খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সন্দ্বীপে প্রার্থী ও প্রিজাইডিং অফিসারের সাথে রিটার্নিং কর্মকর্তার মতবিনিময়

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১২:২৭ পূর্বাহ্ণ
সন্দ্বীপে প্রার্থী ও প্রিজাইডিং অফিসারের সাথে রিটার্নিং কর্মকর্তার মতবিনিময়

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে সংসদীয় আসন-২৮০ চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসন থেকে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী, প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সাথে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা প্রতিপালন সংক্রান্তে এক মতবিনিময় সভা ১৯ ডিসেম্বর সোমবার সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়।

সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার এস.এম শফিউল্লাহ, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ ইউনুচ আলী ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ এনামুল হক। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মোঃ মামুনুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ আব্দুল মালেক ও জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

বেলা ১২টায় কবি আব্দুল হাকিম পাবলিক অডিটরিয়ামে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের (প্রিজাইডিং অফিসার ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার) সাথে মতবিনিময় ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক।

দুপুর ১টায় উপজেলার ৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ডিজিটাল সনদ প্রদান, অসহায়-শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল ও শুকনো খাবার বিতরণ এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কিশোর-কিশোরী ক্লাবে বই বিতরণসহ প্রান্তিক কৃষকের মাঝে কৃষি বীজ বিতরণ করেন তিনি।

মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, গতকালকে (১৮ ডিসেম্বর) প্রতীক বরাদ্দ চুড়ান্ত হয়েছে। আজ (১৯ ডিসেম্বর) থেকে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়। এসময় অনেক প্রার্থীর নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ভঙ্গনের অনেক অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করা যায়। সে লক্ষ্যে জেলা রিটার্নিং অফিসার, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাসহ অন্যান্য আরও কর্মকর্তা সন্ধীপ উপজেলার ৮জন প্রার্থীসহ প্রস্তাব ও সমর্থনকারী সকলের সাথে আচরণ বিধিমালা নিয়ে মতবিনিময় করা হয়। এতে সকল প্রার্থী ও তাঁর অনুসারী, সমর্থক, প্রচার-প্রচারণাকারীকে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ আনন্দঘন পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আশ্বাস ব্যত্যয় করেন। নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ভঙ্গকারীকে কোনরূপ ছাড় দেওয়া হবেনা। সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে ৮জন প্রার্থী মতামত গ্রহণ করা হয়েছে এবং মতামত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি। ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিজাইডিং অফিসার ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের সাথেও মতবিনিময় করেন জেলা প্রশাসক। দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল কর্মকর্তাকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে শতভাগ স্বচ্ছতা ও ন্যায়ের সাথে পবিত্র দায়িত্ব পালনের জন্য আহবান করেন তিনি।

সভায় চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার এস.এম শফিউল্লাহ বলেন, যদি কোন কর্মকর্তার কোন ধরণের অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করতে সকলকে দায়িত্বশীলতার সাথে কর্তব্য পালনের আহবান জানান তিনি।

Feb2

মাগুরার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫, ১:০১ অপরাহ্ণ
মাগুরার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ

মাগুরায় বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

ওই শিশুর ছবি সরিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসির) দুপুর সোয়া ১২টার মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর কাছে তথ্য জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করার পর রোববার (৯ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশের বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শাহিনুজ্জামান।

তিনি বলেন, মাগুরাসহ সারাদেশে ধর্ষণের ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায়, আজ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করার পর, মাগুরার সেই শিশু সমস্ত ছবি ইউটিউব, ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ সংক্রান্ত বিষয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করার জন্য পরামর্শ দিয়ে, আবেদনের পর এ সংক্রান্ত বিষয়ে পরবর্তী নির্দেশনা দেবেন বলে আদালত জানিয়েছেন।

এর আগে, শনিবার ঢাকা মেডিকেল থেকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) নেওয়া হয় শিশুটিকে। সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে।

এদিকে, ধর্ষণের ঘটনায় মামলা করেছেন শিশুটির মা। মামলায় শিশুটির বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়েছে। তারা আগে থেকেই পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। মামলার এজাহারে তিনি অভিযোগ করেন, মেয়ের স্বামীর সহায়তায় তার বাবা (শ্বশুর) শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি মেয়ের শাশুড়ি ও ভাশুর জানতেন। তারা ঘটনা ধামাচাপা দিতে শিশুটিকে হত্যাচেষ্টা চালান।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।