খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাউজানে বিশাল জশনে জুলুছ অনুষ্ঠিত : হাজার হাজার নবী প্রেমিকদের ঢল

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৯, ৫:২০ অপরাহ্ণ
রাউজানে বিশাল জশনে জুলুছ অনুষ্ঠিত : হাজার হাজার নবী প্রেমিকদের ঢল

রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : উত্তর চট্টগ্রামের বিশাল ১৯ তম জসনে জুলুছ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাউজানে ৮ নভেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত জসনে জুলুছে হাজার হাজার মুসল্লি অংশ নেন।

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত হলদিয়া ডাবুয়া কতৃক আয়োজিত বিশাল এ জুলুছে নেতৃত্ব দেন গর্জনীয়া ফাযিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ পীরে তরিকত সৈয়দ আলহাজ্ব আল্লামা আহসান হাবীব (মা.জি.আ)।

প্রতি বছরের ন্যায় পায়ে হাটা পরিবর্তন করে মোটরযোগে উত্তর সর্তা দরগাহ বাজার হতে ফটিকছড়ির কোটের পাড়, তকিরহাট, রাউজান নোয়াজিষপুর, দলইনগর, কালাচান্দাহাট ব্রীজ, গহিরা চৌহমুনী হয়ে রাউজান সদরের মুন্সিরঘাটা, আদালত ভবন, সেবাখোলা, চৌধুরী বটতল হয়ে এয়াছিন শাহ্ পাবলিক কলেজ ময়দানে জুলুছের সমাপ্তি ঘটে। বিশাল এই জসনে জুলুছে হাজার হাজার আশেকে রাসুল অংশগ্রহণ করে।

নারায়ে তাকবীর, নারায়ে রেছালাত স্লোগান ও বিভিন্ন নাত শরীফ তেলাওয়াতের মাধ্যমে সমগ্র এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। সকাল ৭টা থেকে নবী প্রেমীকরা ব্যানার, ফেস্টুন, কালেমা ও দরুদ শরীফ সম্ভলিত পতাকা নিয়ে উপস্থিত হতে থাকে দরগাহ বাজারে। শিশু থেকে শুরু করে বয়বৃদ্ধ পর্যন্ত এই জুলুছে অংশগ্রহন করে।

এই জুলুছ কে কেন্দ্র করে রাউজানে ব্যাপক আনন্দ পরিলক্ষিত হয়। স্কুল কলেজ মাদ্রাসার পাশাপাশি সাধারন জনসাধারন এই জুলুছে শরিক হয়ে এলাকাবাসীকে জানান দে আজকে মোদের খুশির দিন, সকল ঈদের সেরা ঈদ, ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)।

জুলুস পরবর্তী আলোচনা সভা কলেজ মাঠে অধ্যক্ষ আল্লামা সৈয়দ আহসান হাবীবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। জুলুছ কমিটির মহাসচিব ও আওয়ামীলীগ নেতা আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম ও সৈয়্যদ মোহাম্মদ আলী আকবর তৈয়্যবীর যৌথ পরিচালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন ইহরাম হজ্ব কাফেলার পরিচালক আল্লামা গোলাম মোস্তফা শায়েস্তা খান আল আযহারী।

বক্তব্য রাখেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আওয়ামীলীগ নেতা এস এম বাবর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আল্লামা ইদ্রিছ আনছারী, স্থায়ী কমিটির সদস্য সাংবাদিক মাওলানা এম বেলাল উদ্দিন। এতে মিলাদ কিয়াম পরিচালনা করেন সাবেক সচিব মাওলানা মুনছুর আলম নেজামী।

এতে উপস্থিত ছিলেন গর্জনীয়া মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আল্লামা সাঈদুল আলম খাকী, মাওলানা কলিম উল্লাহ নুরী, আল্লামা সোলায়মান মকবুলী, আল্লামা ইয়াছিন হোসাইন হায়দারী,জাহাঙ্গীর আলম সিকদার, মেম্বার শামসুল আলম চৌধুরী, আলহাজ্ব মাওলানা মুহাম্মদ আলী ছিদ্দিকী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম রেজভী, মাওলানা শামসুল আলম নঈমী, আলহাজ্ব আবদুচ সালাম মাস্টার, আল্লামা বাহাউদ্দিন ওমর, তরুন রাজনীতিক জিয়াউল হক চৌধুরী সুমন, মেম্বার মোহাম্মদ আলী, মুহাম্মদ সাহাবু সওদাগর, সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়বুর রহমান, আল্লামা নুরুল আবছার রেজভী, আলহাজ্ব সোলায়মান চৌধুরী, মাস্টার জামাল উদ্দিন, গাউছিয়া কমিটির সভাপতি হোসেন মাস্টার, মওলানা আব্দুল মালেক, আলহাজ্ব নুরুল হুদা মেম্বার।

আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, ক্বারী মাওলানা ওসমান গণী, প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, সহকারী প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান, মাস্টার ফরিদুল আলম, যুবলীগ নেতা মুহাম্মদ মনছুর, মাওলানা দিদারুল আলম ক্বাদেরী, মাওলানা ইয়াছিন ভান্ডারী, মুহাম্মদ নুরুল হায়দার, মাওলানা আহমদ হোসেন রেজভী, মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম, আবুল হাসেম রেজভী, মাওলানা সৈয়্যদ লুৎফুর রহমান, সৈয়দ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন, মোহাম্মদ ওসমান, মাওলানা জাফর নুরী, মাওলানা জিলহাজ্ব উদ্দিন, মওলানা আবছার উদ্দিন, মাওলানা আলমগীর, মাওলানা আবুল বশর ভান্ডারী।

উপস্থিত ছিলেন মাওলানা তাজ মুহাম্মদ রেজভী, মাওলানা মামুন, হাফেজ ওমর ফারুক, মাওলানা শফি, মাওলানা সালেহ আকবর, মাওলানা রফিক, হক কমিটির সেক্রেটারী মাস্টার জাকের হোসেন, সর্তারকুল দায়রা শাখার সভাপতি মামুন মিয়া, নাজিম উদ্দিন মাইজভান্ডারী, প্রবাসী আব্দুল কাদের, মাওলানা মুনছুর আলম রেজভী, গাউছিয়া কমিটির ইলিয়াছ তাহেরী, মওলানা নেজাম তৈয়্যবী, শায়ের মাওলানা আব্দুল মাবুদ, মাওলানা মোজাম্মেল হোসাইন, শায়ের মুহাম্মদ মিনহাজ্ব, মুহাম্মদ জাবেদ, শায়ের মো. জিয়া উদ্দিন, শায়ের মো. ওসমান, ছাত্রসেনা নেতা সাদ্দাম হোসেন, মুসা মাহমুদ, কুতুব উদ্দিন, জমির উদ্দিন সানী, মাওলানা কুতুব উদ্দিন, মুহাম্মদ বোরহান উদ্দিন,কামাল উদ্দিন, মাওলানা ইকবাল হোসেন, মুহাম্মদ মমতাজ ড্রাইভার। পরে আখেরী মোনাজাত ও তাবারুক বিতরন করা হয়।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।