খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাইনবোর্ড থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলা হীন মানসিকতার বহি:প্রকাশ- রাশেদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৪৯ অপরাহ্ণ
সাইনবোর্ড থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলা হীন মানসিকতার বহি:প্রকাশ- রাশেদ

জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি এইচ. এম রাশেদ খান বলেন, সাইনবোর্ড থেকে মুছে দিলেও দেশের কোটি মানুষের হৃদয় থেকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলা যাবে না। মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ের মনি কৌঠায় অবস্থান করছেন। তিনি ছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার ও রাখাল রাজা। তিনি কখনো ক্ষমতার মোহে রাজনীতি করেননি, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতেই রাজনীতি করেছেন। তাঁর জনপ্রিয়তাই ঈর্ষান্বিত হয়ে সরকার প্রতিহিংসা বশত এই ঘৃণ্য কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে।

তিনি আজ মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে নগরীর ইস্পাহানি মোড়ে ‘রাজধানীর পুরান ঢাকার মোগলটুলী এলাকায় জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে মোগলটুলী উচ্চ বিদ্যালয় নামকরণের’ প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।

এতে তিনি আরও বলেন, সাইনবোর্ড ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে জিয়াউর রহমান নাম মুছে ফেলা, সরকারের হীন মানসিকতার বহি:প্রকাশ। সরকারের দুর্নীতি ও দু:শাসনের যাতাকলে দেশবাসী অতিষ্ঠ। লুটপাটের মাধ্যমে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পুঙ্গু করা হয়েছে। বাংলাদেশী এমপি-মন্ত্রী ও আমলারা বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। জনগণের দৃষ্টি সরানোর জন্য তারা নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করে। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে এবং ইতিহাস বিকৃতির অংশ হিসেবে তারা আজ জিয়াউর রহমানের নাম অপসারণের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের সকল ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবক দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা জনগণকে সাথে নিয়ে প্রতিহত করবে।

কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, এদেশের জন্ম, মাটি ও মানুষের সাথে জিয়াউর রহমানের সম্পর্ক তাই ষড়যন্ত্র করে জিয়াউর রহমান এর নাম জনগণের হৃদয় থেকে মুছে ফেলা যাবে না। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কারণে আজকে সরকারি দল রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছেন। বাংলাদেশের ইতিহাস মানে জিয়াউর রহমান, আর জিয়াউর রহমান মানেই বাংলাদেশ। আমরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে আছি। তাঁরা মানুষের কল্যাণের জন্য, এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য লড়াই করেছেন, এখনো করে যাচ্ছেন। আমরা মানুষের পক্ষে, জনগণের পক্ষে, জনগণের আর্থিক উন্নয়নের পক্ষে আছি। পুলিশ দিয়ে, মিথ্যা মামলা দিয়ে, জনগণের অধিকার আদায়ের লড়াই ও সংগ্রাম থেকে আমাদের বিচ্যুত করা যাবে না।

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ.এম রাশেদ খান এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলুর সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন, সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, হারুন আল রশিদ, মামুনুর রহমান , মঈনউদ্দিন রাশেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, দপ্তর সম্পাদক আবু বক্কর রাজু , সহ-সাধারন সম্পাদক হাজী মোঃ আলম,আকতার হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন,হাসান মাহমুদ, দিদার হোসেন, মনির হোসেন, শাহাদাত হোসেন সোহাগ, মো. জাকির হোসেন, ইমদাদুল হক চৌধুরী স্বপন, মোঃ হাসান, গাজী নুহ সেলিম, রাসেল খান, সহ-সাংগঠনিক ইসহাক খান, মোঃ লিটন, মাঈনুদ্দিন বারেক, মোঃ নাছির উদ্দিন, শাহাজাহান বাদশা, ইকবাল হোসেন রুবেল, মোঃ রবিউল ইসলাম, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আকবর হোসেন মানিক, জসিম উদ্দিন, নূর আলম, লুৎফর রহমান জুয়েল, ফরহাদ আলম মৃধা, সহ-সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বাকের হোসেন, কার্যকরী সদস্য জাকির হোসেন মিশু, মোঃ জাবেদ সহ প্রমুখ।

বিক্ষোভ মিছিলটি ওয়াসা মোড় থেকে আরম্ভ হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পদক্ষিণ করে।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।