খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যুবাদের দাপুটে জয়

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ণ
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যুবাদের দাপুটে জয়

-১৯-দল

লঙ্কিনে নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে বাংলাদেশের যুবারা। নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে স্বাগতিকদের ১৭৬ রানে আটকে রাখার পর আকবর আলির অর্ধশতকের সুবাদে ৬৮ বল হাতে রেখেই লক্ষ্য টপকে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।

১৭৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে অবশ্য শুরুটা ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশের যুবারা। ইনিংসের চতুর্থ ওভারেই ভেঙে যায় ওপেনিং জুটি। দলীয় ১১ রানের মাথায় ফিরে যান ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। ১০ বলে ২ রান করে রান আউট হন তিনি। তানজীদ হাসানের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হয় তার। দ্বিতীয় রান নিতে গেলে ইমন হাত দিয়ে তানজীদকে না-বোধক ইশারা দিলেও তানজীদ দৌড় থামাননি। এরপর নিজের উইকেট বিসর্জন দেন ইমন।

দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে তানজীদ ও মাহমুদুল হাসান জয় মিলে গড়েন ৩০ রানের জুটি। দ্রুত রান তুলছিলেন তানজীদ হাসান। তবে ইনিংস লম্বা করতে পারেননি। ২৪ বলে ২৮ রান করে স্পিনার ট্যাশকফের বলে লেগ সাইডে তুলে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন মারিউর হাতে। তার ইনিংসে ছিল ৫ টি চার। এরপর তৌহিদ হৃদয়কে নিয়ে ৪০ রান যোগ করেন জয়। জয়ও করেন ২৮ রান। পেস বোলার জ্যাকসনের অফ স্টাম্পের বাইরের বল কাট করতে গিয়ে জোহরাবের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। ৮১ রানে ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।

ইনিংস বড় করতে পারেননি হৃদয়ও। ৪৭ বল খেলে রান করেন ২৬। ডাউন দ্যা উইকেটে এসে ট্যাশরফের বলে তুলে মারতে গিয়ে বিদায় নেন হৃদয়।

পঞ্চম উইকেটের জুটিতে হাল ধরেন শাহাদাত হোসেন আর আকবর আলী। এ দুইজনের ব্যাটে চড়ে জয়ের পথে এগিয়ে যেতে থাকে বাংলাদেশ। টপ অর্ডারের কেউ বড় স্কোর না করতে পারলেও লক্ষ্য সহজ থাকায় তা তাড়া করা খুব একটা কষ্টকর হয়নি।

চমৎকার ব্যাটিং করেন আকবর আলী। শাহাদাতকে সাথে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ৮১ রানের জুটি গড়ে দলকে পৌঁছে দেন জয়ের বন্দরে। অর্ধশতক তুলে নেওয়া আকবর আলি অপরাজিত ছিলেন ৬১ বলে ৬৫ রান করে। তার ইনিংসে ছিল ১১ টি চার।

এর আগে প্রথমে ব্যাটিং করে স্বাগতিকরা। বাংলাদেশের যুবাদের বোলিং তোপে পড়ে ১৭৬ রানে অলআউট হয় তারা। ইনিংসের প্রথম ওভারেই ওপেনার মারিউকে বোল্ড করেন পেসার শরিফুল ইসলাম। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে উপরে ফেলেন লেগ স্টাম্প। এরপর প্রতিরোধ গড়ে তোলেন জোহরাব আর আনসেল। তবে রানের গতি ছিল বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রণে। ৪৫ রানের এ জুটি ভাঙেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। ২৪ রান করা আনসেল পুল করতে গেলে ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে বল আঘাত আনে স্টাম্পে।

ওপেনার জোহরাবকে ফেরান শামীম হোসেন। দলীয় ৫১ রানের মাথায় তানজীদের হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন জোহরাব (১৮)। ঐ ওভারে ট্যাশকফও ফিরেন তানজীদের হাতে ক্যাচ দিয়ে। একই ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে খাদের কিনারায় চলে যায় নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দল।

বিপর্যয়ের মুখে হাল ধরেন লেলম্যান ও হোয়াইট। ৫৩ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর পঞ্চম উইকেটে এ জুটি যোগ করে ৪৭ রান। লেলম্যান (২৯ বলে ২১) শরীফুলের বলে পুল করতে গিয়ে ব্যাটে-বলে সংযোগ ঠিকমতো ঘটাতে পারেনি। হাওয়ায় ভাসতে থাকা বল এসে জমা পড়ে উইকেটরক্ষক আকবরের গ্লাভসে।

শরীফুলের বলে এক ওভার পর বিদায় নেন হোয়াইটও। তানজীম হাসান সাকিবের বলে বিদায় নেন হোয়াইট। দারুণ এক ক্যাচ নেন আকবর আলি। ৫০ বলে ৩০ রান করেন হোয়াইট।

সপ্তম উইকেটে অশোক ও উইকেটরক্ষক পোম্যার যোগ করেন ৩৩ রান। ১৩৫ রানের মাথায় রকিবুল হাসানের বলে বোল্ড হন অশোক। ২৫ বলে ১৪ রান করেন তিনি। ফিল্ডকে সাথে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ৩৭ রান যোগ করেন পোম্যার। এ দুইটি জুটি স্বাগতিকদের লড়াইয়ের রসদ দেয়।

১৭৫ রানের মাথায় বিদায় নেন পোম্যার। দলীয় সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন তিনি। পরের ওভারে ফিল্ড ও জ্যাকসনকে মৃত্যুঞ্জয় ফিরিয়ে দিলে দুই ওভার আগেই নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলেরর ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব- ১৯ দল ১৭৬/১০, ৪৮ ওভার
পোম্যার ৪০, হোয়াইট ৩০, আনসেল ২৪
মৃত্যুঞ্জয় ৩/২১, শরীফুল ৩/৪৪, শামীম ২/৪২

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ১৮০/৪, ৩৮.৪ ওভার
আকবর ৬৫*, তানজীদ ২৮, জয় ২৮
ট্যাশকফ ২/৩৭, জ্যাকসন ১/৪০

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর