খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা : ডঃ হাছান মাহমুদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০, ৯:০৭ অপরাহ্ণ
যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা : ডঃ হাছান মাহমুদ

তথ্যমন্ত্রী ড.হাছান মাহমুদ বলেছেন, “যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা”- এমন সমালোচনা যেন না হয়। গণমাধ্যমে অনেক বিশেষজ্ঞের শংকাকে মিথ্যে প্রমাণ করেছে বাংলাদেশ।

অনেক বিশেষজ্ঞ বিবৃতি দিয়ে, টেলিভিশন টকশো এবং ফেসবুক লাইভে অনেক নেতিবাচক শঙ্কার কথা বলেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর জনবান্ধব নেতৃত্বের কারণেই করোনায় এ পর্যন্ত বাংলাদেশে একজনও না খেয়ে মরেননি।

তথ্যমন্ত্রী ড হাছান মাহমুদ শুক্রবার (৩ জুলাই) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের সহায়তা ও করোনাকালিন বিশেষ অনুদানের চেক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএফইউজে- বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি আলহাজ্ব আলী আব্বাস, ডিইউজে-ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, বিএফইউজে যুগ্ম মহাসচিব কাজী মহসিন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ।

সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলামের সঞ্চালনায় এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি কলিম সরওয়ার, সিইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ , সাংগঠনিক সম্পাদক ইফতেখারুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক ইফতেখার ফয়সাল, নির্বাহী সদস্য মহররম হোসেন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অর্থ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক , যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

তথ্যমন্ত্রী বলেন , সাংবাদিকদের করোনা সময়ের বিশেষ সহায়তা হিসেবে এ পর্যন্ত চার কোটি ৩১ লক্ষ টাকা সরকারি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে সাংবাদিকদের সহযোগিতা করার জন্যও প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির কথাও জানান মন্ত্রী। সাংবাদিকদের করোনা চিকিৎসার অগ্রাধিকার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন তিনি ।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সাংবাদিকসহ দেশের সব মানুষের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার কাজ করছে।

তিনি বলেন, করোনাকালীন মৃত্যু ঠেকাতে সরকার সম্ভাব্য সব রকম পদক্ষেপ নিয়েছে । বাংলাদেশে মৃত্যুর হার ভারত-পাকিস্তান ও ইউরোপ-আমেরিকা থেকেও কম। করোনা অভিন্ন শত্রু। এখানে কারো মিসাইল বা এন্টি মিসাইল কাজ করেনি। আমরা এখন সমন্বিতভাবে বৈশ্বিক পদক্ষেপে মানব স্বার্থে কাজ করবো, নাকি যুদ্ধ সংঘাতের পথে থাকবো -এটা বিবেচনার জন্য এখন সর্বোচ্চ সময়।

তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট সহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ঢাকার বাইরে প্রতিনিধিত্বের বিষয়ে বিবেচনা করার প্রতিশ্রুতি দেন।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রী সাংবাদিকদের নবম ওয়েজ বোর্ড গঠন এবং ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিত এবং সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে বলেন, সরকার এ পর্যন্ত সাত কোটি মানুষের কাছে সরাসরি করোনাকালীন সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে।

ক্ষমতাসীন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, করোনা সময় কালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগও ১ কোটি ২৫ লক্ষ মানুষকে সহায়তা দিয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএফইউজের সহ-সভাপতি ও পেশাজীবী নেতা রিয়াজ হায়দার চৌধুরী কল্যাণ ট্রাস্টে ঢাকার বাইরের প্রতিনিধিত্ব, গণমাধ্যম কর্মীদের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা, যাতায়াত সুবিধা নিশ্চিতকরণসহ সাংবাদিকদের সুরক্ষায় নানা বিষয়ে সরকারের আরো কঠোর মনিটরিং দাবি করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা এবং ঢাকার বাইরের বৈষম্য কাটাতে হবে। কল্যাণ ট্রাস্ট ও মনিটরিং সেলের ঢাকার বাইরে প্রতিনিধিত্বের বিষয়ে আরো প্রায় চার বছর আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরেন সাংবাদিক নেতা রিয়াজ হায়দার চৌধুরী।

ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ সাংবাদিকদের সহায়তার ব্যাপারে তথ্যমন্ত্রীসহ সরকারের গণমাধ্যম বান্ধব চরিত্রের কথা উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, সাংবাদিকদের প্রধান দাবি-দাওয়া থাকবে মালিকপক্ষের কাছে। সে দাবি-দাওয়া আদায়ে সরকার সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব সভাপতি আলী আব্বাস চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের জন্য মন্ত্রীর বিশেষ তহবিল প্রত্যাশা করেন।

তিনি সাংবাদিক সমাজের পাশে থাকায় প্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্যে কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিনিধিত্ব সহ ঢাকার সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে চট্টগ্রামে কর্মরত সাংবাদিকদের পরিস্থিতি তুলে ধরে এ ক্ষেত্রে সরকারের সহায়তা প্রত্যাশা করেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে সিইউজে সভাপতি মোহাম্মদ আলী তথ্যমন্ত্রীসহ আগতদের কৃতজ্ঞতা জানান এবং চট্টগ্রামের সংবাদপত্রগুলোতে পরিবহন সুবিধা ছাড়া রাত তিনটায়ও কাজ করতে বাধ্য করাসহ চট্টগ্রামের পরিস্থিতি তুলে ধরেন।

২৪ ঘণ্টা/এম আর

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।