খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নৌকার বিজয় কেউ ধরে রাখতে পারবে না:মোছলেম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ৫:৩৮ অপরাহ্ণ
নৌকার বিজয় কেউ ধরে রাখতে পারবে না:মোছলেম

বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম- ৮ আসনে উপ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেছেন, আল্লার ওয়াস্তে নৌকায় ভোট দিন, নৌকার বিজয় কেউ ধরে রাখতে পারবে না। চট্টগ্রামের দুঃখ খ্যাত কালুরঘাট সেতুর জন্য যদি পিয়নের কাছেও যেতে হয় আমি যাবো। ২০০৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে আমি কালুরঘাট নতুন সেতুর জন্য দাবি জানিয়েছিলাম। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেতু করবেন। আমাকে নির্বাচিত করলে ১বছরের মধ্যে এ সেতু দৃশ্যমাণ করবো।

আসন্ন নির্বাচন চট্টগ্রামের জন্য একটি অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। চট্টগ্রাম ৮ আসন একটি সমৃদ্ধ এলাকা ছিলো। বর্তমানে এ এলাকা অনেকাংশে পিছিয়ে পড়েছে। চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠের বোয়ালখালী উপজেলাও শিক্ষা, দীক্ষা, সংস্কৃতি ক্রীড়ায় এমনকি আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রণী ছিলো এ অঞ্চল। কানুনগোপাড়া স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজে পড়তে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষজন এ এলাকায় আসতো। কর্ণফুলী নদীতে নৌকা দিয়ে ২টাকায় শহরে চলে যাওয়া যেতো। আজ অন্যান্য উপজেলা সব ক্ষেত্রে এগিয়ে গেলেও আমরা পিছিয়ে রয়েছি।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের মিলন মেলায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, চকরিয়া-কক্সবাজারের মানুষ তো আর এ অঞ্চলের মানুষে দু:খ সুখের কথা জানে না। যিনি সবসময় সরকারের বিরোধীতা করেন, তিনি কি করে সরকার থেকে কাজ আনতে পারবেন ? জাতীয় রাজনীতির কথা চিন্তা না করে এ অঞ্চলের উন্নয়নের কথা ভেবে যে সরকার থেকে কাজ আনতে পারবে, তাকে আল্লাহর ওয়াস্তে নৌকায় ভোট দিন।

এ সময় তিনি বলেন, আমি এমপি ছিলাম না অথচ মানুষ আমকে গালি দিতো সেতুর জন্য। বলতো, বাদল আর মোছলেম উদ্দিনের ঝগড়ার কারণে সেতু হচ্ছে না। আমি বলতে চাই এ এলাকার কোনো উন্নয়ন কাজে আমি বাঁধা দিইনি বরং সহযোগিতা করেছি। এমপি না হয়েও বোয়ালখালী পৌরসভা প্রতিষ্টা করেছি, স্কুল কলেজের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ভবন এনেছি। আসন্ন উপনির্বাচনে সাংসদ নির্বাচিত হলে বোয়ালখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ব্যবস্থা করবো, প্রয়াত সাংসদ বাদলের অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করবো, এ অঞ্চলে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার তোলার চেষ্ঠা করবো। অনেক স্কুল কলেজের অবস্থা জরাজীর্ণ রয়েছে, যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভালো নেই।

তিনি বলেন, সবাই তো আওয়ামী লীগ করে না। কেউ বিএনপি, কেউ জাতীয় পার্টি আবার রাজনীতি করে না এমন মানুষও অনেক আছেন। তবে সবারই দেশ প্রেম রয়েছে। মানুষ চাই কাজ, কিছু আয় উন্নতি হোক। ১৯৭৩ সালের পর এ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী এমপি হতে পারেননি। এবার বাদলের মৃত্যুতে শুণ্য হওয়া এ আসনে আমাকে মনোনয়ন দেওয়ায় নগর-গ্রামে যে উচ্ছ্বাস দেখতে পাচ্ছি, তাতে নৌকার বিজয় কেউ রুখতে পারবে না। এখন সুযোগ এসেছে নৌকায় ভোট দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করার। আগামী ৪ বছর আপনাদের সেবক হয়ে থাকতে চাই।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা এসএম সেলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরী, সহ সভাপতি রেজাউল করিম বাবুল, সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ মোকারম, আওয়ামী লীগ নেতা জহিরুল আলম জাহাঙ্গীর, ইউপি চেয়ারম্যান মো.বেলাল হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা হারুণ মিয়া, মাহবুবুর রহমান, বন গোপাল দাশ, শরৎ বড়–য়া, চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বোয়ালখালী জোনাল ম্যানেজার রফিকুল আজাদ, এলাকার পরিচালক মো.আশরাফ উদ্দিন কাজল, পৌরসভা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম জহুর, প্যানেল মেয়র এসএম মিজানুর রহমান ও দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এসএম বোরহান উদ্দিন।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় নগরীর বাস ভবনে বোয়ালখালী সম্মিলিত বৌদ্ধ পরিষদের নেতৃবৃন্দ, সকাল সাড়ে ৯টায় মোহরা আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ, সকাল ১১টায় চান্দগাঁও ছাত্র-যুব নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগদেন তিনি। এছাড়া রাতে নগরীর একটি কনভেনশন হলে চট্টগ্রাম সমিতি বন্দরের মিলন মেলায় যোগদানের কথা রয়েছে।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।