খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রলীগ নেতা রনির বিরুদ্ধে অধ্যক্ষের মামলায় অস্ত্র ও চাঁদাবাজির সত্যতা পায়নি পুলিশ!

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯, ৩:৩০ অপরাহ্ণ
ছাত্রলীগ নেতা রনির বিরুদ্ধে অধ্যক্ষের মামলায় অস্ত্র ও চাঁদাবাজির সত্যতা পায়নি পুলিশ!

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুপ্রবেশ করে অস্ত্র ঠেকিযে চাঁদাবাজি ও হত্যার উদ্দ্যেশে মারধরের অভিযোগে চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষের দায়ের করা একটি মামলার চার্জশিট আদালতে পেশ করেছে পুলিশ।

এতে অভিযুক্ত চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক নুরুল আজিম রনিসহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। সোমবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের আদালতে চার্জশিটটি দাখিল করার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার এসআই বদিউল আলম।

তবে প্রেরিত চার্জশিটে পুলিশ আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ঠেকিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগের কোনও সত্যতা পাওয়া যায়নি উল্লেখ করেছেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম মহানগর হাকিমের আদালতে চার্জশিটটি দাখিল করা হয় সোমবার (২৮ অক্টোবর)। চার্জশিটে নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনিসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের আরো ৬ নেতাকর্মীসহ মোট ৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

পুলিশের দেয়া চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ জাহেদ খানের দায়ের করা অভিযোগে নুরুল আজিম রনির নির্দেশে তানভীর মেহেদি ও নেওয়াজ শরীফ তার ঘাড়ে পিস্তল ঠেকিয়ে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও না দিলে তাকে হত্যার হুমকি দেয়ার যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তার সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে অনুমতি না নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষের কক্ষে অনুপ্রবেশের সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ জব্দ করা হয়। এতে কলেজটির অধ্যক্ষের কক্ষে অনধিকার প্রবেশ করে তাকে থাপ্পড় ও মারধরের সত্যতা পাওয়া যায়।

ভিডিও ফুটেজ ও বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহের পর শিক্ষককে মারধর, অপরাধমূলক ভয়ভীতি প্রদর্শন ও কলেজে অনধিকার প্রবেশের অপরাধে তিন ধারায় নুরুল আজিম রনির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়্ অন্যান্য আসামিদের শুধু একটি ধারায় (কলেজে অনধিকার প্রবেশ করার) অভিযোগ আনা হয়েছে।

নুরুল আজিম রনি ছাড়া চার্জশিটে উল্লেখ থাকা অন্য ৬ আসামি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ, কলেজ ও বিভিন্ন ওয়ার্ড ছাত্রলীগ কমিটির বিভিন্ন দায়িত্বে রয়েছেন। এরা হলেন তানভীর মেহেদি মাসুদ, নেওয়াজ শরীফ অমি, মজিবুর রহমান রাসেল, আরিফুর রহমান মাসুদ,নুরুল হুদা মিঠু ও কিরণ।

অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা নুরুল আজিম রনি একজন মাদকাসক্ত দাবী করে রনির ডোপ টেস্ট করানোর জন্য আদালতে আবেদন করার কথা জানিয়েছেন মামলার বাদি চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ ড. জাহেদ।

প্রসঙ্গত, গত বছরের মার্চে বিজ্ঞান কলেজের তিন শতাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা করে উন্নয়ন ফি আদায়ের জন্য প্রবেশপত্র আটকে রেখেছিলেন অধ্যক্ষ জাহেদ খান। সেই প্রবেশপত্র আদায়ের জন্য নগর ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি আন্দোলনে নেমেছিলেন।

২০১৮ সালের ২৯ মার্চ দুপুরে মহানগর ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির নেতৃত্বে ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ বিজ্ঞান কলেজে যায়। আন্দোলনের মুখে প্রবেশপত্র ফেরত দিতে বাধ্য হন জাহেদ খান। পরে সেই আন্দোলনের সময় জাহেদ খানকে ঘুষি দেয়ার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হলে বিতর্কের মুখে পড়েন রনি।

২০১৮ সালের ৪ এপ্রিল রনিসহ তার কয়েকজন অনুসারীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ঠেকিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে নগরীর চকবাজার থানায় মামলা দায়ের করেন কলেজ অধ্যক্ষ জাহেদ খান।

এদিকে ওই বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর শিক্ষা বাণিজ্যসহ নানা অনিয়ম এবং মারধরের অভিযোগে চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ জাহেদ খানের বিরুদ্ধেও আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আবু ছালেম মো. নোমানের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ওই কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করা ছাত্র জাকারিয়া হোসেন নাহিদ।

মামলার আরজিতে নাহিদ উল্লেখ করেন, গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর এইচএসসি পরীক্ষার সনদ ও ছাড়পত্রের জন্য বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে যান নাহিদ। তখন অধ্যক্ষ তার কাছে ছাড়পত্রের জন্য দুই লাখ টাকা দাবি করেন। এ সময় নাহিদ টাকা ছাড়া ছাড়পত্র দিতে কলেজ কর্তৃপক্ষ বাধ্য জানিয়ে টাকা দিতে অস্বকীকৃতি জানান।

এতে অধ্যক্ষ ক্ষেপে গিয়ে নাহিদকে মারধর শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে অধ্যক্ষ তার গলা টিপে ধরে তাকে খুন করার হুমকি দেন। এ ঘটনায় নাহিদ চকবাজার থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে ওসি আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন বলে আরজিতে উল্লেখ করেন নাহিদ। ওই মামলার বাদী তখন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর