খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লোহাগাড়ায় সরকারী অনুদানের তালিকায় নাম তুলতে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পূজা কমিটির বিরুদ্ধে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০, ১১:২২ অপরাহ্ণ
লোহাগাড়ায় সরকারী অনুদানের তালিকায় নাম তুলতে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পূজা কমিটির বিরুদ্ধে

লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় পূজা উদযাপন কমিটির বিরুদ্ধে আসন্ন শারদীয় দূর্গোৎসবের পূজামন্ডপ কমিটির কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে।

সরকারী অনুদানের তালিকায় নাম তুলতে দূর্গাপূজার মন্ডপ কমিটির তালিকা জমা নেয়ার নামে এ চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উপজেলার ৯ ইউনিয়নের একাধিক পূজামন্ডপ কমিটির নেতৃবৃন্দের।

জানা যায়, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের লোহাগাড়া উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার খোকন কান্তি নাথ ও অর্থ সম্পাদক কাঞ্চন অাচার্য্যের নেতৃত্বে উপজেলার প্রতিটি পূজামন্ডপ কমিটির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। চাঁদা না দিলে সরকারী অনুদানের তালিকা থেকে পূজামন্ডপের নাম বাদ দেয়া হবে বলেও মন্ডপ কমিটির নেতৃবৃন্দকে জানিয়ে দেয়া হয়। পশ্চিম কলাউজান মনমহাজন পাড়া সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক পল্লী চিকিৎসক খোকন কান্তি নাথ বলেন, উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার খোকন কান্তি নাথ ও অর্থ সম্পাদক কাঞ্চন আচার্য্য আমার চেম্বারে এসে গত বছরের বকেয়াসহ দিতে হবে বলে ৬০০ টাকা নিয়ে গেছে। টাকা না দিলে সরকারী অনুদান প্রাপ্তির তালিকা থেকে পূজামন্ডপের নাম বাদ দেয়ার কথা বলায় আমি বাধ্য হয়ে টাকা দিয়েছি।

একই ইউনিয়নের আদারচর শান্তিরাম সিকদার পাড়া সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সভাপতি উৎপল কান্তি দেব পিন্টু বলেন, মাষ্টার খোকন কান্তি নাথ আমাকে ফোন করে কমিটির তালিকা ও ৬০০ টাকা জমা দিতে বলেন। তবে আমি গত বছর উপজেলা প্রশাসনের আইনশৃংখলা মিটিং এ গিয়ে জানতে পারি সরকারী অনুদানের টাকা পেতে কোন চাঁদা নেয়া হয় না। তাই আমি এখনো কমিটিও জমা দিইনি এবং টাকা দিইনি।

উপজেলার উত্তর বড়হাতিয়া রুদ্র পাড়া সর্বমঙ্গলা কালীমন্দির সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সভাপতি পরিমল রুদ্র জানান, বড়হাতিয়ার ডা: রাজিব রুদ্র পূজা পরিষদের কথা বলে অামাকে ফোন করে কমিটির তালিকার সাথে ৬০০ টাকা নিয়ে তার সাথে দেখা করতে বলেন। টাকা না দিলে সরকারী অনুদানের তালিকা থেকে আমাদের পূজামন্ডপের নাম বাদ দেয়া হবে বলে জানান।

চরম্বা বিবিবিলা নাথপাড়া সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ শীল জানান, মাষ্টার লিটন বিশ্বাস আমাকে ফোন করে টাকা ও কমিটির তালিকা জমা দিতে বলেন। আমি চট্টগ্রাম শহরে থাকায় মধু দেবনাথের মাধ্যমে কমিটির তালিকা পাঠালে তাঁর কাছ থেকে ৩০০ টাকা নিয়েছে।

পুটিবিলা নাথপাড়া জাগ্রত যুব পরিষদ সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সভাপতি আশুতোষ দেবনাথ জানান, পূজা কমিটি থেকে ফোন করে গত বছরের ৩০০ টাকাসহ দুই বছরের ৬০০ টাকা নিয়ে কমিটির তালিকা জমা দিতে বলেন। তবে আমরা এখনও কমিটির তালিকা জমা দিইনি।

পূর্ব কলাউজান ধরপাড়া সার্বজনীন দূর্গাপূজা কমিটির সভাপতি সজল ধর জানান, আমাদের কমিটির অর্থ সম্পাদক রাসেল ধরকে ফোন করে ৬০০ টাকা নিয়ে তালিকা জমা দিতে বলেন। যেহেতু আমরা গত বছরও পূজা কমিটিকে চাঁদা দিইনি তাই এখনও কমিটির তালিকা জমা দেইনি।

এ অভিযোগের সত্যতা জানতে লোহাগাড়া পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার খোকন কান্তি নাথের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মন্ডপ কমিটির সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক হলেন উপজেলা কমিটির কাউন্সিলর। তাই তাদের কাছ থেকে এগুলো রশিদের মাধ্যমে বার্ষিক সদস্য চাঁদা নেয়া হচ্ছে। প্রতি ঘট পূজা ২০০ টাকা ও প্রতিমা পূজা ৩০০ টাকা চাঁদা নির্ধারণ করা হয়েছে।

চাঁদার টাকা না দিলে সরকারী অনুদানের তালিকায় পূজামন্ডপের নাম দেয়া হবে না- মন্ডপ কমিটির এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন।

এ প্রসঙ্গে জানতে লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো: তৌছিফ আহমদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পূজামন্ডপে সরকারী অনুদান পাওয়ার জন্য পূজা কমিটি কর্তৃক চাঁদা নেওয়া সম্পূর্ণ অন্যায়। চাঁদা নেওয়ার বিষয়টি আমি অবগত নই। তবে, এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে যথাযথভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

২৪ ঘণ্টা/এম আর/আজাদ

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।