খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সকল বৈধ অস্ত্র জমা নিয়ে সন্ত্রাসীদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করতে হবে: ডা: শাহাদাত

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১, ৬:২২ অপরাহ্ণ
সকল বৈধ অস্ত্র জমা নিয়ে সন্ত্রাসীদের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করতে হবে: ডা: শাহাদাত

চট্টগ্রাম সিটি কপোরেশন নিবার্চনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা: শাহাদাত হোসেন নির্বাচনের পূর্বে সকল বৈধ অস্ত্র জমা নিয়ে সন্ত্রাসীদের হাতে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে সাড়াশি অভিযান পরিচালনার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন।

তিনি আজ শুক্রবার (১৫ জানুয়ারী) দুপুরে নগরীর ১৬নং চকবাজার ওয়ার্ডে ধানের শীষের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এ দাবী জানান।

তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনের আগে নিয়ম অনুযায়ী সকল বৈধ অস্ত্র জমা নিয়ে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে প্রশাসন তৎপর থাকে। কিন্তু চসিক নির্বাচনে প্রশাসন এখনো পর্যন্ত অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান কিংবা বৈধ অস্ত্র জমা নেয়্রা কোন ধরণের উদ্যোগ নেয়নি। ফলে প্রতিদিন ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের ঝঁনঝনানি, হানাহানি শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে পাঠানটুলি ও বাকলিয়াতে নিজেদের মধ্যে গোলাগুলি ও ছুরিকাঘাতে ২ জন নিহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে নগরীর হালিশহর রামপুর ওয়ার্ডের বড়পুকুর পাড়ে ধানেরশীষ প্রতিকের পোষ্টার লাগাতে গেলে যুবলীগ কর্মীরা হামলা চালায়।

ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ছাত্রলীগ যুবলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে থাকা অবৈধ অস্ত্র সাধারণ ভোটার ও বিএনপি নেতা কর্মীদের মধ্যে ভয়ভীতি ছড়ানোর জন্য ব্যবহার করতে পারে। নির্বাচনের আগে আরও হামলা এবং হতাহতের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা সাধারণ ভোটাররা শঙ্কিত। এসব খুনাখুনি বন্ধে ও সাধারণ ভোটার এবং বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের জানমালের নিরাপত্তায় অবিলম্বে লাইসেন্স করা অস্ত্র জমা নিয়ে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে সাড়াশি অভিযান পরিচালনার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি।

তিনি সকালে নগরীর চকবাজার ধনিরপুলস্থ ডিসি রোড়ে মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় উদ্বোধন করেন। পরে তিনি ধনিরপুল থেকে চকবাজার ওয়ার্ডের গণসংযোগ শুরু করে সিরাজউদৌলা রোড়, চন্দনপুরা, গনি বেকারী, কলেজ রোড়, অলি খাঁ মসজিদ মোড়, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও সেভরন এলাকা, পাঁচলাইশ বড় গ্যারেজ, কাতালগঞ্জ হয়ে তেলিপট্টি মোড় এলাকায় শেষ করেন।

পথসভায় অংশ নিয়ে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, ভোট আপনার পবিত্র আমানত। ভোট দেওয়া নাগরিক অধিকার। ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে আসুন। আপনার ভোট আপনি দেবেন। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে আপনার রায় দিয়ে যোগ্য প্রার্থী ডা: শাহাদাত হোসেনকে নির্বাচিত করতে হবে। তিনি ২৭ জানুয়ারী সকল বাঁধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে প্রতিটি ভোটারকে মূল্যবান রায় ধানের শীষ প্রতীকে প্রদানের জন্য আহবান জানান।

গণসংযোগে উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইউনুচ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, সদস্য গাজী সিরাজ উল্লাহ, মো. কামরুল ইসলাম, নগর মহিলা দলের সাধারন সম্পাদক জেলী চৌধুরী, পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. সেকান্দর, পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ছগির, চকবাজার ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি মনজুর আলম মনজু, চকবাজার ওর্য়াড কাউন্সিলর প্রার্থী সালাউদ্দীন কায়সার লাবু, বিএনপি নেতা শফিকুল আলম, ইব্রাহিম বাচ্চু, আমিন মাহমুদ, আবু আহমেদ, অধ্যক্ষ খোরশেদ আলম, ইসমাঈল বাবুল, খায়রুজ্জামান জুনু, পশ্চিম বাকলিয়া ওর্য়াড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. এমরান, চকবাজার ওর্য়াড বিএনপির সাধারন সম্পাদক এম এ হালিম বাবলু, নগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, সহ সভাপতি নাছিম চৌধুরী, পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আরিফুল ইসলাম ডিউক, মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী পারভীন আক্তার চৌধুরী, মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী শামীমা নাসরিন, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন সম্পাদক নুরুল আলম শিপু, ওয়ার্ড বিএনপি নেতা হাজী মো: ইউসুফ, জমির উদ্দিন বাবলু, আব্দুল কাদের, আইয়ুব খান, হাফেজ আহমেদ, জসিম উদ্দীন, মো: আলাউদ্দীন, হামিদুল হক, সৈয়দুল আমিন, জাহেদুল হক, রোকন উদ্দৌলা, মো: আজম, মিজানুর রহমান, খালেদ বিন মিঠু, মো: উসমান, মো: আলমঙ্গীর, হাসনাত মাসুদ, মো: ইউসুফ, মেহেদী হাসান, জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর