খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনাকালে বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের বিল মওকুফ করুন:চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০, ৪:৪৩ অপরাহ্ণ
করোনাকালে বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের বিল মওকুফ করুন:চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি

করোনাকালিন পরিস্থিতিতে ৩০ জুনের মধ্যে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সকল প্রকার বকেয়া বিল সম্পূর্ণ পরিশোধের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের চাপ সৃষ্টি করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

মঙ্গলবার (২৩ জুন) এক বিবৃতিতে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর ও সিঃ সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান জোর করে হুমকি দিয়ে বিল আদায়ের এই সিদ্ধান্তকে অমানবিক বলে মন্তব্য করেছেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারীতে সরকার তিন মাসের জন্য সেবাসংস্থাসমুহের বিল আাদায় বন্দ রেখেছিল। কিন্তু রকেট গতিতে এগিয়ে চলা করোনা সংক্রমনে সাধারণ মানুষের জীবন যখন বিপর্যস্ত ঠিক এমন সময়ে সরকার ঘোষনা দিল ৩০ জুনের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে হবে। সকল প্রকার বকেয়া বিল পরিশোধ না করলে গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হবে।

নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনা মহামারীর ভয়াবহতার কারণে চট্টগ্রাম সহ সারাদেশের মানুষ এখন দিশেহারা অবস্থায় রয়েছে। সমাজের নিন্ম ও মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন যাপন কঠিন হয়ে গেছে। আয় রোজগার না থাকার কারণে অনেকে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। সরকার রেড জোন, সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলেও সাধারণ জনগণের মাঝে পর্যাপ্ত খাদ্য সহায়তা পৌঁছাতে পারেনি। এরমধ্যে ৩০ জুনের ভিতরে গ্যাস বিদ্যুৎ ও পানির বিল পরিশোধের তারিখ নির্ধারণ করে দেওয়া অমানবিক। এতে সাধারণ জনগণের মাঝে তীব্র অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। তাই সরকারকে অবিলম্বে পানির মূল্যবৃদ্ধির ঘোষনা থেকে সরে এসে করোনাকালে গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ বিল মওকুফ করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

নেতৃবৃন্দ বলেন, চট্টগ্রামের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। হাসপাতালগুলোতে নেই পর্যাপ্ত শয্যা ও আইসিইউ সুবিধা। বেসরকারী হাসপাতালে মিলছেনা ন্যূনতম চিকিৎসাসেবা। করোনা আতঙ্কে অন্যান্য রোগীরাও পড়েছেন বিপাকে। ফলে চিকিৎসা ছাড়াই মৃত্যু হচ্ছে অসংখ্য মানুষের।চট্টগ্রামের কোভিড পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। নমুনা পরীক্ষার নামে চট্টগ্রামে একধরনের তামাশা চলছে। পরীক্ষার জন্য নমুনা দিলে ১৫/২০ দিনেও তার রেজাল্ট পাওয়া যাচ্ছে না। রেজাল্ট আসতে আসতে অনেকেই মারা যাচ্ছেন।

চট্টগ্রামের দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকার সাংবাদিক এম এ হোসাইন ঢাকায় পরীক্ষার জন্য নমুনা না পাঠালেও তার মোবাইলে ম্যাসেজ আসে সে করোনা পজিটিভ। স্বাস্থ্যখাতের অযোগ্যতা, অধঃপতন আর মানুষের প্রতি অবহেলার চুড়ান্ত নমুনা চট্টগ্রামবাসী এখন দেখছে। কিন্তু এমন সংকটময় পরিস্থিতিতেও সরকার চিকিৎসাসেবার উন্নয়নে কার্যকর কোন প্রদক্ষেপ নিতে পারছেনা।

নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনার এই দুর্যোগকালে নিত্য পণ্যের বাজারেও সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। বাজার এখন অস্থির। বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে কয়েক গুন। কিন্তু বাজারে সরকারের কোন নজরদারী নেই, তাদের নজর লুটপাটে। দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সরকার প্রমান করেছে নাগরিক সেবায় তারা ব্যর্থ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, অঞ্চলভিত্তিক লকডাউনের উদ্দেশ্য সফল করতে হলে সরকারকে মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের খাবারের নিশ্চয়তা দিতে হবে। তাদের ঘরে ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিতে হবে। ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পে এনজিওদের কিস্তির টাকার জন্য চাপ দেওয়া বন্ধ করতে হবে।

ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে লকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে খাদ্য ও ঔষধের তীব্র অভাব দেখা দিয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর অভাবে সেখানকার মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছে।

নেতৃবৃন্দ বলেন, জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করা দল হিসাবে বিএনপি মনে করে, দুর্যোগ মুহুর্তে হুমকি দিয়ে অসহায় মানুষের কাছ থেকে বিল আদায় করা অমানবিক ও অযৌক্তিক। তাই অবিলম্বে করোনাকালে বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের বিল মওকুফের সিদ্ধান্ত গ্রহনের দাবী জানাচ্ছি।

২৪ ঘণ্টা/এম আর

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।