খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফটিকছড়িতে বিদ্যালয়ের মাটি কেটে নেয়ার অভিযোগ বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে; অভিযুক্তকে রক্ষায় তৎপর প্রশাসন

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ জুন, ২০২২, ৩:২৫ অপরাহ্ণ
ফটিকছড়িতে বিদ্যালয়ের মাটি কেটে নেয়ার অভিযোগ বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে; অভিযুক্তকে রক্ষায় তৎপর প্রশাসন

ফটিকছড়ির দাঁতমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভিটে থেকে মাটি কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে সাবেক এক বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। স্কুলের সাবেক ও বর্তমান দুই প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে দাঁতমারা বনবিটের সদ্য সাবেক বিট কর্মকর্তা ইউনুচ ফরেষ্টার প্রকাশ মাল্টা ইউনুচ এসব মাটি কেটে নিয়ে যায়।

সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায় স্কুলের পুরাতন ভবনের ভিটে থেকে প্রায় তিন ফুট গভীর গর্ত করে প্রায় ৩০ গাড়ী মাটি কেটে লুট করে নিয়ে গেছে ইউনুচ ফরেষ্টার।

স্থানীয় জনতার প্রতিরোধে গত ২৯ মে মাটি কাটা বন্ধ হলেও এখনো পর্যন্ত এ ব্যাপারে আইনি কোন পদক্ষেপ নেয়নি সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।

বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে একাধিকবার জানানো হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিলেও এখনো কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। উল্টো মাল্টা ইউনুচকে বাঁচাতে দায়সারা গোচর তদন্তের নামে ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহের চেষ্টা করছে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসানুল কবির।

তিনি সাবেক ও বর্তমান দুই প্রধান শিক্ষকের সাথে গোপন আতাঁত করে ইউনুচ ফরেষ্টারকে বাঁচাতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের নামে জিডি করার পাঁয়তারা করছেন।

এদিকে মাটি কাটার বিষয়ে জেলা প্রশাসক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বিদ্যালয়ের এসএমসির সাবেক অভিভাবক সদস্য ও বিদ্যালয়ের জমি দাতার ওয়ারিশ আবু মুছা।

এর আগে গত ২৯ মে এবং ৬ জুন তিনি বিষয়টি মৌখিকভাবে উপজেলা প্রশাসন এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছিলেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও গত ১৫ দিনেও কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় সর্বশেষ গত ১২ জুন তিনি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এদিকে এ ব্যাপারে প্রতিবাদ এবং লিখিত অভিযোগ দায়ের করায় অভিযোগকারী আবু মুছাকে স্থানীয় একটি সিন্ডিকেট নানাভাবে সামাজিক চাপ প্রয়োগ করাসহ হুমকি ধমকি দিয়ে যাচ্ছে।

অভিযোগকারী আবু মুছা জানান, বিষয়টি নিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসনসহ উপজেলা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে সবধরনের তথ্য উপাত্ত সরবরাহ করার পরেও তারা কোন ব্যবস্থা না নিয়ে পক্ষপাত মূলক আচরন করছে। বর্তমানে এ বিষয়ে অভিযোগ এবং প্রতিবাদ করে উল্টো হয়রানির মুখে পড়েছেন তিনি। এ ছাড়া অভিযোগ তুলে নিতেও চাপ দিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন রাজনেতিক নেতাকে দিয়ে।

স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন ভাঙ্গার জন্য দরপত্র দেয়া হয়। মেরাজ ট্রেডার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠান পুরাতন ভাঙ্গার কার্যাদেশ পায়। ৭ কার্যদিবসের মধ্যে পুরাতন ভবন ভেঙ্গে ভবনের সরঞ্জামাদি নিয়ে যাওয়ার জন্য সময় বেঁধে দেয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সরঞ্জামাদি নিয়ে আসে। এর পর সাবেক ও বর্তমান দুই প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে ইউনুচ ফরেষ্টার স্কুলের ভিটের মাটি কেটে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে ইউনুচ ফরেষ্টার প্রথমে মাটি কিনে নিয়েছে দাবি করলেও পরবর্তীতে তা অস্বিকার করেন। কি মুলে মাটি কেটেছেন এমন প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে না পারলেও ২০ গাড়ী মাটি নেয়ার কথা স্বীকার করে তিনি সাংবাদিকদের জানান সাবেক প্রধান শিক্ষক আবু তালেবের মধ্যস্ততায় এসব মাটি কেটে নিয়ে গেছেন তিনি।

স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক আবু তালেব এবং বর্তমান প্রধান শিক্ষক রহিমা বেগম বিষয়টি অবগত নন বলে জানান। তবে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রহিমা বেগম বলেন, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এ বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়েছে।

এদিকে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।

স্থানীয় সুত্র জানায়, মাটি কাটার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করার পর স্থানীয় একটি মহলের পরামর্শে স্কুলের দুই (সাবেক ও বর্তমান) প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে গত রোববার রাতে ইউনুচ ফরেষ্টার পিকাপ ভর্তি এক গাড়ী মাটি অন্য এলাকা থেকে এনে স্কুলের ভিটের মাটি কেটে নেয়ার স্থানে ফেলেন।

এ বিষয়ে রাতে দাঁতমারা তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশকে জানানো হলেও তারা রহস্যজনক কারনে কোন ব্যবস্থা নেয়নি। পরবর্তীতে ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয়দের প্রতিরোধে তা বন্ধ হয়ে যায়।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।