকার আদলে তৈরী প্রতীকে আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

পৌরসভা বিএনপি’র সভাপতি ও পৌর মেয়র হাজি আবুল কালাম আবু বলেন, প্রতিদ্ধন্দ্বি প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে শংকায় রয়েছে সাধারণ মানুষ। প্রচারণায় বাধা, পোষ্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলাসহ হামলার ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীরা।

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ধানের শীষের গণজোয়ার দেখে দিশেহারা হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। ভয়ভীতি প্রদর্শন করে এ গণজোয়ার রুখে দেওয়া যাবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবো এবং এলাকাবাসীর আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবো।

ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচনে মুখ্য হলেন ভোটাররা। তারা ভোট দিয়েই তাদের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাতে চান। কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা বা সংঘাত-সংঘর্ষ চান না। ভোটের সুষ্ঠ পরিবেশ যেন বজায় রাখতে প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানান তাঁরা।

বোয়ালখালী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন ফারুকী জানান, নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা নিজ নিজ সমর্থনে জমজমাট প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা এখনো পর্যন্ত ঘটেনি। পুলিশ সর্তক রয়েছে জানিয়ে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার আছিয়া খাতুন বলেন এখনো পর্যন্ত সুনিদিষ্ট কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রয়েছে। আতংকিত হওয়ার কোন কারণ নেই। কেউ যদি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্ঠা করে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর