খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফারাজ করিম চৌধুরীর উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৫০১ টি ঘর নির্মাণ কার্যক্রম শুরু

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
ফারাজ করিম চৌধুরীর উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৫০১ টি ঘর নির্মাণ কার্যক্রম শুরু

রাউজান প্রতিনিধিঃ স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষের জন্য সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে ৩৫০ টি, কুড়িগ্রামে ১৫০ টি ও নেত্রকোণায় ১ টি ঘর নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তরুণ রাজনীতিবিদ ফারাজ করিম চৌধুরী। এরই ধারাবাহিকতায় আজ শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকাল ১০ টা থেকে ঘর নির্মাণের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরী ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় সুনামগঞ্জের বন্যাদুর্গত তাহিরপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ৩৫০ টি ঘর নির্মাণের জন্য আজ ছুটে যান ফারাজ করিম চৌধুরী। ঘর নির্মাণের সামগ্রী হিসেবে ইতোমধ্যে ৭ হাজার পিস ঢেউটিন ও ৫ হাজার পিস বাঁশ সরবরাহ করেছেন তিনি।

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব সামগ্রী তাহিরপুর নির্বাহী অফিসার মোঃ রায়হান কবিরের নিকট হস্তান্তর করেন ফারাজ করিম চৌধুরী।

হস্তান্তর শেষে তাহিরপুর সদর ইউনিয়নের রতনশ্রী গ্রাম সহ বন্যাদুর্গত বিভিন্ন এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের বিধ্বস্ত ঘর পরিদর্শন করেন ফারাজ করিম চৌধুরী৷

এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে ফারাজ করিম চৌধুরী বলেন, “আমাদের এত বড় বড় সব মানবিক কার্যক্রম দেশের সাধারণ মানুষই করেছে। এখানে সাধারণ মানুষের টাকা রয়েছে, কোন ব্যক্তিকে প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ নয়৷ আমরা যাতে আগামীতে আরো বেশি কাজ করতে পারি এজন্য দোয়া চাই।”

জানা যায়, ব্যক্তি উদ্যোগে এতো বেশি পরিমাণ ঘর নির্মাণের উদ্যোগ সর্বোচ্চ রেকর্ড ছুঁয়েছে। ইতোপূর্বে আর কেউ এতো বেশি ঘর নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে নি। ফারাজ করিম চৌধুরীর এই উদ্যোগে স্বাগত জানিয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ।

উল্লেখ্য, বন্যা পরিস্থিতির শুরু থেকে পুরোদমে এগিয়ে আসা এই মানবিক তরুণ ইতোমধ্যে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোণায় ৫০ হাজার পরিবারের নিকট ত্রাণ সরবরাহ করার পাশাপাশি পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১০০ টি গরু জবেহ করে ১০ হাজার মানুষের নিকট মাংস বিতরণ করেছেন। তার এই বৃহৎ কর্মসূচীতে খরচ হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।