খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একক ক্ষমতা থাকলে ডোপ টেস্টে দলীয় পদে নেতা-নেত্রী নির্বাচন করতাম-মেয়র

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ৬:৩৮ অপরাহ্ণ
একক ক্ষমতা থাকলে ডোপ টেস্টে দলীয় পদে নেতা-নেত্রী নির্বাচন করতাম-মেয়র

২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, দেশে প্রায় ৭০ লক্ষ মাদকসেবী রয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই এই প্রজন্মের যুব সমাজ। যা জাতির জন্য একটি অশানি সংকেত। এ থেকে উত্তোরণ ঘটাতে তিনি সমাজপতি, পরিবার ও পরিবারের কর্তাদেরকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।

এই প্রসঙ্গে তিনি তাঁর দলের কথা উল্লেখ করে বলেন, আমার যদি একক ক্ষমতা থাকতো, দলের নেতা-নেত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট (মাদক গ্রহণ করেছে কি না তার পরীক্ষা) এর মাধ্যমে দলীয় পদে স্থান দিতাম।সিএমপি কমিশনার মাহবুবর রহমান

তিনি আজ ১৮ ডিসেম্বর বুধবার সকালে চট্টগ্রাম আগ্রাবাদস্থ সিডিএ এলাকায় উপ-পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ(সিএমপি), চট্টগ্রাম এর কার্যালয় উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার মাহাবুবর রহমান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স সভাপতি মাহবুবুল আলম, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মো. আলতাফ হোসেন বাচ্চু, আগ্রাবাদ মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আনোয়ারা আলম, প্যানেল মেয়র কাউন্সিলর ড.নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, সিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) আমেনা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) শ্যামল কুমার নাথ, আরাসকা সিডিএ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লিয়াকত আলী।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপ পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) মো. ফারুকুল হক। এছাড়া কাউন্সিলর আবদুল কাদের, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, ফারহানা জাবেদ, কমিউনিটি পুলিশি এর সভাপতি অহিদ সিরাজ চৌধুরী সহ প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনীতিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা মাদক, সন্ত্রাস,জঙ্গীবাদ ও দূর্ণীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছেন। এতে যারা জড়িত তাদের পার পাওয়ার কোন পথ নেই। এই ক্ষেত্রে দলীয় প্রধানের অনড় অবস্থানের কারণে দলের কেউ সন্ত্রাসী,মাদক ব্যবসায়ী ও জঙ্গীদের স্থান দিলেও তাতে রক্ষা পাওয়া যাবেনা।

মেয়র বলেন, বর্তমান সরকারের তিন মেয়াদের ধারাবাহিকতায় দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান পরিবর্তন লক্ষণীয়। উপস্থিত এলাকাবাসীদের উদ্দেশ্যে মেয়র বলেন মাদকাসক্ত পরিবার,সমাজ ও দেশের জন্য অভিশাপ। এই অভিশাপ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে পরিবারকে মাদকমুক্ত রাখতে হবে। এর জন্য পরিবারের প্রধান বা অভিভাবককে দায়িত্ব পালনে আন্তরিক হতে হবে।

তিনি বলেন যারা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে, এরা আপনার আমার সন্তান। এদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এই ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করার সুযোগ করে দিতে হবে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রশাসনের কাছে নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসয়ীদের তালিকা রয়েছে। এই সব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শিঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মেয়র সংশিষ্টদের সতর্ক করে দেন।

মেয়র বলেন, নগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে কোন সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী ওয়ার্ড,থানা কমিটি বা কোন নেতৃত্বে স্থান দেওয়া হবে না। মাদকের মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী আমাদের দলের সুনাম নষ্ট ও দেশকে মেধাশূন্য করার চেষ্টায় রয়েছে।

তাই আমাদের সন্তানরা কি করছে, কোথায় যাচ্ছে,সেটি বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের সন্তানদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে পারলেই স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে।

তিনি বলেন,পুলিশ বাহিনী সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আহবান জানান মেয়র।

চট্টগ্রাম এর নব নির্মিত কার্যালয়টি উদ্বোধনের ফলে অত্র এলাকার জনসাধারনের নিরাপত্তা ও দ্রুত পুলিশিং সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরে মেয়র ও পুলিশ কমিশনার উপ-পুলিশ কমিশনার (পশ্চিম) এর নব নির্মিত কার্যালয়ের ফলক উম্মোচন করেন।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।