খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জার্মানির নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, এগিয়ে এসডিপি

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ণ
জার্মানির নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, এগিয়ে এসডিপি

জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের দলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসপিডি) এগিয়ে রয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার রাত ৯টা ১০ মিনিটে প্রকাশিত সাময়িক ফলে দেখা যাচ্ছে, এসপিডি মেরকেলের দল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ-সিএসইউ) চেয়ে ১ দশমিক ৭ শতাংশ ভোটে এগিয়ে৷ জার্মানির সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বুথ ফেরত সমীক্ষার ফলে দেখা যাচ্ছে, এসপিডি পেয়েছে ২৫ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট, সিডিইউ/সিএসইউ পেয়েছে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, গ্রিন পার্টি পেয়েছে ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট, ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টি (এফডিপি) পেয়েছে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, অভিবাসনবিরোধী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) পেয়েছে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, বাম দল পেয়েছে ৫ শতাংশ ভোট এবং অন্যান্য দল মিলে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে।

এর আগে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর প্রকাশিত বুথফেরত সমীক্ষার ফলাফলে দেখা গিয়েছিল সিডিইউ/সিএসইউ এবং এসপিডি ২৫ শতাংশ করে ভোট পেতে যাচ্ছে৷ গ্রিন পার্টি পেতে যাচ্ছে ১৫ শতাংশ ভোট৷ ২০১৭ সালের নির্বাচনের তুলনায় এসপিডি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ ভোট বেশি পেয়েছে৷ গ্রিন পার্টির ভোট বেড়েছে ছয় শতাংশের বেশি৷ চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের সিডিইউ দলের ভোট কমেছে প্রায় আট শতাংশ৷

এসপিডির চ্যান্সেলর প্রার্থী ওলাফ শলৎস বলেছেন, “ভোটারেরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে তাঁরা আমাকে ‘পরবর্তী চ্যান্সেলর’ হিসেবে চান৷ অনেক ভোটার সরকারে একটি পরিবর্তন দেখতে চেয়েছেন।”

সিডিইউ-সিএসইউর চ্যান্সেলর প্রার্থী আরমিন লাশেট বলেছেন, ‘খারাপ ফল সত্ত্বেও একটি নতুন সরকার গঠনের জন্য আমরা যতটুকু পারি চেষ্টা করে যাব৷ নির্বাচনের এমন ফলে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারি না। আমরা রক্ষণশীলদের নেতৃত্বে একটি সরকার গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাব কারণ জার্মানদের এখন এমন জোট প্রয়োজন যেটা আমাদের দেশের আধুনিকায়নের জন্য দরকার৷’

যদিও এবারের ভোটে ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে ফল পেয়েছে তাঁর দল সিডিইউ-সিএসইউ।

গ্রিন পার্টির চ্যান্সেলর প্রার্থী আনালেনা বেয়ারবক বলেন, গত নির্বাচনের চেয়ে ভোট বাড়লেও তাঁর দল প্রত্যাশা অনুযায়ী ফল পায়নি৷ তিনি বলেন, ‘আমরা আরও চেয়েছিলাম, আমরা তা পাইনি৷ এর একটা কারণ প্রচারণার শুরুতে আমরা কিছু ভুল করেছিলাম- আমারও ভুল ছিল।’

স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়৷ আট কোটি মানুষের দেশটিতে প্রায় ছয় কোটি মানুষ ভোটার৷

ভোটারেরা দুটি করে ভোট দিয়েছেন৷ একটি ভোট সরাসরি প্রার্থী নির্বাচনের, অপরটি পছন্দের দল নির্বাচনে৷ দ্বিতীয় তালিকায় দলীয় সমর্থনের অনুপাতের ভিত্তিতে সংসদে অর্ধেক আসনে প্রার্থী স্থির করা হয়৷ তবে কে চ্যান্সেলর হতে যাচ্ছেন, তা এখনই নির্ধারিত হবে না৷ পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা চ্যান্সেলর নির্বাচিত করবেন৷

২৯৯টি সংসদীয় এলাকায় সরাসরি নির্বাচন হয়েছে৷ অন্য আসনগুলো দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাত অনুযায়ী মীমাংসিত হয়৷ নিয়ম অনুযায়ী, দলগুলো তাদের ভোটপ্রাপ্তির সংখ্যাতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করেও মনোনীত প্রার্থীদের পার্লামেন্টে পাঠাতে পারে৷ কোনো দল পাঁচ শতাংশের কম ভোট পেলে পার্লামেন্টে যাওয়ার গ্রহণযোগ্যতা হারাবে৷

এবারের নির্বাচনে ৪৭টি দল ছয় হাজার ২১১ জন প্রার্থী দিয়েছে৷ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ছয় হাজার৷জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের দলের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসপিডি) এগিয়ে রয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার রাত ৯টা ১০ মিনিটে প্রকাশিত সাময়িক ফলে দেখা যাচ্ছে, এসপিডি মেরকেলের দল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ-সিএসইউ) চেয়ে ১ দশমিক ৭ শতাংশ ভোটে এগিয়ে৷ জার্মানির সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বুথ ফেরত সমীক্ষার ফলে দেখা যাচ্ছে, এসপিডি পেয়েছে ২৫ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট, সিডিইউ/সিএসইউ পেয়েছে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, গ্রিন পার্টি পেয়েছে ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট, ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টি (এফডিপি) পেয়েছে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, অভিবাসনবিরোধী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) পেয়েছে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট, বাম দল পেয়েছে ৫ শতাংশ ভোট এবং অন্যান্য দল মিলে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে।

এর আগে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর প্রকাশিত বুথফেরত সমীক্ষার ফলাফলে দেখা গিয়েছিল সিডিইউ/সিএসইউ এবং এসপিডি ২৫ শতাংশ করে ভোট পেতে যাচ্ছে৷ গ্রিন পার্টি পেতে যাচ্ছে ১৫ শতাংশ ভোট৷ ২০১৭ সালের নির্বাচনের তুলনায় এসপিডি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ ভোট বেশি পেয়েছে৷ গ্রিন পার্টির ভোট বেড়েছে ছয় শতাংশের বেশি৷ চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের সিডিইউ দলের ভোট কমেছে প্রায় আট শতাংশ৷

এসপিডির চ্যান্সেলর প্রার্থী ওলাফ শলৎস বলেছেন, “ভোটারেরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে তাঁরা আমাকে ‘পরবর্তী চ্যান্সেলর’ হিসেবে চান৷ অনেক ভোটার সরকারে একটি পরিবর্তন দেখতে চেয়েছেন।”

সিডিইউ-সিএসইউর চ্যান্সেলর প্রার্থী আরমিন লাশেট বলেছেন, ‘খারাপ ফল সত্ত্বেও একটি নতুন সরকার গঠনের জন্য আমরা যতটুকু পারি চেষ্টা করে যাব৷ নির্বাচনের এমন ফলে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারি না। আমরা রক্ষণশীলদের নেতৃত্বে একটি সরকার গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাব কারণ জার্মানদের এখন এমন জোট প্রয়োজন যেটা আমাদের দেশের আধুনিকায়নের জন্য দরকার৷’

যদিও এবারের ভোটে ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে ফল পেয়েছে তাঁর দল সিডিইউ-সিএসইউ।

গ্রিন পার্টির চ্যান্সেলর প্রার্থী আনালেনা বেয়ারবক বলেন, গত নির্বাচনের চেয়ে ভোট বাড়লেও তাঁর দল প্রত্যাশা অনুযায়ী ফল পায়নি৷ তিনি বলেন, ‘আমরা আরও চেয়েছিলাম, আমরা তা পাইনি৷ এর একটা কারণ প্রচারণার শুরুতে আমরা কিছু ভুল করেছিলাম- আমারও ভুল ছিল।’

স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়৷ আট কোটি মানুষের দেশটিতে প্রায় ছয় কোটি মানুষ ভোটার৷

ভোটারেরা দুটি করে ভোট দিয়েছেন৷ একটি ভোট সরাসরি প্রার্থী নির্বাচনের, অপরটি পছন্দের দল নির্বাচনে৷ দ্বিতীয় তালিকায় দলীয় সমর্থনের অনুপাতের ভিত্তিতে সংসদে অর্ধেক আসনে প্রার্থী স্থির করা হয়৷ তবে কে চ্যান্সেলর হতে যাচ্ছেন, তা এখনই নির্ধারিত হবে না৷ পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা চ্যান্সেলর নির্বাচিত করবেন৷

২৯৯টি সংসদীয় এলাকায় সরাসরি নির্বাচন হয়েছে৷ অন্য আসনগুলো দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাত অনুযায়ী মীমাংসিত হয়৷ নিয়ম অনুযায়ী, দলগুলো তাদের ভোটপ্রাপ্তির সংখ্যাতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করেও মনোনীত প্রার্থীদের পার্লামেন্টে পাঠাতে পারে৷ কোনো দল পাঁচ শতাংশের কম ভোট পেলে পার্লামেন্টে যাওয়ার গ্রহণযোগ্যতা হারাবে৷

এবারের নির্বাচনে ৪৭টি দল ছয় হাজার ২১১ জন প্রার্থী দিয়েছে৷ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ছয় হাজার৷

এন-কে

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।