খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৩ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সবাই আওয়ামী সরকারেরর পতনের দিকে তাকিয়ে আছে: আমির খসরু

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৩, ৯:৫১ অপরাহ্ণ
সবাই আওয়ামী সরকারেরর পতনের দিকে তাকিয়ে আছে: আমির খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এখন রোজা হলেও আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এসে পৌঁছেছি। চট্টগ্রামের বিশাল সমাবেশ থেকে আন্দোলনের শুরু হয়েছিল। এই বীর চট্টলা থেকেই পরবর্তি চুড়ান্ত আন্দোলনের যাত্রা হবে।

তিনি আজ (১৫ এপ্রিল) শনিবার কাজির দেউড়িস্থ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে জাতীয়তাবাদী যুবদল চট্টগ্রাম বিভাগের প্রতিনিধি সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ সভাপতি মুহাম্মদ শাহেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সভা ও ইফতার মাহফিলে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী আরো বলেন, চরম আন্দোলনের প্রস্তুতি রাখতে হবে। দেশের মানুষ ভালো নেই, সবাই তাকিয়ে আছে শেখ হাসিনার পতনের দিকে। টিসিবির লম্বা লাইনেই আওয়ামী উন্নয়নের জলন্ত উদাহরণ। বিনা আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্তি পাওয়ার নজির সারা দুনিয়ার কোথাও নেই। আন্দোলনের মাধ্যমে এই রেজিম সরকারের পতন ঘটাতে হবে। জনগন তাদের থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। হাসিনা সরকারের অসহায়ত্ব প্রকাশ পাচ্ছে। এই অবস্থায় আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আমরা এগিয়ে যেতে চাই।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, আন্দোলনের কর্মসূচি অক্ষরে অক্ষরে পালন করবো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতেহবে। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আর কোন নির্বাচন হবে না। আজ ৩৪টি রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব এ কথা বাস্তবায়নের। আগামী নির্বাচন একটি জাতীয় সরকারের অধীনে দিতে হবে।

সাবেক মন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লুটপাটের ইতিহাস বহু পুরানো। ৭৪ এর পুনরাবৃত্তি চলছে বর্তমানে। মানুষের বাক স্বাধীনতা নেই বিধায় মানুষ সরকারের সমালোচনা করতে পারছে না। বাকশালী কায়দায় দেশ চলছে এখন। এই বাকশালী সরকারকে আন্দোলনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, যুদ্ধের ময়দানে আমরা লড়তে এসেছি। আমরাই লড়বো, আমরাই গড়বো। দেশের মানুষ সরকারের পতন চায়, খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। তারেক রহমান আজ প্রবাসে। বীরের বেশে তারেক রহমান দেশে আসবে। সেই অপেক্ষায় আছে দেশের মানুষ।
তিনি এসময় চট্টগ্রাম বিভাগীয় যুবদলের নেতাকর্মীদের আগামীর চুড়ান্ত আন্দোলন সংগ্রামের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রস্তুত থাকার আহবান জানান।

বিশেষ অতিথি হিসাবে আরো বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা এসএম ফজলুল হক, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন অর রশিদ, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন।

কেন্দ্রীয় যুবদলের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আজিম সুমন ও সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ আহমদ উজ্বলের পরিচালনায় এ সময়ে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী, কেন্দ্রীয় যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি মামুন হাসান, সহ সভাপতি ইমাম হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, জিয়াউর রহমান জিয়া, শাহ আলম চৌধুরী, রেজাউল করিম লিটন, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস মুন্না, মো.কামাল উদ্দিন দাদা, কেন্দ্রীয় যুবদলের উপজাতী বিষয়ক সম্পাদক আবু সাদাত মুহাম্মদ সায়েম, চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ যথাক্রমে মো. শাহজাহান, হাসান জসিম, মাহবুবুল আলম সবুজ, জাকির হোসেন জসিম, মো. নুরুন্নবী, মো. জহির উদ্দিন মাসুম, মোহাম্মদ আজগর, এসএম মুরাদ চৌধুরী, ইব্রাহিম খলিল, নুরুল আমিন খান, নাসির উদ্দিন, সৈয়দ রাশেদুল হাসান লিংকন, জিসান উদ্দিন, আরিফুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ।

Feb2

শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ১০:০৫ অপরাহ্ণ
শরণার্থী শিবিরে এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের চার দিনব্যাপী এ সফরসূচি তুলে ধরেন উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। তিনি বলেন, আন্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় ঢাকায় আসবেন। ১৬ মার্চ তিনি ফিরে যাবেন। এই চার দিনের মধ্যে মূলত শুক্র ও শনিবার তাঁর মূল কর্মসূচিগুলো আছে।

তিনি জানান, শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি সেই দিন রোহিঙ্গা শিবিরে চলে যাবেন। একই সঙ্গে কক্সবাজারে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টার আলাদা কর্মসূচি আছে। জাতিসংঘের মহাসচিব কক্সবাজার থেকে সরাসরি রোহিঙ্গাশিবিরে চলে যাবেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। সেখানে তাঁর কর্মসূচিগুলো শেষ হওয়ার পর তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা তাঁর কক্সবাজারের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে এই ইফতারে অংশ নেবেন।

আজাদ মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে এক লাখ রোহিঙ্গা ইফতারে যোগ দেবেন। এই ইফতার আয়োজন করা হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার সৌজন্যে।’ তিনি বলেন, পরদিন শনিবারও জাতিসংঘের মহাসচিব একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটাবেন। তিনি সকালে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। তারপর দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সুশীল সমাজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ ছাড়া তিনি সেদিন সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য দেবেন। সেদিনই জাতিসংঘের মহাসচিবের সম্মানে ইফতার ও রাতের খাবারের আয়োজন করছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে জাতিসংঘের মহাসচিব যোগ দেবেন। পরদিন তিনি বাংলাদেশ ছাড়বেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় সফর হবে। এই সফর বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৮ সালে তিনি একবার বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। সরকার বিশ্বাস করে, জাতিসংঘের মহাসচিবের এই সফরের ফলে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টি আবার বৈশ্বিক আলোচনায় আসবে। সরকার আশা করে, এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব একটি ভালো বার্তা দেবেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:১৮ অপরাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি২০ থেকে আগেই অবসর নেওয়ায় শুধু ওয়ানডে খেলতেন ৩৯ বছর বয়সী এ ব্যাটার। আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ঘোষণায় ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন তিনি। তাঁর ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেওয়া।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সকল সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ দিতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’

আগের দিন মঙ্গলবার জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবি এ দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মার্চ মাস থেকে চুক্তিতে না রাখার অনুরোধ করেছেন মিডলঅর্ডার এ ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলায় এ বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পাবেন তিনি। ওয়ানডে থেকে অবসর নেওয়ায় মুশফিকুর রহিম মার্চ থেকে অবনমিত হবেন ‘বি’ ক্যাটেগরিতে। মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা না দিলেও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হতে পারে জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকছেন না।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ইতি টানার আগে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মুর্তজাও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মাশরাফি আনুষ্ঠানিক বিদায় না বললেও তামিম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন গত জানুয়ারিতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন মুশফিক।

পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৩:০৮ অপরাহ্ণ
পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন ড. এম আমিনুল ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে চাইছি না। আমি আমার পিএসের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সরকারের চাওয়া অনুযায়ী তিনি পদত্যাগ করেছেন।

গত প্রায় সাত মাসে কয়েক দফায় উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল ও নতুন নিয়োগ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উপদেষ্টা ২৩ জন।

তাদের মধ্যে গত বুধবার অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সিআর আবরার) উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এত দিন শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন কেবল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে গত নভেম্বরে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় ৩ জনকে বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই তিন বিশেষ সহকারী স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করছেন। এই তিনজনের মধ্যে শিক্ষার দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম।