খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়ির ৪২ ইটভাটায় অবাধে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২০, ১:৩১ অপরাহ্ণ
খাগড়াছড়ির ৪২ ইটভাটায় অবাধে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি জেলার ৯ উপজেলার ৪২টি ইটভাটায় অবাধে পোড়ানো হচ্ছে বনের কাঠ। সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করেই লোকালয় এবং কৃষি জমির উপরিস্তর কেটে কৃষি জমিতেই গড়ে তোলা হয়েছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী এসব ভাটা। নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও বন উছাড় করে এসব ইটভাটায় নির্বিচারে পোড়ানো হচ্ছে হাজার হাজার মণ অশ্রেণীভুক্ত বনের কাঠ।

পরিবেশ অধিদপ্তর এবং প্রশাসনের ছাড়পত্র ছাড়া গড়ে উঠা এসব ভাটার কারণে বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মাটিরাঙা-গুইমারা এবং রামগড়ের ইটভাটাগুলোতে পাহাড় কেটে মাটি সংগ্রহ করা হচ্ছে।

সরেজমিনে জেলার দীঘিনালার বাবুছড়া সড়ক ঘেষে পুলিন হেডম্যান পাড়ায় গড়ে তোলা হয়েছে হাজী ব্রিকস। ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ আইনে লোকালয় ও কৃষি জমির পাশে ইট ভাটা গড়ে তোলার নিয়ম না থাকলেও তা তোয়াক্কা করা হয়নি। ভাটায় শতভাগ কয়লা ব্যবহার করার কথা থাকলেও লোক দেখানোর জন্য প্রবেশমুখে রাখা হয়েছে কয়লার ছোট স্তপ। অন্যদিকে প্রতিঘন্টায় চাঁদের গাড়িতে (জীপ) করে ডুকছে বনের কাঠবাহী গাড়ি। প্রতিটি গাড়িতে বহন করা হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ মণ কাঠ।

পাহাড়ের অশ্রেণীভুক্ত বন থেকে আম, কাঁঠাল, গামারিসহ বিভিন্ন প্রজাতি গাছ কেটে নিয়ে আসা হচ্ছে ইট ভাটায়। এক শ্রেণির দালাল ইটভাটায় এসব বনের কাঠ সরবরাহ করে। অথচ বন বিভাগের অনুমতি ছাড়া পাহাড় থেকে গাছ কাটা বা পরিবহন সর্ম্পূণ নিষেধ।

মৌসুমে প্রতিটি ইটভাটায় পোড়ানো হয় অন্তত ৪০ হাজার মণ কাঠ । উপজেলার অন্য দুইটি ইটভাটাতে কয়লার পরিবর্তে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ।

ভাটায় কাজে নিয়োজিত শ্রমিকরা জানান,‘ এসব কাঠ পাহাড় থেকে আনা হয়। আম, কাঁঠাল, গামারি, উদালসহ বিভিন্ন কাঠ পোড়ানো হয়। পাহাড় থেকে চুক্তি অনুযায়ী বন কেনা হয়। সেসব কাঠ কেটে ভাটায় নিয়ে আসা হয়। আগামী ৬ মাস কাঠ এভাবেই কাঠ সংগ্রহ করা হবে।

বনের কাঠ পোড়ানোর পাশাপাশি ইট প্রস্তুত ও ভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন উপেক্ষা করে কৃষি জমি ও লোকালয় ঘেষে গড়ে তোলা হয়েছে ইটভাটা। এতে বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য।

খাগড়াছড়ি পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী জানান, ‘ইটভাটায় কাঠ পোড়ানো নিষিদ্ধ থাকলে তা মানছে না ভাটা মালিকেরা। প্রচলিত আইনে তোয়াক্কা না করে ভাটা মালিকেরা প্রকাশ্যে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটাচ্ছে বন ধ্বংস করার কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। প্রশাসনের উদাসীনতা এর জন্য দায়ী। পরিবেশ রক্ষা আইনের কঠোর প্রয়োগ করা হলে ইটভাটায় কাঠ পোড়ানো বন্ধ হবে। কাঠের পরিবর্তে কয়লা পোড়ানোর জন্য ভাটা মালিকদের বাধ্য করা হবে।

তবে প্রকাশ্যে কাঠ পোড়ালেও তা অস্বীকার করছে ভাটা মালিকেরা। হাজী ব্রিকসের মালিক মো.নাসির উদ্দিন জানান, ‘আমাদেরকে প্রশাসন বলেছে কয়লা পোড়াতে আমরা কয়লা ব্যবহার করছি। কাঠ রাখা হয়েছে চুলায় আগুন দেয়ার জন্য। আপনি আসলে দেখবেন আমার এখানে কয়লা মজুদ রাখা হয়েছে।

বনের কাঠ ইটভাটায় পোড়ানো বন্ধে টাস্কফোর্স করে অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সরোয়ার আলম। তিনি বলেন, ‘পার্বত্য এলাকায় বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়া কোন কাঠ কর্তন ও পরিবহন সর্ম্পূণ নিষিদ্ধ। জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেতৃত্বে টাস্কফোর্সের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করে ইটভাটার অনিয়ম বন্ধ রাখতে হবে। অন্যদিকে প্রশাসন বনের কাঠ পুড়িয়ে কেউ ভাটা চালালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।

জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, আমরা ভাটা মালিকদের ইতোমধ্যে সাবধান করেছি বনের কাঠ না পুড়িয়ে কয়লা ব্যবহার করার জন্য। গত বছর বেআইনীভাবে ভাটা চালানোয় বিভিন্ন ভাটায় ৪০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে । এবার কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।’

পরিবেশ রক্ষায় আইন না মেনে চলা ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান পরিচালনার দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।

২৪ ঘণ্টা/প্রদীপ চৌধুরী

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।