খুঁজুন
শনিবার, ১৫ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেতার কথা ভাবছেন না সাকিব, চান উন্নতির গ্রাফ বাড়ুক

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০২২, ১১:২৫ পূর্বাহ্ণ
জেতার কথা ভাবছেন না সাকিব, চান উন্নতির গ্রাফ বাড়ুক

হাতে বাকি নেই খুব বেশি দিন। আর কদিন বাদেই মাঠে গড়াচ্ছে এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এই আসরে বড় কিছু আশা না করতে বলেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

ইএসপিএনক্রিকইনফোকে সাকিব বলেন, ‘আমাদের জন্য (এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার কথা ভাবা) কঠিন। গত দেড় বছরে আমরা যা করেছি, তার থেকে যদি আমরা কিছুটা উন্নতি দেখাতে পারি তাহলে সেটা হবে একটি অর্জন। আমাদের সুপার ফোরে জায়গা করে নেওয়া উচিত।’

সর্বশেষ এবং একমাত্র এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টিতে ভারতের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু দলের সাম্প্রতিক ফর্ম ভালো না। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে দশটি ম্যাচ খেলে মাত্র দুটিতে জিতেছে।

এ সম্পর্কে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের ক্রিকেট খেলার ধরণ পরিবর্তন করতে হবে না। তবে আমাদের সামর্থ্যকে কাজে লাগাতে হবে। আমি বিশ্বাস করি এই দলটি যথেষ্টই ভালো। তবে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে হবে। আমাদের জিততে হবে, তা না পারলে পিছিয়ে পড়ব আমরা।’

এশিয়া কাপ জয়ের প্রত্যাশা না করে আগামী চার বছরে এই ফরম্যাটে উন্নতি নিয়ে প্রত্যাশা করা উচিত বলে মনে করেন সাকিব, ‘আমরা চাই উন্নতির গ্রাফ বাড়ুক। এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হলেও আমরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালো করতে না পারলেও এটিকে সাফল্য ধরা যায় না। আমাদের অবশ্যই ধারাবাহিক উন্নতির দিকে মনোযোগ দিতে হবে, যাতে আমরা ২০২৪ এবং ২০২৬ সালের বিশ্বকাপে সেরা দল হতে পারি।’

বাংলাদেশের ব্যাটিং ইউনিট সাম্প্রতিক সময়ে টি-টোয়েন্টে ফরম্যাটে উদ্বেগজনক খারাপ করছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সম্প্রতি ২-১ ব্যবধানে বিপর্যস্ত হয়েছে।

দলের ফিল্ডিং নিয়ে সাকিব বলেন, ‘ফিল্ডিং অবশ্যই একটি উদ্বেগের বিষয়। আমার মনে হয় না আমরা কখনোই ভালো ফিল্ডিং ইউনিট হয়েছি। এটা হতাশাজনক। আমাদের যদি উন্নতি করতে হয় তবে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। ফিল্ডিং এমন একটি ক্ষেত্র যা আপনি রাতারাতি উন্নতি করতে পারেন, তবে যদি ভয় থাকে তবে এটি আপনার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

এন-কে

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।