খুঁজুন
সোমবার, ১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ের বাজারে রসালো ফল তরমুজ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৪:৩৪ অপরাহ্ণ
ঠাকুরগাঁওয়ের বাজারে রসালো ফল তরমুজ

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের বাজারে এসেছে গ্রীষ্মকালীন রসালো ফল তরমুজ। কিন্তু দাম বেশি থাকার কারণে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে ফলটি। বছরের নতুন ফল দেখে অনেকেই খুব আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন দোকানে। কিন্তু দাম শুনে হতবাক। ক্রেতারা যতটুকু আগ্রহ নিয়ে দোকানে যাচ্ছেন, দাম শোনার পর দ্বিগুণ অনাগ্রহে ফিরে যাচ্ছেন।

ঠাকুরগাঁওয়ের রাস্তায় ফলের দোকানে তরমুজ নিয়ে বসেছেন কবির নামের এক দোকানদার। একজন গ্রাহক মাঝারি সাইজের একটি তরমুজের দাম জিজ্ঞেস করলেন। দোকানদার দাম চাইলেন ১৮০ টাকা। দাম শুনে ক্রেতা অনেকটা হতবাক। প্রথমে কথাই বলছিলেন না। পরে তরমুজের দিকে তাকিয়ে বললেন, বিক্রি করার জন্য না দেখানোর জন্য নিয়ে এসেছেন? দোকানি বললেন কী করবো ভাই, মোকামেই দাম অনেক বেশি। শেষে দোকানি বললেন, একদাম ১৬০ টাকা, নিলে নেন না নিলে যান। ক্রেতা আর কিছু না বলে চলে গেলেন।

গত বছর যে তরমুজ ১০০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে ঠিক সে আকারের তরমুজ এবার ২০০ থেকে ২৫০টাকা দাম চাওয়া হচ্ছে। ক্রেতারা শুধু আসছেন, দেখছেন আর চলে যাচ্ছেন।

কারণ, ২০০ টাকা দিয়ে একটি তরমুজ কিনে খাওয়া অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। যেটা সবচেয়ে ছোট আকারের তরমুজ সেটার দামও ১৫০ টাকা। যা গেল বছর ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

এখানে বড় আকারের একটি তরমুজের দাম চাওয়া হচ্ছে ৩০০ টাকা। ক্রেতা না নেয়ায় এ ঘটনা ঘটে।

কিছুক্ষণ পর একই দোকানে আরেকজন গ্রাহক এলেন। তিনি এক কেজি আপেল আর মাঝারি আকারের একটি তরমুজের দাম জিজ্ঞেস করলে দোকানি দাম চান ৩০০ টাকা।

ক্রেতা বললেন তাহলে  আপেল ব্যাগটা দেন। দোকানি তখন বার বার বলছিলেন- তরমুজের দাম কত দিবেন? ক্রেতা বললেন আবাদত এত দামে- তরমুজ নেবো না।রুহিয়া চৌরাস্তায় পবিত্র নামে এক ক্রেতা বলেন, যে দাম! এতো দামের তরমুজ খাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। কিছুদিন পরেই দাম কমবে, তখন কিনবো।ঐ এলাকার তরমুজের দোকানদার রবিউল বলেন, আমাদের কী করার আছে। মোকাম থেকে চড়া দামে কিনে আনতে হয়। যখন কম দামে কিনে আনতে পারবো, তখন কম দামেই বিক্রি করবো।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।