খুঁজুন
সোমবার, ১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মডেল থেকে অভিনেত্রী শর্মি ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ণ
মডেল থেকে অভিনেত্রী শর্মি ইসলাম

একটি পোশাকের ব্রান্ড মডেল হওয়া নড়াইলের লোহাগড়ার মেয়ে শর্মী ইসলাম টিভি অভিনেত্রী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন লিটু করিমের অন্তরালে বিষাদ নাটক দিয়ে।

টিভিতে তার ক্যারিয়ার মাত্র এক বছরের। এই সময়ে তিনি ওয়েব সিরিজ, ১০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, দুটি টেলিফিল্ম এবং ১২টি নাটকে অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে ধারাবাহিক নাটকও রয়েছে। ঈদের নাটক হিসেবে তিনি কাজ করেছেন ছয়টি নাটকে। এর মধ্যে রয়েছে যদি থাকে নসিবে, বন্ধন, বিএসসি তালেব, গফুরের বিয়ে, কল্পনায় ভালোবাসা এবং লাভ লেইনের পান।

শর্মী ইসলাম বলেন, চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বেশ কয়েকজন খ্যাতিমান নির্মাতাই তাকে অফার দিয়েছেন। কিন্তু সেগুলোতে তিনি তেমন একটা সাড়া দেননি। কেন দেননি জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘অভিনয়ে পরিপক্কতা লাভের পর আমি চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চাই।’ তিনি শৈশব থেকেই উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীতে কাজ করে আসছেন। মঞ্চেও কাজ করেন। সুতরাং তার অভিনয়ের পাটাতন নড়বড়ে বলা যাবে না। তবে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় করার মানসিক প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন বলে জানালেন।

শর্মী ইসলাম

যশোহরের এমএম কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করা শর্মী বলেন, ‘চলচ্চিত্র বা নাটক বলে কথা নয়, আমার কাছে গল্পটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গল্প পছন্দ হলে পারিশ্রমিক নিয়ে খুব একটা ভাবি না। বাবা মার পরামর্শও আমি যেন ভালো গল্পে কাজ করি। বাবা-মার পর আমার ভালোবাসার স্থান মিডিয়া। এখানেই আমার ঠিকানা গড়ে তুলতে চাই।’

এক প্রশ্নের জবাবে শর্মী বলেন, ‘টিভির সব নায়কই আমার পছন্দের। তবে বেশি পছন্দ তাকেই, যিনি ভালো অভিনয় জানেন।’ তিনি বলেন, আমার ক্যারিয়ার এক বছর হলেও খুব কম সময়ের মধ্যে আমি সবার নজরে এসে গেছি। আমি মনে করি এটাই আমার বড় স্বার্থকতা এবং পাওয়া। আমার আরেক বড় পাওয়া হলো আমার পারিবারিক পৃষ্ঠপোষকতা।’

তিনি বলেন, ‘অভিনয়ের মাধ্যমে আমি দর্শক মনে একটা স্থান করে নিতে চাই। এজন্য প্রয়োজন সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা।’

শর্মি বলেন, ‘আমার কোনো প্রেম নেই, কোনো বয়ফ্রেন্ড নেই। কারণ আমার কাছে একজন বয়ফ্রেন্ডের চাইতে ক্যারিয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমার ক্যারিয়ারে যে সহায়তা করবে কেবল সেই হতে পারে আমার বয়ফ্রেন্ড।’ প্রসঙ্গত তিনি মিডিয়া জগতের অসুবিধা নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, কাজ করতে গিয়ে আমাকে কখনোই কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। কেউ আমার প্রতি বিরুপ মনোভাবও দেখায়নি। আমি যে ইউনিটে কাজ করি, সেই ইউনিটকে আমি আপন করে নেই। সবার সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের মতো থাকি।’

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।