খুঁজুন
শনিবার, ৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনেও সরকার নগ্ন হস্তক্ষেপ করেছে: ডা. শাহাদাত

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩, ৭:০০ অপরাহ্ণ
সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনেও সরকার নগ্ন হস্তক্ষেপ করেছে: ডা. শাহাদাত

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনেও সরকার নগ্ন হস্তক্ষেপ করেছে।দেশে একদলীয় শাসন চলছে। সরকার মুখে গণতন্ত্রের বুলি শুনায়।কিন্তু সমস্ত কর্মকাণ্ড একদলীয় ও একপেশী। আজকে সারা বিশ্ব দেখেছে সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনে কি হয়েছে? সুপ্রিমকোর্টে বিএনপি’র সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাধারণ সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের লাঞ্ছিত করেছে এবং সাংবাদিকদের পিটিয়ে বের করে দিয়েছে। এই সরকার একটি ফ্যাসিস্ট সরকার। আমরা মহানগর বিএনপি’র পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে নির্বাচন চলা কালে নেক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়। এই সরকারকে আন্দোলনের মাধ্যমে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। এই সরকারের অধীনে যতগুলি নির্বাচন হয়েছে সবগুলো একদলীয় নির্বাচন। আমরা বলতে চাই দেশের গণতন্ত্র সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছে আওয়ামী সরকার।
তিনি আজ ১৫ ই মার্চ, বুধবার, বিকেলে দলীয় কার্যালয় নাসিমন ভবন মাঠে নগর বিএনপি’র উদ্যোগে আয়োজিত আগামী

১৮ মার্চ কেন্দ্রীয় ঘোষিত সমাবেশের প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

ডা. শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, রোজা অতি সন্নিকটে। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে আজ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। মাছ, মাংস, সবজি থেকে সব কিছু মূল্য চরম ঊর্ধ্বগতিতে। দেশের জনগণ নিদারুণ কষ্টের মধ্যে দিন যাপন করছে।

এখনো পর্যন্ত সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট লালন পালন করছে। এই সরকার অনির্বাচিত সরকার।তাই এই সরকার জনগণের দুর্দশার কথা চিন্তা করছে না। তারা চিন্তা করছে কিভাবে আবারও ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। অবিলম্বে রমজান আসার আগেই বাজার নিয়ন্ত্রণ করুন। অন্যতায় জনগণকে সাথে নিয়ে বিএনপি রাজপথে থাকবে।

প্রস্তুতি সভায় কেন্দ্রীয় বিএনপি’র শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন ব‌লেন,দেশের সবকিছু আজ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। সরকার কোন কিছু সামাল দিতে পারছে না। রাষ্ট্র ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে দাড়িয়েছে। তবুও সরকার জনগণের কথা ভাবছে না। দেশের মানুষের নিদারুণ কষ্টের মধ্যে দিন যাপন করছে। এই সরকারে দয়া মায়া বলতে কিছুই নেই। এই নিষ্ঠুর সরকারের পতন হলেই জনগণ স্বস্তি পাবে।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সদস‌্য স‌চিব আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, নির্লজ্জভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী আওয়ামী সরকার এখন ফ্যাসিবাদের চরম মাত্রায় এসে উপনীত হয়েছে। তারা বরাবরই গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংস করেছে। লুটপা‌টের মাধ‌্যমে দে‌শের অর্থনী‌তি ধ্বংস ক‌রে দি‌য়ে‌ছে। এই সরকা‌রের অ‌ধি‌নে সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ‌্য নির্বাচন হ‌তে পা‌রেনা। জাতীয় নির্বাচনেই শুধু ভোট চুরি করেনি, সুপ্রিম কোর্ট বারে, ঢাকা বারসহ সর্বত্র ভোট চুরি করছে। যেখা‌নে সু‌প্রিম কো‌র্টের বা‌রের নির্বাচ‌নে তো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প‌রিবর্তন হয়না, তাহ‌লে ক্ষমতা প‌রিবর্ত‌নের নির্বাচ‌নে আওয়ামী লীগ কি কর‌বে তা বুঝাই যা‌চ্ছে।সরকারের সব অপকর্ম ও অপশাসনের অবসান ঘটাতে জনগণকে ঐক‌্যবদ্ধ ক‌রে রাজপ‌থে আ‌ন্দোল‌নের মাধ‌্যমে এই ফ‌্যা‌সিষ্ট সরকা‌রের পতন ঘটা‌তে হ‌বে।আগামী ১৮ মার্চ শনিবার বিএনপি’র কেন্দ্রীয় ঘোষিত ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সমাবেশ সফল করতে হবে এবং সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে সমাবেশে যোগদান করতে হবে।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মোঃ কামরুল ইসলা‌মের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, হাজী মো. আলী, এস এম আবুল ফয়েজ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, শ্রমিক দ‌লের শেখ নূরউল্লাহ বাহার, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মো. আজম, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, মো. শাহাবুদ্দীন, আবদুল কাদের জসিম, নুর হোসাইন, শ্রমিকদলের শম জামাল উদ্দিন, তাহের আহম্মেদ, কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক নুরুল হক, তাঁতী দ‌লের আহবায়ক ম‌নিরুজ্জমান টিটু, ছাত্রদ‌লের আহবায়ক সাইফুল আলম,ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আকতার খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, আবদুল্লাহ আল ছগির, ইসমাইল বালী, ফয়েজুল ইসলাম, হাজী মো. ইলিয়াছ,কাজী শামসুল আলম, জমির আহমদ, জাহিদ মাষ্টার, মন্জুর আলম মন্জু, মো. সেকান্দর, ইলিয়াছ চৌধুরী, ফারুক আহমদ, মো. ইলিয়াছ, রফিক উদ্দিন চৌধুরী, মো. বেলাল, মো. আসলাম, মো. হারুন, এড, এফ এ সেলিম, শরিফুল ইসলাম, মোশারফ জামাল, হাজী মো. মহসিন, এস এম জামাল উদ্দিন জসিম, রাসেল পারভেজ সুজন,শায়েস্তা উল্লাহ চৌধুরী, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, সাব্বির আহম্মেদ, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, এম এ হালিম বাবলু, হাজী এমরান উদ্দীন, ইয়াকুব চৌধুরী নাজিম, আবু সাইদ হারুন,হাবিবুর রহমান চৌধুরী, হাসান ওসমান চৌধুরী, আলী হায়দার, জসিম মিয়া, আনোয়ার হোসেন আরজু, মনজুর মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, ফ‌রিদুল আলম, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, মো. হাসান,এস এম আজাদ, কামরুল ইসলাম, শফি মেম্বার, মাসুদুল কবির রানা, ফিরোজ খান, মামুন আলম প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর