খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামের বৃহত্তর স্বার্থে নৌকার প্রার্থীকে জয়যুক্ত করতে হবে : সুজন

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১, ১২:৩০ পূর্বাহ্ণ
চট্টগ্রামের বৃহত্তর স্বার্থে নৌকার প্রার্থীকে জয়যুক্ত করতে হবে : সুজন

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, আগামী ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরবাসীর মহা উৎসবের দিন। এই দিন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাঁকে নৌকার প্রতীক দিয়েছেন চট্টগ্রামের বৃহত্তর স্বার্থে তাঁকে অবশ্যই জয়যুক্ত করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, মেয়র পদে বিএনপি প্রার্থী দিয়েছে। এতে তাঁরা সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারবে। তবে বিএনপি’র সচেতন অংশ ও চট্টল দরদীরা চট্টগ্রামের স্বার্থেই তাঁরা শেখ হাসিনার প্রার্থীকে ভোট দেবেন। কেননা শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলছেন।

তিনি আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের এস.রহমান হলে তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় একথাগুলো বলেন।

খোরশেদ আলম সুজন বলেন, আমি স্বস্ত্রীক করোনা আক্রান্ত হয়ে নিজের বাসভবনে আইসোলেশনে ছিলাম। সকলের দোয়া ও ভালোবাসায় বৃহস্পতিবার নেগেটিভ রির্পোট পেয়ে করোনা মুক্ত হয়েছি। যাঁরা আমাকে দোয়া করেছেন তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমি সুস্থ হয়ে সাংবাদিকদের কাছে ছুটে এসেছি বিবেকের তাড়নায়, কিছু না বলা কথা আকাংখা সাংবাদিকদের কাছে খুলে বলার তাগিদ থেকে।

তিনি উল্লেখ করেন, ইতোপূর্বে ৩১ মার্চ চসিক নির্বাচন করোনা প্রার্দুভাবে স্থগিত হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আমাকে প্রশাসক পদে নিযুক্তি দিয়ে ধন্য করেছেন। আমি আমার যোগ্যতা, সামর্থ্য ও অভিজ্ঞতা দিয়ে নগরবাসীর ভালবাসা ও আস্থায় নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে চেষ্টা করেছি। আমার মেয়াদকালীন সময় ৬ মাসের মধ্যে দেড় মাস সাপ্তাহিক ও সরকারি সাধারণ ছুটি থাকলেও আমি প্রায় প্রতিদিন মানুষের কাছে গেছি, সমস্যার কথা শুনেছি এবং সমাধানের চেষ্টা করেছি।

তিনি আরো বলেন, প্রশাসক পদে থাকায় নির্বাচনী আচরণ বিধির বাধ্যবাধকতার কারণে চসিক নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে সরাসরি প্রচরনায় অংশ নিতে পারছিনা। তবে অন্তর থেকে উপলব্দি করি মেয়র পদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রার্থী বিজয়ী হলে চট্টগ্রামের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং নতুন নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাবে।

তিনি আরো উল্লেখ করেন, প্রয়াত জননেতা এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রথমবার মেয়র নির্বাচিত হবার সময় চট্টগ্রামের উন্নয়ন ও স্বপ্ন পূরণে ২৮ দফা অঙ্গীকার ছিলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগুলো একে একে পূরণ করে চলেছেন। এগুলোর মধ্যে কর্ণফুলীর তলদেশ দিয়ে ট্যানেল নির্মাণ, মাতারবাড়ীতে গভীর সমুদ্র বন্দর, বে-টার্মিনাল নির্মাণ, ফেনী থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত বাইপাস নির্মাণ, মিরসরাই থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মান, চট্টগ্রাম-ঢাকা ডবল রেল লাইন, দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেল লাইন সম্প্রসারন প্রকল্প বাস্তবায়ন চলমান রয়েছে। এসব বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামের গুরুত্ব হিমালয়সম উচ্চতায় সমুন্নত হবে। চট্টগ্রাম অবশ্যই বাণিজ্য ও পর্যটন বান্ধব নগরীতে পরিণত হবে। আমারা এখন সেই সুদিনের অপেক্ষায় আছি।

আমি আজ বিবেকের তাড়ণায় সেই কাংখিত শুভ দিনের বার্তা দিয়ে গেলাম।

তিনি ঘোষণা করেন, এম.এ. আজিজ, জহুর আহমদ চৌধুরী, এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামের জন্য যে স্বপ্ন দেখতেন তা বাস্তব হবার পথে, এবার যিনি মেয়র হবেন তিনি দলের প্রার্থী হলেও নগর পিতা হিসেবে সকলের। সবার সম্মিলিত সহযোগে সমৃদ্ধ চট্টগ্রাম গড়ে তুলতে হবে। যিনি নির্বাচিত হবেন তাঁকে মনে রাখতে হবে পাবলিক মানি ও পাবলিক প্রপার্টি কখনো যেন নিজের না হয়। তা হলেই জনমঙ্গল নিশ্চিত হবে। চট্টগ্রামের প্রতি ইঞ্চি মাটি খুবই দামী। তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করেন, সংঘাত ও সংঘর্ষ চাই না। শক্তি দিয়ে নয়, ভালবাসা দিয়ে মানুষের অন্তর জয় করা যায়।

তিনি আরো বলেন, আমার মেয়াদকাল ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। শেষ দিনটি পর্যন্ত আমি অর্পিত দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর।

তিনি জানান, আগামী পূর্নিমা রাতে লালদিঘী মাঠে রাত সাড়ে ৮টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক জ্যোৎস্না উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। এতে গান, কবিতাসহ নানান আয়োজনে আনন্দ-উৎসবের উপাদান যুক্ত হবে।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।