খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেএসআরএম নবীন তিন স্থপতিকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২০, ৫:৩৯ অপরাহ্ণ
কেএসআরএম নবীন তিন স্থপতিকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান

২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : ভবিষ্যৎ স্থপতিদের উৎসাহ দিতে ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডারগ্র্যাজুয়েট থিসিস’ শিরোনামে কর্মসূচির আওতায় নবীন স্থপতিদের অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে কেএসআরএম।

১০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সেরা গবেষণাপত্রের প্রকল্প প্রদর্শনীর পর জুড়ি বোর্ডের বিচার বিশ্লেষনের পর এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে বুধবার সন্ধ্যায় এক আড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়।

কেএসআরএম ও আইএবি’র যৌথ উদ্যোগে সেরা গবেষণাপত্রের ভিত্তিতে প্রকল্প প্রদর্শনের পর বিজয়ী নবীন স্থপতিদের এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এ উপলক্ষ্যে সম্প্রতি কেএসআরএম’র সাথে আইএবি’র সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৪ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড কর্মসূচির বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। পরবর্তীতে ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর তিনদিনব্যাপী প্রকল্প প্রদশর্নী অনুষ্ঠিত হয়।

এতে আইবি’র অধিভুক্ত দশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তিনটি করে মোট ৩০টি সেরা গবেষণাপত্র প্রকল্প আকারে প্রদর্শন করা হয়। এরমধ্যে সেরাদের সেরা নির্বাচিত করা হয় তিন অংশগ্রহণকারীকে।

একটি অভিজ্ঞ ও উচ্চ পর্যায়ের জুড়ি বোর্ড আধুনিক স্থাপত্য শৈলীর দুরদর্শিতা ও মেধা প্রকাশের ভিত্তিতে তাদের নির্বাচিত করেন।
বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন শেষে বিজ্ঞ জুড়ি বোর্ডের বিবেচনায় সেরা নির্বাচিত হয়েছেন ৩জন। এরমধ্যে প্রথম হয়েছেন স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির মো. আরমান আলম, দ্বিতীয় হয়েছেন আহছান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃষ্টি সরকার ও তৃতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রহমান গোলাম মাহমুদুর।

এছাড়া ফাহিম হাসান ও শরীফুল আলমকে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার। বিজয়ীদের হাতে অর্থ পুরষ্কার, ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন অতিথিরা।

পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি, কেএসআরএম’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান, পরিচালক সারোয়ার জাহান, আইএবি’র প্রেসিডেন্ট জালাল আহমেদ এফআইএবি প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, একুশে টেলিভিশনের সিইও মনজুর আহসান বুলবুল, বাংলানিউজ ২৪.কম-এর সম্পাদক জুয়েল মাজাহার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণপূর্তমন্ত্রী রেজাউল করিম বলেন, সব ক্ষেত্রে নবীনদের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। নিরলস প্রচেষ্টা থাকলে তারা বিকশিত হতে পারবে। সময় এসেছে স্কোর ভিত্তিক স্ক্যানিংয়ের। সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন হলেও নৈতিকতা ও মূল্যবোধের উন্নয়ন হয়নি। সবকিছু মিলিয়ে আমরা একটি অনাকাঙ্খিত ব্যবস্থার মধ্যে বিরাজমান রয়েছি। সেই ব্যবস্থার মধ্য থেকে উত্তরণের জন্য আমরা যারা অবিরাম পরিশ্রম করে চলছি, তারমধ্যে আপনারাও (স্থপতি) আছেন।

বিশেষ অতিথি উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, স্থপতিদের জন্য দেশের প্রতিষ্ঠিত শিল্পগোষ্ঠীরা উদ্যোগ নিলে আমাদের সন্তানরা আরও উৎসাহী হবেন। আমাদের স্থাপনা হতে হবে টেকসই, সৃজনশীল ও পরিবেশসম্মত। আমি বিশ্বাস করি এটি সম্ভব হবে, আমরা যে নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি সেখানে আপনাদের সৃজনশীলতা প্রতিফলিত হবে।

অনুষ্ঠানে তরুণ স্থপতিদের উদ্দেশ্যে একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্থপতি ইকবাল হাবিব। তিনি বলেন, টেকসই নগর উন্নয়নে তিনটি বিষয় (অর্থনীতি, পরিবেশ, সাম্য) জরুরি। সেটা হচ্ছে না। উন্নয়ন হচ্ছে শুধু অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও শারীরিকভাবে সবলদের। নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নের কোনো সুযোগ নেই।কেএসআরএম তিন স্তপতিকে অ্যওয়ার্ড প্রদান ২

ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ’র (আইএবি) সভাপতি জালাল আহমেদ বলেন, কেএসআরএম-আইএবির যৌথ উদ্যোগে প্রতিবছর এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে নতুন পেশায় আগত সৃষ্টিশীলদের স্থাপত্য শিক্ষার মান উন্নয়ন হবে।

কেএসআরএম স্টিল প্ল্যান্টের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান বলেন, আমরা যারা স্টিল সেক্টরে কাজ করি, সব সময় পণ্যের কোয়ালিটি নিশ্চিত করা নিয়ে ব্যস্ত থাকি। এখানে সৌন্দর্য দেখানোর কোনো জায়গা নেই। কিন্তু যারা আমাদের পণ্য ব্যবহার করেন।

কষ্টার্জিত অর্থ দিয়ে কিছু একটা বানান। বাড়ি, ফ্যাক্টরি এমনকি আমাদের দেশের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলো। এসব বানানোর পেছনে মানুষের অনেক আবেগ, অনেক স্বপ্ন থাকে। আমাদের পরিশ্রম আর সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের স্বপ্নের প্রতিফলন ঘটায় আমাদের আর্কিটেক্টসরা।

তাই ভাবলাম যারা আমাদের বাড়ি-ঘর ও অন্যান্য স্থাপনার সৌন্দর্য উপহার দিচ্ছেন তাদের ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। আর যদি ধন্যবাদ দিতেই হয়, এমন কিছু একটা করে দেওয়া উচিত, যার দীর্ঘ মেয়াদী অর্থবহ প্রভাব থাকবে। তাই আমরা আইএবির সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভবিষ্যতের আর্কিটেক্টদের উৎসাহ দেওয়ার এ আয়োজন করেছি।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেএসআরএমের উপদেষ্টা (বিক্রয় ও বিপণন) বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) শহিদুর রহমান, বিক্রয় ও গবেষণা বিভাগের প্রধান কর্নেল আশফাকুল ইসলাম, মিডিয়া অ্যাডভাইজর মিজানুল ইসলাম।

আইএবির সহ সভাপতি (জাতীয়বিষয়াদি) স্থপতি মামনুন মুরশেদ চৌধুরী, আইএবির সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি এম আরেফিন ইব্রাহিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক স্থপতি শেখ ইতমাম সৌদ, কেএসআরএমের ব্র্যান্ড বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক আবু সুফিয়ান, এহসান রহমান, সিনিয়র কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান, মিজান-উল-হক, সাদ হোসেন, মিঠুন বড়ুয়া প্রমুখ।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।