খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪৭ ইউএনও বদলি, গন্তব্য দেখে নিন

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৯:১১ অপরাহ্ণ
৪৭ ইউএনও বদলি, গন্তব্য দেখে নিন

নির্বাচন কমিশন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রথম পর্যায়ে দেশের ৮ বিভাগের ৪৭ জন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বদলির প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) ইসি এই প্রস্তাবে সম্মতি দেয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

ইসি সূত্র জানায়, প্রথম পর্যায়ে ঢাকা বিভাগের ১৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের আটজন, বরিশাল বিভাগের দুজন, খুলনা বিভাগের চারজন, ময়মনসিংহ বিভাগের ছয়জন, সিলেট বিভাগের ছয়জন, রাজশাহী বিভাগের ছয়জন এবং রংপুর বিভাগের দুই ইউএনওকে বদলির প্রস্তাবে সম্মতি দেওয়া হয়েছে।

বরিশাল সদরের ইউএনও মনিরুজ্জামানকে পিরোজপুরে ও পিরোজপুর নেছারাবাদের ইউএনও মো. মাহবুব উল্লাহ মজুমদারকে বরিশাল সদরে বদলি করা হয়েছে।

কুড়িগ্রাম সদরের ইউএনও রাসেদুল হাসানকে পঞ্চগড়ের অটোয়ারীতে, আর পঞ্চগড়ের অটোয়ারীর ইউএনও মো. মুসফিকুল আলম হালিমকে কুড়িগ্রাম সদরে বদলি করা হয়েছে।

নওগাঁর বদলগাছীর ইউএনও মোসা. আলপনা ইয়াসমিনকে পাবনার সাঁথিয়ায় বদলি করা হয়েছে। নওগাঁর সাপাহারের ইউএনও মো. আব্দুল্যাহ আল মামুনকে জয়পুরহাট সদরে, জয়পুরহাট সদরের ইউএনও আরাফাত হোসেনকে পাবনার ভাঙ্গুড়া, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের ইউএনও তৃপ্তি কণা মন্ডলকে নওগাঁর বদলগাছী, পাবনার সাঁথিয়ার ইউএনও মো. মাসুদ হোসেনকে নওগাঁর সাপাহার ও পাবনার ভাঙ্গুড়ার ইউএনও মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খানকে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বদলি করা হয়েছে।

রাঙ্গামাটি সদরের ইউএনও নাজমা বিনতে আমিনকে লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে, বান্দরবানের লামার ইউএনও মোস্তফা জাবেদ কায়সারকে রাঙ্গামাটি সদরে, রাঙ্গামাটির রাজস্থলীর ইউএনও শান্তনু কুমার দাশকে বান্দরবানের লামায়, খাগড়াছড়ির পানছড়ির ইউএনও রুবাইয়া আফরোজকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে, কক্সবাজারের পেকুয়ার ইউএনও পূর্বিতা চাকমাকে চাদপুরের হাইমচরে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের ইউএনও এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদকে রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে, লক্ষ্মীপুরের রায়পুরের ইউএনও অনজন দাশকে খাগড়াছড়ির পানছড়িতে ও চাঁদপুরের হাইমচরের ইউএনও চাই থোয়াইহলা চৌধুরীকে কক্সবাজারের পেকুয়ায় বদলি করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা সদরের ইউএনও শামীম ভুইয়া চৌধুরীকে সাতক্ষীরা সদরে, কুষ্টিয়ার কুমারখালির ইউএনও বিতান কুমার মন্ডলকে যশোরের ঝিকরগাছায়, সাতক্ষীরা সদরের ইউএনও ফাতেমা তুজ জোহরাকে চুয়াডাঙ্গা সদরে ও যশোরের ঝিকরগাছার ইউএনও মো. মাহবুবুল হককে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বদলি করা হয়েছে।

ময়মনসিংহ ইশ্বরগঞ্জের ইউএনও হাফিজা জেসমিনকে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, ময়মনসিংহ তারাকান্দার ইউএনও মিজাবে রহমতকে শেরপুর সদরে, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জের ইউএনও ছাব্বির আহমেদ আকুঞ্জিকে ময়মনসিংহের ইশ্বরগঞ্জে, জামালপুর সদরের ইউএনও লিটুস লরেন্স চিরানকে নেত্রকোনার আটপাড়ায়, শেরপুর সদরের ইউএনও মেহনাজ ফেরদৌসকে জামালপুর সদরে, নেত্রকোনা আটপাড়ার ইউএনও মো. শাকিল আহমেকে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় বদলি করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ ভৈরবের ইউএনও মো. সাদিকুর রহমান সবুজকে টাঙ্গাইলের মধুপুরে, নারায়ণগঞ্জের বন্দরের ইউএনও ফরিদপুরের ভাঙ্গায়, গাজীপুরের কাপাসিয়ার ইউএনও এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খানকে কিশোরগঞ্জ ভৈরবে, কিশোরগঞ্জ সদরের ইউএনও মোহাম্মদ আলী সিদ্দিককে গাজীপুরের কাপাসিয়ায়, কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়ার ইউএনও রোজলিন শহীদ চৌধুরীকে নরসিংদি রায়ঞ্জে, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়ার ইউএনও ফেরদৌস ওয়াহিদকে ঢাকার সাভারে, ঢাকার ধামরাইয়ের ইউএনও হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে, গাজীপুর শ্রীপুরের ইউএনও তরিকুল ইসলামকে কিশোরগঞ্জ সদরে, গাজীপুরের কালিয়াকৈরের ইউএনও তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদকে ঢাকার ধামরাইয়ে, নরসিংদীর রায়পুরার ইউএনও মো. আজগর হোসেনকে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া, সাভারের ইউএনও মো. মাজহারুল ইসলামকে নারায়ণগঞ্জের বন্দরে, টাঙ্গাইলের মধুপুরের ইউএনও শামীমা ইয়াসমিনকে গাজীপুরের শ্রীপুরে ও ফরিদপুরের ভাঙ্গার ইউএনও আজিম উদ্দিনকে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বদলি করা হয়েছে।

হবিগঞ্জের বাহবলের ইউএনও মহুয়া শারমিন ফাতেমাকে ওসমানী নগর সিলেটে, আর ওসমানীনগরের ইউএনও নীলিমা রায়হানাকে হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে, সিলেটের গোয়াইনঘাটের ইউএনও তাহমিলুর রহমানকে হবিগঞ্জের বাহুবলে, হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের ইউএনও সিদ্ধার্থ ভৌমিককে সিলেটের গোয়াইনঘাটে, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের ইউএনও মো. সাজেদুল ইসলামকে সিলেটের জৈন্তাপুর আর জৈন্তাপুরের ইউএনও আল বশিরুল ইসলামকে জগন্নাথপুরে বদলি করা হয়েছে।

Feb2

মাগুরার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫, ১:০১ অপরাহ্ণ
মাগুরার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ

মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

ওই শিশুর ছবি সরিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসির) দুপুর সোয়া ১২টার মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর কাছে তথ্য জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করার পর রোববার (৯ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশের বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শাহিনুজ্জামান।

তিনি বলেন, মাগুরাসহ সারাদেশে ধর্ষণের ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায়, আজ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করার পর, মাগুরার সেই শিশু সমস্ত ছবি ইউটিউব, ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ সংক্রান্ত বিষয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করার জন্য পরামর্শ দিয়ে, আবেদনের পর এ সংক্রান্ত বিষয়ে পরবর্তী নির্দেশনা দেবেন বলে আদালত জানিয়েছেন।

এর আগে, শনিবার ঢাকা মেডিকেল থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) নেওয়া হয় শিশুটিকে। সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে।

এদিকে, ধর্ষণের ঘটনায় মামলা করেছেন শিশুটির মা। মামলায় শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়েছে। তারা আগে থেকেই পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। মামলার এজাহারে তিনি অভিযোগ করেন, মেয়ের স্বামীর সহায়তায় তার বাবা (শ্বশুর) শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি মেয়ের শাশুড়ি ও ভাশুর জানতেন। তারা ঘটনা ধামাচাপা দিতে শিশুটিকে হত্যাচেষ্টা চালান।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।