খুঁজুন
সোমবার, ১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আঞ্জুমানে মোত্বাবেয়ীনে মাইজভাণ্ডারী আরব আমিরাত শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩, ৫:২২ অপরাহ্ণ
আঞ্জুমানে মোত্বাবেয়ীনে মাইজভাণ্ডারী আরব আমিরাত শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

আঞ্জুমানে মোত্বাবেয়ীনে মাইজভাণ্ডারী সংযুক্ত আরব আমিরাত শাখার উদ্যোগে হযরত মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান প্রকাশ বাবা ভাণ্ডারী ও হযরত মাওলানা সৈয়দ মুনিরুল হক মাইজভাণ্ডারীর বার্ষিক ওরশ শরীফ উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠান মিলাদ ও ইফতার মাহফিল দুবাইয়ের একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।

গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব মহসীন কাজী।

সভাপতিত্ব করেন, সংগঠনের সভাপতি এসএম কায়সার।
প্রধান আলোচক ছিলেন, মাওলানা সেকান্দর আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, সাদেক চৌধুরী সুকান।

এতে বক্তারা বলেন, যুগে যুগে সৃষ্টিকে স্রষ্টা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়ার জন্য হাদী বা পথ প্রদর্শক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ধরার বুকে প্রেরিত হন। প্রিয় রাসুল (দ.) এর পর আর কোনো নবী আসবেন না। নবীজির রেখে যাওয়া দ্বীন প্রতিষ্ঠার এ মহান দায়িত্ব অলি–আল্লাহগণ পালন করে আসছেন। এর ধারাবাহিকতায় উপমহাদেশের আধ্যাত্ম্য শরাফতের প্রান কেন্দ্র মাইজভাণ্ডার শরীফে পেয়েছি আওলাদে রাসুল গাউছুল আজম হযরত মাওলানা শাহসুফী সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারীকে। যিনি প্রিয় রাসুল (দ.) এর বাতেনী নূর মানুষের ক্বলব দিয়ে মুসলমানিত্বের স্বাদকে অনুভব করান জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে।

নূরে বাতেন, হুব্বে রাসুল (দ.) দিয়ে সাধারণ মানুষকে আশেকে রাসুল (দ.) এ পরিণত করেন। খোদায়ী এই সমস্ত দৌলতের মাধ্যমে শেষ যুগে এসে খলিফায়ে রাসুল হযরত গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারী(কঃ) এমন এক আধ্যাত্মিক বিপ্লব ঘটিয়েছেন,যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ইসলামী সোনালী যুগের সেই ঐতিহাসিক দিনগুলোকে। তাইতো তিনি হাজার যুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক হযরত গাউছুল আজম মৌলানা শাহসুফী সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী।

মাহফিলের শুরুতে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত, নাতে রাসুল (সা.) ও শানে গাউছে মাইজভাণ্ডারী পাঠ করেন যথাক্রমে মাওলানা মোহাম্মদ সাজ্জাদুল হক চৌধুরী ও মোহাম্মদ এরশাদ।

বক্তব্য রাখেন, মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন, মৌলানা মোহাম্মদ আবুল কাসেম, মাওলানা মোহাম্মদ ওসমান জামী, মাওলানা মোহাম্মদ সাজ্জাদুল হক চৌধুরী, মাওলানা মোহাম্মদ আবুল খালেক, সৈয়দ খুরশেেদ আলম।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আঞ্জুমানে মোত্বাবেয়ীনে মাইজভাণ্ডারী সংযুক্ত আরব আমিরাত শাখার সহ সভাপতি মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম চৌধুরী মাসুম, নুর উল্লাহ রাসেল, মোহাম্মদ মুসা,মৌলানা মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, শাহীন সুলতান রাসু,মোহাম্মদ পারভেজ, মোহাম্মদ রোকন, মোহাম্মদ নুর উদ্দিন, মোহাম্মদ আফাজ উদ্দীন, মোহাম্মদ রাসেল, মোহাম্মদ কাউসার সিদ্দিকী মুরশেদ, সামিউল ওসমান অপু, সাহেদ চৌধুরী ছোটন, মোহাম্মদ সুমন, ওসমান গনি প্রমুখ।

Feb2

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার তা জানিয়েছেন।

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৫ অপরাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টার শোক, জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার নির্দেশ

মাগুরায় নিপীড়নের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দুপুরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।

মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ণ
মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে

ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি মারা গেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।

পোস্টে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ১টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।

উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।