খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেঞ্চুরির জবাবে সেঞ্চুরি, খুলনার বড় স্কোর তাড়া করে জয় চট্টগ্রামের

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২৩, ১০:৫১ অপরাহ্ণ
সেঞ্চুরির জবাবে সেঞ্চুরি, খুলনার বড় স্কোর তাড়া করে জয় চট্টগ্রামের

একই ম্যাচে দুই সেঞ্চুরি! আজম খানের ৫৮ বলে ১০৯ রানকে ম্লান করে দিলেন তারই স্বদেশি ব্যাটার উসমান খান। সেঞ্চুরির জবাবে সেঞ্চুরি করে খুলনার ১৭৮ রানের বিশাল স্কোরকে খুব সহজেই তাড়া করে চট্টগ্রামকে ৯ উইকেটের বিশাল এক জয় এনে দিলেন পাকিস্তানী ব্যাটার উসমান।

৫৮ বলে ১০৩ রানে অপরাজিত থাকলেন চট্টগ্রামের ওপেনার, পাকিস্তানি উসমান। তার সঙ্গে ৫০ বলে ৫৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন নেদারল্যান্ডসের ব্যাটার ম্যাক্স ও’দাউদ।

উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মুখোমুখি হয়ে মাত্র ৮৯ রানে অলআউট হয়েছিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। এত কম রানে অলআউট হওয়ায় কম সমালোচনার শিকার হয়নি চট্টগ্রামের ব্যাটাররা। যদিও পরের ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ানোর সংখল্প দেখিয়েছিলো তারা।

অন্যদিকে ১১৩ রান করে ঢাকার কাছেও হেরেছিলো খুলনা টাইগার্স। যে কারণে আজকের ম্যাচটি ছিল দুই দলের জন্যই প্রথম জয়ের সুযোগ। সেই সুযোগটি ব্যাটারদের দৃঢ়তায় গ্রহণ করে নিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সই। পরাজিতের দলে থেকে গেলো তামিম-ইয়াসিরের খুলনা টাইগার্স।

মিরপুর শেরে বাংলায় টস জিতে খুলনাকে ব্যাট করতে পাঠায় চট্টগ্রাম। ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানি মিডল অর্ডার আজম খানের দুর্দান্ত সেঞ্চুরির ওপর ভর করে ১৭৮ রান সংগ্রহ করে খুলনা। ৫৮ বলে ১০৯ রানে অপরাজিত থাকেন মঈন খানের ছেলে আজম খান। তামিম ইকবাল করেন ৪০ রান।

খুলনার আর কোনো ব্যাটার ভালো রান করতে পারেননি। না হয় আজম খানের এমন একটি সেঞ্চুরির পর স্কোর আরও বড় হতে পারতো খুলনার।

জবাব দিতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ১৪১ রান তুলে ফেলেন উসমান খান এবং ম্যাক্স ও’দাউদ। নাহিদুল ইসলামের বলে ম্যাক্স ও’দাউদ আউট হলে ভাঙে এই জুটি। বাকি কাজ আফিফ হোসেনকে নিয়ে সেরে ফেলেন উসমান খান। আফিফ ১০ বলে ৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। উসমান ৫৮ বলে ১০ বাউন্ডারি এবং ৫ ছক্কায় ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।