খুঁজুন
রবিবার, ৯ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অন্যতম মিত্রশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয় রাশিয়া-সুজন

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ৭:৩৬ অপরাহ্ণ
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অন্যতম মিত্রশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয় রাশিয়া-সুজন

২৪ ঘন্টা ডট নিউজ।চট্টগ্রাম ডেস্ক : মহান মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়ার বীরত্বপূর্ণ অবদান বাংলাদেশের জনগন কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে বলে মত প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।

তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অন্যতম মিত্রশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয় রাশিয়া। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী যখন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় বিনা উস্কানিতে পাখির মতো মানুষ হত্যা করতে শুরু করে ঠিক তখনই বাংলাদেশের জনগনের পক্ষে জাতিসংঘে অবস্থান নেন রাশিয়া।

আজ ২৮ ডিসেম্বর শনিবার বেলা ১টায় রাশিয়ার অনারারি কনসাল স্থপতি আশিক ইমরানের সাথে প্রেসক্লাবস্থ দফতরে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সুজন এসব কথা করেন।

নাগরিক উদ্যোগের একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা খোরশেদ আলম সুজন বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রধান সহায়তাকারী দেশ ভারতের সাথে সামরিক চুক্তি করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে বিজয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায় রাশিয়া। আর বাংলাদেশের পক্ষে রাশিয়া ছিল বলেই পাকিস্তানের পক্ষে বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌ-বহর পাঠানোর সাহস পায়নি যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশের বিজয় অনিবার্য দেখে পাকিস্তানের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও চীন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব তুললে রাশিয়া সেই প্রস্তাবে ভেটো দেয়। তাছাড়া যুদ্ধের পর চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মাইন ও ধ্বংসাবশেষ অপসারণে রাশিয়ার সামরিক বিশেষজ্ঞরা ব্যাপক অবদান রাখে। মূলত ১৯৭০-৮০ দশকে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির দূত হিসেবে আবির্ভূত হন রাশিয়া।

কেবল রক্তক্ষয়ী যুদ্ধেই নয় বাংলাদেশের পুনর্বাসন কাজেও রাশিয়া পাশে দাঁড়িয়েছিল। বাংলাদেশের পূর্ণগঠন তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নততর বাংলাদেশ বিনির্মাণে একের পর এক মেগা প্রকল্পসমূহের প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছে রাশিয়া।

সুজন রাশিয়ার অনারারি কনসালের মাধ্যমে বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন, সামরিক সহযোগিতা, মহাকাশ বিজ্ঞাণ সহযোগিতা এবং ছাত্রবৃত্তি প্রদানে রাশিয়ার সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান।

তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী সরকারগুলো রাশিয়ার অসামান্য অবদানের কথা ভূলে গিয়ে বাংলাদেশের সাথে স্থাপিত সুসম্পর্ক ধরে রাখতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হন।

বর্তমানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাশিয়ার সাথে স্থাপিত সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করে শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞচিত্তে রাশিয়ার সে অবদানের কথা স্বীকার করে। সুজন বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য রাশিয়ার ট্যুরিষ্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসা সমূহের প্রতিবন্ধকতাসমূহ দূর করে পূণরায় ভিসা সমূহ চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য রাশিয়ার অনারারি কনসালের নিকট আহবান জানান।

রাশিয়ার অনারারি কনসাল স্থপতি আশিক ইমরান সুজনের সাথে আন্তরিক পরিবেশে শুভেচ্ছা বিনিময় করে তার সাথে স্বাক্ষাত করতে আসায় নাগরিক উদ্যোগের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

তিনি বলেন রাশিয়ার সরকারও বাংলাদেশের সাথে সুসম্পর্ক রাখতে বদ্ধপরিকর। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে রাশিয়ার যে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল ঠিক একইভাবে বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়নে রাশিয়া সরকারের সহযোগিতা উন্নত থেকে উন্নততর হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বৃহৎ বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্পসমূহে রাশিয়া যাবতীয় সহায়তা প্রদান করা যাচ্ছে।

তিনি নাগরিক উদ্যোগের প্রেরিত প্রস্তাবনাসমূহ গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেন এবং এ ব্যাপারে রাশিয়া সরকারের সাথে হৃদত্যাপূর্ণ আলোচনা করবেন বলে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হাজী মো. ইলিয়াছ, এস এম আবু তাহের, নাগরিক উদ্যোগের সদস্য সচিব হাজী মো. হোসেন, নিজাম উদ্দিন, মো. শাহজাহান, সোলায়মান সুমন, রকিবুল আলম সাজ্জী প্রমূখ।

Feb2

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:৩০ অপরাহ্ণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিল নারীরা: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা মিলে যে অসাধ্য সাধন করেছে তার সম্মুখসারিতে ছিল এ দেশের নারীরা। ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রাণঘাতি অস্ত্রের সামনে হিমালয়ের মতো দাঁড়িয়েছিল আমাদের মেয়েরা।

তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদেরকে এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক ঐক্য গড়ে তুলুন। একে অন্যের পাশে দাঁড়ান। একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়তে সরকারকে সহযোগিতা করুন।

৮ মার্চ (শনিবার) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও আমাদের সমাজে এখনো অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা পিছিয়ে আছে। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকার সবসময় সচেষ্ট। এজন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ চলমান। দুস্থ মায়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, কর্মজীবী নারীদের থাকার হোস্টেল, ডে-কেয়ার সেন্টার সুবিধাসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নিচ্ছে। আরও কী কী করা যেতে পারে সেটা নিয়েও আলোচনা চলছে।

ড. ইউনূস বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা বুঝতে পারেন না কোথায় অভিযোগ জানাবেন। নারীরা যেন তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন সেজন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে। আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আমরা পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছি। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, ২০২৫ প্রণয়নের কাজও আমরা হাতে নিয়েছি। আমরা একটি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন করেছি, তারাও তাদের সুপারিশগুলো দেবে।

নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৪:২৩ অপরাহ্ণ
নিরাপত্তাকর্মীরা পালন করবেন পুলিশের দায়িত্ব, করতে পারবেন গ্রেফতার

রমজান ও ঈদ উপলক্ষে অনেক রাত পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীর মার্কেট, শপিংমল খোলা থাকে। তবে পুলিশের স্বল্পতা রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকা, শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি।

আবাসিক এলাকা, বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমলে নিয়োজিত বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীরা ‘অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স’ হিসেবে কাজ করবেন। তাদের ক্ষমতা থাকবে গ্রেফতারের।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (৮ মার্চ) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেন, আজ ৭ রমজান। সন্ধ্যা হতেই মুসল্লিরা মসজিদে যান। দেড়-দুই ঘণ্টা সময় যায় তারাবির নামাজে। ওই সময় শহরের বিভিন্ন অলিগলিতে জনশূন্যতা তৈরি হয়। বিশেষ করে পুরুষ মানুষ তারাবি নামাজে থাকে। আপনারা বাড়ি, ফ্ল্যাট দোকান যত্নে রেখে আসবেন। নিরাপত্তাটা খেয়াল করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হিসেবে আপনাদের জানাতে চাই, অনুরোধ করতে চাই, আপনারা যখন বাড়ি যাবেন (ঈদে), তখন আপনার বাড়ি, ফ্ল্যাট-দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিজ দায়িত্বে করে যাবেন। আমরা আপনাদের সাথে আছি। তবে আমাদের পুলিশের স্বল্পতা আছে। আমাদের লোকও অনেকে ছুটিতে যাবে, যেতে চায়। যারা ব্যারাকে থাকে, তারা দীর্ঘ সময় পরিবার ছাড়া থাকে। তাদের একটা পার্সেন্টেজ সরকারের নির্দেশে ছুটি দিতে হয়।’

শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, শপিং সেন্টারগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিভিন্ন শপিংমল, শপিং সেন্টার ও গেট দিয়ে ঘেরা বিভিন্ন আবাসিক এরিয়ায় মেট্রোপলিটন পুলিশ আইনবলে অক্সিলারি (সহযোগী) পুলিশ ফোর্স নিয়োগ ক্ষমতা আমার আছে। সেই ক্ষমতা মোতাবেক আমি বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মীদের অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের হাতে একটি ব্যান্ড থাকবে। লেখা থাকবে সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা।

আইন মোতাবেক তিনি দায়িত্ব পালন ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পাবেন। পুলিশ অফিসার আইনগতভাবে যে প্রটেকশন পান এই অক্সিলারি ফোর্সের সদস্যরাও প্রটেকশন পাবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক, যুগ্ম কমিশনার রবিউল (ডিবি) ইসলাম ও মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম, রমনার ডিসি মাসুদ আলম, ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের মুহাম্মদ ডিসি তালেবুর রহমান প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়ক পরিচয়ের কী হবে, জানালে নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মর্মে যুক্তি তুলে ধরেন তিনি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিজের দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়, এভাবে বলিনি। বলেছি পুলিশ যে নাজুক অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে নির্বাচন সম্ভব না। আমরা নির্বাচনের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি।

তিনি বলেন, রয়টার্সের ইন্টারভিউতে কিছু মিস কোড হয়েছে। আমি বলেছিলাম যে আমাদের আর্থিক বিষয়ে সমাজের যে সচ্ছল মানুষ বা শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন, তারা মূলত আমাদের সহযোগিতা করে। আমরা একটা ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দিকে যাচ্ছি। অনলাইন এবং অফলাইন কেন্দ্রিক। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে কার্যালয় স্থাপনসহ ইলেকশন ফান্ডিং রিচ করব। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এটা নিয়ে ভুল তথ্য এসেছে। এটা সংশোধনের জন্য অনুরোধ থাকবে।

তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পুলিশ প্রশাসনের কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই। তাদের সক্ষমতার পরীক্ষা হয় না দীর্ঘদিন ধরে। নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবশ্য উন্নত করতে হবে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীর ওপর সহিংসতা, ধর্ষণের মতো ঘটনা ও ইভটিজিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

জেএন/এমআর